লাপাতা লেডিজ ছবি উত্তরণেরও। সামাজিক-মানসিক বাধা কাটিয়ে কেউ স্বপ্নপূরণের পথে এগোয়। কেউ নিজের প্রতিভাকে স্বীকৃতি দেয়। কেউ আবার কেউ প্রথম রোজগারের স্বাদ পায়।
বিনোদন
@এই মুহূর্তে
অমিতাভের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হওয়ায় অনেকেই জয়াকে ‘উন্মাদ’ বলেছিলেন!
অভিনয় জীবনের শুরুতে পর পর ছবি ফ্লপ করছিল অমিতাভের। এগারোটি ছবি ব্যর্থ হয় তাঁর। হতাশ অমিতাভ এক সময় ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দেবেন বলেই মনস্থির করেছিলেন। এমন সময় তাঁর কাছে আসে ‘জঞ্জির’ ছবির প্রস্তাব। নির্মাতাদের প্রয়োজন ছিল জয়াকে।
নন্দনে হয়ে গেল ‘অনলাইন হবে’ ছবির প্রিমিয়ার
নন্দন প্রেক্ষাগৃহে হয়ে গেল শিল্পী ক্রিয়েশনসের ছবি ‘অনলাইন হবে’ এর প্রিমিয়ার। গত রবিবার সন্ধ্যায় ছবির প্রিমিয়ারটি অনুষ্ঠিত হয়।
মুভি রিভিউ: দ্য ওয়েডিং গেস্ট—অনাহুত গেস্ট দেব স্বয়ং অপহরণ করলেন কনে রাধিকাকে
জে সেই গ্রাম থেকে অনেকটা ড্রাইভ করার পর একটা নিরাপদ দূরত্বে পোঁছে সামিরাকে গাড়িতে বসায়। বাঁধন খুলে দেয়। জে সামিরাকে জানায়, তার প্রেমিক দীপেশ তাকে ১৫ হাজার পাউন্ড বা সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সামিরাকে পাকিস্তান থেকে অপহরণ করার জন্য ভাড়া করেছে।
‘এত বড় তারকা হয়েও একটুও বদলাননি’, রজনীকান্ত সাক্ষাতে মুগ্ধ অমিতাভ
ভারতীয় সিনেমার সব থেকে বড় তারকা অমিতাভ বচ্চন। আবার দক্ষিণী সিনেমার ‘ভগবান’ মনে করা হয় রজনীকান্তকে। এ বার অমিতাভ ও রজনীকান্ত জুটি বাঁধলেন।
উত্তম কথাচিত্র
পর্ব-৬৩: বাবু ডাক্তার ও ‘ডাক্তারবাবু’
উত্তম কুমারের অত্যন্ত অনালোচিত এবং দুষ্প্রাপ্য ছবি ‘ডাক্তারবাবু’। কারণ ছবিটির প্রিন্ট আর পাওয়া যায় না। আর নতুন প্রজন্মের কাছে এরকম অদেখা ছবির আকর্ষণ খুব বেশি নেই। কিন্তু সালতামামির নিরিখে ১৯৫৮ সালে উত্তমবাবু যে সব ছবি করেছেন তার মধ্যে এই ছবিটির গুরুত্ব অনেক অংশে দেখা যায়।
পর্ব-৬২: ধনময়ী জ্ঞানময়ী-র পাশে ‘মানময়ী গার্লস স্কুল’
ছবিটিতে নায়িকার ভূমিকা সুযোগ পেয়েছিলেন অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়। এ ছাড়া ছবিটির অন্যান্য অংশে চাঁদেরহাট বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পুরুষদের মধ্যে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, জহর গঙ্গোপাধ্যায়, জহর রায়, ধীরাজ ভট্টাচার্য, তুলসী চক্রবর্তী এবং প্রেমাংশু রায়—কে ছিলেন না ছবিটিতে!
