২০২১ সালের মে মাস নাগাদ আমার প্রথম ডাক আসে ইউনিভার্সিটি অফ আলাস্কা-ফেয়ারব্যাঙ্কসে সহ-অধ্যাপকের ইন্টারভিউর জন্য। দ্বিতীয় পর্বের ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্যই আমাকে যেতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই যাতায়াতের সমস্ত খরচ বহন করে। যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যাপনার চাকরির এটাই নিয়ম।
বাইরে-দূরে
রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা
পর্ব-৩০: এই রাত তোমার আমার…
দাম্পত্য জীবনের শুরুতে আমাদের দু’ জনের সব রকমের অনুভূতির প্রায় সবটুকুই তাকে ঘিরে। জানলা দিয়ে তার চুইয়ে পড়া স্নিগ্ধ আলোয় সময়ের হিসেবে ছাড়াই শুরু করা যায় ক্যান্ডেল লাইট ডিনার।
পর্ব-২৯: উপত্যকার ট্রথ-ইয়েদ্ধার দিকটা বেশ অন্ধকার, ধূসর মলিন
সূর্যের আলো এখানে অনেকটা তির্যক ভাবে পড়ে। কাজেই আলোটা কাছাকাছি পাহাড়ের ঢালে যেখানে সরাসরি পরে সেই খানে বেশ খানিকটা জায়গা হয়ে যায় রোদ ঝলমলে। আর বাকি জায়গাগুলো থাকে অপেক্ষাকৃত অনেকটাই অন্ধকার।
পর্ব-২৮: আলাস্কার আকাশ জুড়ে রঙের খেলা
এ যেন সত্যিই ‘প্রকৃতির অন্তরাকাশে জাগরিত জোতির্ময়ী জগন্মাতার আগমন বার্তা। আনন্দময়ী মহামায়ার পদধ্বনি অসীম ছন্দে বেজে উঠে রূপলোক ও রসলোকে নিয়ে এসেছে ভাব মাধুরীর সঞ্জীবন’, আশৈশব আকাশবাণীতে বিরূপাক্ষের কণ্ঠে শুনে আসা মহালয়ার মাতৃবন্দনার এ যেন সত্যিকারের দৃশ্যায়ণ।
পর্ব-২৭: সে বার মেরুজ্যোতি দেখার রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা ভাষায় ব্যক্ত করা অসম্ভব
তড়িঘড়ি গিয়ে ফোনটা তুললাম। ফোন তোলা মাত্রই সে বলতে শুরু করলো। কোনও রকম সম্ভাষণ কিছু না করেই সটান আমাকে আর আমার সহধর্মিণীকে তক্ষুনি তৈরি হয়ে নিতে বললো। তারা নাকি ইতিমধ্যেই রাস্তায়। এখনই আসছে গাড়ি নিয়ে আমাদের তুলতে।
চলো যাই ঘুরে আসি
চলো যাই ঘুরে আসি: সুইৎজারল্যান্ডে পাহাড়-ঘেরা বাতিজ্বলা সেই স্টেশনের নামটি ছিল সোল্লেরমিউলি
ঘননীল সরোবর আর ঘিরে থাকা সবুজ পাহাড়। যে চিত্র ইউরোপ মহাদেশে বেশ সুপরিচিত সেই দেশটির ক্ষেত্রে। সহজেই অনুমেয় দেশের নামটি। সুইৎজারল্যান্ড। দাঁড়িয়ে আছি ঠিক সেন্ট্রাল সুইৎজারল্যান্ডের বিভাগীয় শহর জুগ-এর জমিতে।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-৩: অবশেষে অভাবনীয় প্রাপ্তি ও স্বপ্নপূরণ
গাছপালাহীন অঞ্চল, চোদ্দ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতায় অক্সিজেনের যোগান কম। তাই এ পথে একটু একটু হাঁপ ধরে। চারপাশ দেখে আশ মেটে না। গতি আপনা থেকেই ধীর হয়ে আসে।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-২: দু’ চোখ ভরে স্বপ্ন পূরণের আনন্দাশ্রু, অদূরেই যে অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প!
