বীরভূমের ছোট্ট নদী হিংলো বর্ধমানের অন্যতম প্রধান নদী অজয় এবং বীরভূমের ময়ূরাক্ষীর মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ময়নাডাল, হজরতপুর, জোফলাই ও পলাশডাঙ্গা ইত্যাদি সুপ্রাচীন জনপদ ছুঁয়ে চাপলায় অজয় নদীতে মিশেছে।
রকম-রকম
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৮: স্বপনদোলা নাচিয়ে আয়
পদ-ই নৃত্যের অবলম্বন। জগতের নৃত্য চলছে বিপদ আর সুন্দরকে দুই পকেটে রেখেই। ভরতের নাট্যশাস্ত্র থেকেই নাকি এসব লৌকিক নৃত্যের শুরুয়াত্। অলৌকিক অমর্ত্য পঞ্চমবেদের লোকরঞ্জনের পথে যাত্রা। জড়ের দুনিয়ায় এই নাচটা নেই, প্রাণের জগতে এই নাচটাই মূল।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৭: ওরাল হেলথ
এপ্রিল মানেই ফুলের প্রসঙ্গ। একে তো দারুণ এ সময়! ফুলে ভরা বসন্ত, ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত একথা বলার উপযুক্ত সময়। আর এপ্রিল শুরুই হচ্ছে বোকাদের ট্রিবিউট জানিয়ে। এপ্রিল ফুল। তো বসন্তের দোসর হল প্রেম।
বিজ্ঞান সম্মেলন ও একটি ব্রিফকেস
বাংলাদেশে গিয়েছিলাম একটা ‘সায়েন্টিফিক মিটিং’-এ। মিটিং শুরু হল কয়েক লাইন রবীন্দ্রসংগীত দিয়ে। ‘ওয়েলকাম স্পিচ’ নয়। কোরান পড়লেন একজন। আমিও সাহস করে শুরু করলাম রবীন্দ্রনাথের সেই বিখ্যাত কবিতার কয়েকটা লাইন দিয়ে, “নমো নমো নমো, বাংলাদেশ মম, চির মনোরম, চির মধুর”।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৬: সুখের লাগিয়া
মার্চের বিশ তারিখে ইন্টারন্যাশনাল ডে অফ হ্যাপিনেস। বিশ্ব সুখ দিবস। মানুষ সেই সব দিনগুলিকে আলাদা করে দেখতে চায় সেগুলো দু’রকম হতে পারে। এক, দিনগুলো তার কাছে প্রীতিকর আর দুই, অপ্রীতিকর। দুটিই স্মরণীয়।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৫: ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা
গ্যাসের কাজ হল উত্তপ্ত হয়ে ঊর্ধ্বগামী হওয়া, আর ইচ্ছুক ব্যক্তিকে সঙ্গে নেওয়া। যেমন, তমুকবাবু কাঠবুড়োকে বোঝালেন যে, অমুকবাবুর জায়গাটা আসলে কাঠবুড়োর হকের সিট। তাঁর এই প্রস্তাবকে সমর্থন করলেন আদ্যানাথের মেসো। কাঠবুড়োর বাড়িতে আদ্যানাথ ভাড়া থাকে। তাই হাতে রাখা জরুরি।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৪: নারী দিবস ও শিবরাত্রি
খাঁচার পাখি আর বনের পাখির হঠাৎ দেখা হয়ে গেলে এমনটা হয় হয়তো। শিবের মতো বর চাইতে চাইতে নারীর আত্ম-উদ্ঘোষণার একটি দিন খুঁজে পাওয়া, আর সেদিনই কিনা দেবাদিদেবের সারপ্রাইজ ভিজিট!