পর্ব-৬১: ‘বন্ধু’ তোমার পথের সাথী
বাঙালি জনমানসে দীর্ঘ কয়েক বছরের যাত্রা পথে এ ধরনের ঘটনা জল ভাত হয়ে গিয়েছিল। উত্তমকুমারের আগে বা উত্তমকুমারের পরে কোনও মূল ধারার বাণিজ্যিক ছবির নায়কের কপালে এ জয় টিকা দেখা যায়নি।
পর্ব-৬০: নতুন পথে রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত
ছবিটির পরিচালক হরিদাস ভট্টাচার্যের এক অনবদ্য রূপায়ণ এ ছবির প্রতিটি অংশ। ওস্তাদ জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের সুরে সেই মাদকতা ছিল যা শরৎকাহিনীতে দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিটি পর্বে ফুটে উঠেছে পরেরটিকে ছাপিয়ে এগিয়ে যাবার চেষ্টা।
পর্ব-৫৯: হারিয়ে যাওয়ার ‘জীবন তৃষ্ণা’
উত্তম কুমারের ক্যারিয়ারের সমস্ত ছবি আলোচনা করলে দেখা যাবে বেশিরভাগ ছবিতেই তার অভিনয় বাকচাতুর্যে ভরা। কিন্তু যে ধরনের চরিত্র পেলে একজন অভিনেতা অভিব্যক্তি দিয়ে তা ফুটিয়ে তুলতে পারেন সে ধরনের চরিত্র সে সময় তাঁকে কেউ দেয়নি।
লাইট সাউন্ড ক্যামেরা অ্যাকশন
পর্ব-৮: ইতালিয়ান নিওরিয়ালিজম এবং ডি সিকার বাইসাইকেল থিভস
১৯৪৫ সালে চিয়ারিনির ছাত্র রসালিনি তৈরি করেন ‘রোম, ওপেন সিটি’ নামে তাঁর প্রথম বিখ্যাত ছবি। এই ছবি নিওরিয়ালিসমে মূল জোয়ার আনে ইতালিয়ান ছবির জগতে।
পর্ব-৭: গোদারের ব্রেথলেস ও প্যারিসের শঁসেলিজে
ছবির শুরুতে সে চুরি করা গাড়ি চালাতে চালাতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলে। মানে গোদার প্রথমেই সচেতনভাবে চলচ্চিত্রের চিরায়ত প্রথা যা ক্যামেরার অস্তিত্বকে অস্বীকার করা শেখায় তাকে ভেঙে ফেলেন।
পর্ব-৬: হিচককের সাইকো—ম্যারিয়নের স্নান ও নর্মা-র মৃতদেহ
খুনের দৃশ্য ৪৫ সেকেন্ডের। কিন্তু এই ৪৫ সেকেন্ডের ফুটেজের জন্যে শুটিং চলে টানা এক সপ্তাহ এবং কাজে লাগানো হয় ৭০টি ক্যামেরা। ম্যারিয়ানের হাত, কাঁধ ও মাথার সঙ্গে জোড়া হয় অন্য এক সদৃশ ব্যক্তির দেহ।
পর্ব-৫: হিচককের লন্ডন, হিচককের সিরিয়াল কিলার
হিচকক স্বীকার করেন, একটি জরুরি উপদেশ মারনো ও তাঁর বেবেলসবার্গের সহকর্মীদের থেকে উনি পেয়েছেন, তা হল ছবির মূল মাধ্যম দৃশ্য, কথা নয়। শব্দের আধিক্য ছবিকে দুর্বল করে।
পর্ব-৪: জার্মান অভিব্যক্তিবাদ ও মারনোর নসফেরাতু
মারনোর নসফেরাতু জন্ম দেয় দুটি ভিন্ন সিনেমাটিক ভ্যামপায়ার প্রথার। একটিতে ভ্যামপায়ার কুৎসিত ও ঘৃণ্য। আরেকটিতে সে ভয়াবহ কিন্তু আকর্ষণীয়।
পঞ্চমে মেলোডি
পর্ব-৬৩: আমার মালতী লতা কী আবেশে দোলে…
