ছবি: প্রতীকী।
আগামী ১৭ অগস্ট পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কোনও কোনও জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টিও হতে পারে তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই অল্প বিস্তর বৃষ্টি হবে। কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিরও সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের কোনও কোনও জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। পরের দিন বৃহস্পতিবারও ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে। এদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং হাওড়ায়।
আরও পড়ুন:
এই দেশ এই মাটি, ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-২৩: রাজসভায় মিথিলার সঙ্গীতজ্ঞ
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৬০: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— দুধি লতা ও পঞ্চরতি লতা
শুক্রবারও কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। সেই তালিকায় রয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া। এই জেলাগুলির কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। শনিবার পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে বৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে এই সময়ের মধ্যে কোথাও কোথাও ৭০-১১০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন:
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭৪: রাজা দশরথ, রাম, লক্ষ্মণ, সীতা সকলেই কি এক একটি জীবনবোধের প্রতীক?
বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-৭: জোসেফ কনরাড ও জেসি কনরাড—ভালোবাসিবে বলে ভালোবাসিনে/২
উত্তরবঙ্গেরও বেশির ভাগ জেলায় মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টি হবে। তবে কয়েকটি জেলায় এই সময়ের মধ্যে বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বর্ষণ হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
আরও পড়ুন:
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৭: কী করে গল্প লিখতে হয়, ছোটদের শিখিয়েছিলেন অবনীন্দ্রনাথ
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৪: প্রতিমাদেবী— এক দুঃখবতীর কথা
মঙ্গলবার কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বুধবার মালদহ এবং দুই দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে শনিবার থেকে বৃষ্টি কমলেও উত্তরবঙ্গের সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ এবং ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে।
* ত্রিপুরা তথা উত্তর পূর্বাঞ্চলের বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পান্নালাল রায় এক সুপরিচিত নাম। ১৯৫৪ সালে ত্রিপুরার কৈলাসহরে জন্ম। প্রায় চার দশক যাবত তিনি নিয়মিত লেখালেখি করছেন। আগরতলা ও কলকাতার বিভিন্ন প্রকাশনা থেকে ইতিমধ্যে তার ৪০টিরও বেশি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ত্রিপুরা-সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলের ইতিহাস ভিত্তিক তার বিভিন্ন গ্রন্থ মননশীল পাঠকদের সপ্রশংস দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়ও সে-সব উচ্চ প্রশংসিত হয়েছে। রাজন্য ত্রিপুরার ইতিহাস, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ত্রিপুরার রাজ পরিবারের সম্পর্ক, লোকসংস্কৃতি বিষয়ক রচনা, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সঞ্জাত ব্যতিক্রমী রচনা আবার কখনও স্থানীয় রাজনৈতিক ইতিহাস ইত্যাদি তাঁর গ্রন্থ সমূহের বিষয়বস্তু। সহজ সরল গদ্যে জটিল বিষয়ের উপস্থাপনই তাঁর কলমের বৈশিষ্ট্য।