ক্রমাগত ঠান্ডা বাড়ছে। আকাশের মুখ ভার দেখে গিয়ালজিন আর দেরি করতে রাজি নয়। এখনো প্রায় পাঁচ কিমি পথ চলা বাকি। আবার সকলে দল বেঁধে নেমে এলাম পথে। চড়াই রয়েছে বেশ, তবে আগের চেয়ে সিঁড়িভাঙার অঙ্ক কিছুটা কম যেন।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের পথে, পর্ব-১: টি-হাউসের সামনের পাহাড়ের শৃঙ্গ-রা যেন রঙের উৎসবে মেতে উঠেছে
প্রায় ১০কিমি পথ হাঁটতে হবে শুনেছি। তবে তাতেও ছোমরং থেকে রওনা হওয়ার আগে টি-হাউস লাগোয়া বইনির দোকানে ঢুঁ মারতে ভুল হয়নি, যা দেখি তাই ভালো লাগে।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-২০: রায়পুর থেকে রাজিম
পাহাড়ের একটু উপর দিয়ে আরেকটি রাস্তা চলে গিয়েছে মাঝে মাঝে বাইকের আলো, রাত একটু গভীর হতেই রাতের খাওয়া শেষ করে জম্পেশ ঘুম। পরদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ভয়ংকর টেনশন।
মন্দিরময় উত্তরবঙ্গ
পর্ব-১৩: দেবী সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরের স্থাপত্য এক অনন্যসাধারণ মিশ্রশৈলীর উদাহরণ
দেবী সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরটি প্রায় ৩২ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট এবং কামতেশ্বরী ও বাণেশ্বর মন্দিরের ন্যায় প্রায় ২.৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট এক নাতিউচ্চ প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিস্থাপিত। স্থাপত্য শব্দকোষ অনুযায়ী যাকে জাগতি বলা হয়।
পর্ব-১২: শতাব্দী প্রাচীন কোচবিহারের মদনমোহন ঠাকুর মহারাজাদের কূলদেবতা
মন্দির চত্বরে মূল মন্দিরের পূর্বদিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সৌধ রয়েছে। এই দক্ষিণমুখী সৌধটি ভবানী মন্দির নামে খ্যাত। এর উচ্চতা প্রায় ২৮ ফুট।
পর্ব-১১: কোচবিহারের সব থেকে জনপ্রিয় মন্দির বাণেশ্বর শিব মন্দির
মূল মন্দিরটির দক্ষিণে একটি সরোবর এখন যেটি মহারাজা প্রাণনারায়ণ কর্তৃক নির্মীত, যা মোহনদিঘী নামে খ্যাত। সরোবরটি বহু প্রাচীন কচ্ছপে পরিপূর্ণ ভক্তগণ যেগুলিকে মোহন নামে অভিহিত করেন।
পর্ব-১০: জটিলেশ্বর শিবমন্দিরের স্থাপত্যশৈলী আমাদের আকৃষ্ট করবে/২
স্থাপত্যগত দিক থেকে এমন অসাধারণ সৌধ এই অঞ্চলে বিরল। উত্তরবঙ্গের মন্দিরসমূহের মধ্যে জটিলেশ্বর শিবমন্দির একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী, যা নিজ শিল্পগুণে আমাদের আবিষ্ট ও মোহিত করে।
পর্ব-৯: মৌলিকত্ব ও অনন্যতায় সমৃদ্ধ এক স্থাপত্যকীর্তি জটিলেশ্বর শিবমন্দির/১
জটিলেশ্বর মন্দিরটির গঠনগত স্থাপত্যবৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলে এটা সুস্পষ্টগতভাবেই প্রতীয়মান হয় যে, এর সমগ্র ‘মান্দোভারা’ অংশটি (অর্থাৎ পা ভাগ, জাংঘ ও বরন্ড) পাথরের ও অন্য অংশের তুলনায় অপেক্ষাকৃত প্রাচীন।
পরিযায়ী মন
পর্ব-১৮: পীঠস্থানের প্রতি-বেশিরা
পীঠস্থানগুলোতে বছরের সারা সময়ই ভিড় লেগে আছে দর্শনার্থীদের। যাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই। আর পুজোপার্বনের দিনে তো উপচে পরে ভিড়। আশেপাশে ও দোকানপাটের ব্যবসার রমরমা।
পর্ব-১৭: পাপাঙ্গুলের যাত্রা
“তারা ছাঁকনি চড়ে সাগর পাড়ি দেবে, দেবেই দেবে…” এরা সত্যজিৎ রায়ের পাপাঙ্গুল। ছাঁকনি দিয়ে জল উঠলে বৈয়াম চড়বে। ঝুড়ি চেপে নদীতে পাড়ি দিতে পাপাঙ্গুলে কথাই মনে হচ্ছিল। তারা তো কাল্পনিক। ননসেন্স কবিতার চরিত্র।
পর্ব-১৭: জয়রামবাটির জগদ্ধাত্রীপুজো
শ্রীশ্রী মা যে বিশ্বাসের ভিতে পুজো শুরু করেছিলেন সে ভিত হয়েছে আরও শক্ত। জয়রামবাটির জগদ্ধাত্রী পুজোর সমারোহ দেখার মতো।
পর্ব-১৬: ঐতিহ্যবাহী বাড়ির শহর মধুপুর
মধুপুরে একদিন পুরোনো সব বাড়ি দেখতে গেলাম।বেশির ভাগ বাড়ি এখন জঙ্গল। দেওয়াল ছাদ দিয়ে বড় বড় গাছ উঠেছে। কিছু জায়গা ভেঙে পড়েছে। সবকটা বাড়িই মস্ত জায়গা নিয়ে।
পর্ব-১৫: তিনচুলে ও লেপচাজগৎ এর মেঘ-আলয়ে
তিনচুলে পাহাড়ের কোলে ছোট একখানি গ্রাম। নিজের সৌন্দর্যেই সুন্দর। আঁকা-বাঁকা পথ, পাইনের বন, কমলা লেবুর খেত, চা বাগান। পায়ে পায়ে এগুলো ঘুরে বেড়ালেই মন ভরে ওঠে।
ডুব দে মন কালী বলে
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।