পুজো মণ্ডপ থেকে ভেসে আসা কিশোরকণ্ঠের উপহার ‘আকাশ কেন ডাকে মন ছুটি চায়’ গানটি কানে এলে ‘মন’ বোধহয় সত্যিই ছুটি চায়। এ যেন মনের এক ন্যায্য আবদার। সেই আবদার মেটাতে আমরা বাধ্য। যেমন গৌরীবাবুর লেখা, তেমনই পঞ্চমের মেলোডি।
পর্ব-৬২: বুক ভরা মোর কান্না দিয়ে দিলাম চিঠি লিখে…
‘শ্বেত পাথরের থালা’ ছবির সেই বিখ্যাত গান ‘যে প্রদীপ জ্বালছ তুমি’ গানটি কি আমরা আজও ভুলতে পেরেছি? মুকুল দত্তের সেই অসামান্য লেখা এবং সেটিতে পঞ্চমের উপযোগী সুর।
পর্ব-৬১: হায়রে কালা একি জ্বালা…
‘না না কাছে এসো না মায়াবী এই রাতে’ গানটি পঞ্চমের অগুন্তি অনবদ্য সৃষ্টির মধ্যে একটি। গাইয়েছেন আশা ভোঁসলে এবং এসপি বালা সুব্রহ্মণ্যমকে দিয়ে। খেয়াল করে দেখবেন, এক অদ্ভুত ধরনের আধুনিকতার ছোঁয়া আছে গানটিতে। যে আধুনিকতা হয়তো আজকের দিনেও প্রাসঙ্গিক।
পর্ব-৬০: একটু বসো চলে যেও না…
‘কবে যে কোথায় কী যে হল ভুল’। ভূপিন্দর সিংহের গাওয়া এই গানটিতে যে প্যাথস সঞ্চারিত হয়েছে, সেটি আপনার মনকে বেদনাতুর করে তুলবেই। ১২ স্ট্রিং গিটারে শুরু হওয়া প্রেলুড এবং তারপর তবলা, গিটার এবং রেসো-রেসোকে আশ্রয় করে ছন্দের বিস্তার আপনাকে মুগ্ধ করবেই করবে।
পর্ব-৫৯: আমার স্বপ্ন যে সত্যি হল আজ…
‘হায়রে পোড়া বাঁশি’। এই গানটির অভিনবত্ব লুকিয়ে রয়েছে গানটির ছন্দে। যে ছন্দে তবলার পাশাপাশি মাদল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গেছে পুরো গানটি জুড়ে। কেন? এই গানটির ক্ষেত্রে মাদল, ফিলার এবং ছন্দ, দুটি ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়েছে।
পর্দার আড়ালে
পর্ব-৫৪: দীনেন গুপ্তের আগে ‘দেবী চৌধুরাণী’ করতে চেয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়
বিশিষ্ট নট শেখর চট্টোপাধ্যায় কৃত ‘দেবী চৌধুরাণী’ ছবির চিত্রনাট্য পছন্দ হওয়ার সূত্রে মহানায়িকা সুচিত্রা সেন পরিচালক দীনেন গুপ্তের ছবিতে কাজ করার জন্য সম্মতি জানিয়েছিলেন। অথচ এর কয়েক বছর আগে ‘দেবী চৌধুরাণী’ সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় সুচিত্রা সেন করেননি। লিখেছেন চলচ্চিত্রাভিনেতা ও গবেষক-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৩: সত্যজিতের চলচ্চিত্র জীবনের প্রথম রহস্য রোমাঞ্চকর ছবি ‘চিড়িয়াখানা’
জীবন্ত ময়াল সাপকে নিয়েই শুটিং করার যে কি ধকল তা আমরা সহজেই অনুভব করতে পারি। সেই কাজটি সত্যজিৎ রায় করলেন তাঁর ‘চিড়িয়াখানা’ ছবিতে। জানাচ্ছেন অধ্যাপক-অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫২: সোনার কেল্লা’র শুটিংয়ে খাটের মধ্যে কাঁকড়াবিছে নিয়ে সে কি হুলস্থুল কাণ্ড!