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩৩: লিপ ইয়ার
চার বছর পরপর আসে, একটি অতিরিক্ত দিন সঙ্গে থাকে। এমনিতে ভগবানের সব দিন সমান। তাই এদিনেও নিয়ম করে সূর্য ওঠে আর অস্ত যায়। তবুও… এই দিন রোজ আসে না। এই বছরে এসেছে এমন একটা আস্ত দিন, ফেব্রুয়ারির ঊনত্রিশ তারিখ।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩২: কলি কলিং
ঋষি কৌত্স বললেন, হে মহাপারঙ্গম! কলির মনুষ্যের-ই এতো দুর্নাম কেন? অতীত মহামতিগণ কি নিষ্কলুষ তুলসী পাতা ছিলেন?
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩১: বীণাপাণির চরণ ছুঁয়ে…
রুবি এখনও আসেনি। ছেলেটা উশখুশ করে। মণ্ডপে সকলে অপেক্ষা করছে। শিবু ফসকে গিয়েছে। ট্যাঁপা এই রাস্তাতেই যাবে সাইকেলে। গোপনসূত্রে খবর। তাকে যেমন তেমন করে ধরে নিয়ে যেতে হবে। ট্যাঁপা নাইনে দু’বার ফেল করেছে। তাতে কী!
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩০: মুখে নেই রা, ওরা জেব্রা
এই সেদিন চলে গেল আন্তর্জাতিক জেব্রা দিবস। একত্রিশে জানুয়ারি। জেব্রারা জানে? কে জানে!! এমনিতে জেব্রা নিয়ে আমাদের ভাবনা জেব্রা ক্রসিং পর্যন্ত। সেটাই স্বাভাবিক, বাস্তব।
হারিয়ে যাওয়া টেলিগ্রাম
‘নাই টেলিফোন, নাইরে পিয়ন, নাইরে টেলিগ্রাম’-জনপ্রিয় এই গানটিই মনে করিয়ে দেয় জনপ্রিয় টেলিগ্রাম পরিষেবার কথা। কিন্তু বর্তমানে মুঠোফোন, এসএমএস আর ইমেইলের জনপ্রিয়তার যুগে টেলিফোন, পিয়ন আর টেলিগ্রাম তার জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলেছে। বর্তমানে ভারতে বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই পরিষেবা। আগে টেলিগ্রামকে বলা হতো ‘তার বার্তা’। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও পছন্দ করতেন এই তারবার্তায় খবরাখবর আদান প্রদান করতে ১৮৪৪ সালে স্যামুয়েল মোর্স প্রথম এই টেলিগ্রাফ যন্ত্রটি তৈরি করেন। ১৮৫০ সালে ভারতে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে টেলিগ্রাম পরিষেবা শুরু...
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-২৯: খ ব র দা র
জানুয়ারি মাসের উনত্রিশ তারিখ আন্তর্জাতিক সংবাদপত্র দিবস। ইন্টারন্যাশনাল নিউজপেপার ডে। সে এক দিন ছিল, যখন ‘খবরের কাগজ’ একটা সিম্বল ছিল। চায়ের আড্ডা থেকে ট্রেনে বাসে অপরিহার্য ছিল। আজও অনেকের কাছেই সেরকমটাই থেকে গিয়েছে।
চণ্ডীগড়ের সেই ভাটুরা জংশন
হ্যাঁ, দোকানটা এখনও আছে। তবে মনে হল একটু যেন ম্লান, বিষণ্ণ। ভিতরে দেখলাম একটা জিন্স পরা মেয়ে মালিকের জায়গায়, ভিডিয়ো দেখছে। যেন একটু উদাসীন।
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-২৮: দুরন্ত ঘূর্ণি
জানুয়ারীর গোড়ায় আট তারিখে পৃথিবী ঠিকঠাক যে চলছে তা বোঝার জন্য আর্থ রোটেশনস ডে নির্ধারিত হয়েছে। এর মূল ভিত্তি বৈজ্ঞানিক। যখন মানুষ ঠিক উল্টোটাই জানতো আর মানতো তখন তাকেই ঘুরিয়ে দিয়ে বৈপ্লবিক প্রমাণ নেমে এল।