খাটে কাঁকড়াবিছে। এদিকে স্টুডিয়োতে লোডশেডিং। এইরকম ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটল ‘সোনার কেল্লা’ ছবির শুটিংয়ের মধ্যে। সেই তথ্য জানাচ্ছেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্রাভিনেতা ও অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫১: সেদিন ‘পথে হল দেরি’ ছবির শুটিংয়ে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটেছিল উত্তম-সুচিত্রার মধ্যে
দার্জিলিংয়ে অগ্রদূত গোষ্ঠীর ‘পথে হল দেরি’ ছবির আউটডোর শুটিংয়ে যে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটেছিল সুচিত্রা সেন এবং উত্তম কুমারকে নিয়ে, তা তুলে ধরেছেন অধ্যাপক অভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫০: অর্ধশতাব্দী ছুঁলো ‘অমানুষ’
সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষে ‘অমানুষ’। হিন্দি ছবির জগতে নতুন করে উত্তমকুমার পা রাখতে গেলেন ডাবল ভার্সনে নির্মিত ‘অমানুষ’ ছবির মাধ্যমে। ৫০ বছর আগে মুক্তিপ্রাপ্ত সেই ছবির স্মৃতিচারণ করেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক চলচ্চিত্রাভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
নাট্যকার গিরিশচন্দ্রের সন্ধানে
পর্ব-৫৮: মিনার্ভার জন্য গিরিশচন্দ্র লিখেছিলেন সামাজিক নাটক ‘শাস্তি কি শান্তি’
কোহিনুর থিয়েটার ছেড়ে আবার গিরিশচন্দ্র ফিরলেন মিনার্ভা থিয়েটারে। এ বারের নাটক বিধবা বিবাহের উপর জটিল বিষয় নিয়ে। সেই নাটকের মঞ্চায়ন নিয়ে লিখছেন অধ্যাপক-চলচ্চিত্রাভিনেতা ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৭: গিরিশচন্দ্রের ছত্রপতি শিবাজি নাটক বাজেয়াপ্ত করে ইংরেজ সরকার
গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত ‘ছত্রপতি শিবাজি’ নাটকটি ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত করেছিল। একই সঙ্গে দুটি মঞ্চে ‘ছত্রপতি শিবাজি’ অভিনীত হয়েছিল। এটি বাংলা পেশাদারি নাটকের জগতে এক বিরাট বিস্ময় বলেই উল্লেখ করতে হয়। এ সম্পর্কে জানাচ্ছেন প্রখ্যাত অভিনেতা অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৬: গিরিশচন্দ্রের ‘মীর কাসিম’ নাটক বাজেয়াপ্ত করেছিল ইংরেজ সরকার
গিরিশচন্দ্রের ‘মীর কাসিম’ নাটকটি ইংরেজ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই সম্পর্কে জানিয়েছেন অভিনেতা ও অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৫: দুর্গেশনন্দিনী’তে গিরিশচন্দ্রের অভিনয় মুগ্ধ করেছিল দর্শকদের
সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়ে নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ যে আলোড়ন তুলেছিলেন, সেই ইতিহাস তুলে ধরেছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
পর্ব-৫৪: গিরিশচন্দ্রের সিরাজউদ্দৌলা নাটক নাট্য জগতে যুগপ্রবর্তন করেছিল
মিনার্ভা মঞ্চে গিরিশচন্দ্রের ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম অভিনয় প্রসঙ্গে জানাচ্ছেন অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।