বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর, ২০২৪
পর্ব-৯০: দুই ভবানী

পর্ব-৯০: দুই ভবানী

অলঙ্করণ : সৌমি দাসমণ্ডল। পূষণ এবং রিমিতা এখন বসে ‘অরণ্যবার্তা’র প্রেস কাম অফিসে। একখানা কাগজের স্তুপে প্রায় ঢাকা পড়া কাঠের টেবিলের উল্টোদিকে বসেছিলেন যিনি, তিনিই ‘অরণ্যবার্তা’র সম্পাদক, এই প্রেসের মালিক সুধাবিন্দু সাঁতরা। ঘরটি সম্ভবত ভাড়া নেওয়ার পর থেকে আজ অবধি কোনদিন...
পর্ব-৮৯: মাথার কান

পর্ব-৮৯: মাথার কান

অলঙ্করণ : সৌমি দাসমণ্ডল। সত্যব্রত বললেন, “দেখুন, আমি যা বলতে যাচ্ছি, তা শুনে আপনারা কী করবেন, তা একান্তভাবেই আপনাদের সিদ্ধান্ত। তবে আমার মতে, যদি কালাদেও নামক সমস্যার শিকড়ে পৌঁছতে চান, তাহলে আগে এই ছোট ছোট পার্টসগুলিকে আপনাদের কালেক্ট করতেই হবে। আমার মনে হয়, এই সব...
পর্ব-৮৮: পালাবার কোনও পথ নেই

পর্ব-৮৮: পালাবার কোনও পথ নেই

অলঙ্করণ : সৌমি দাসমণ্ডল। রুমটি প্রায়ান্ধকার। জানালার ভারি পর্দাগুলি সব ভালো করে টানা। পড়ন্ত বিকেলের রোদের আভা যে তাতে সম্পূর্ণ আটকানো গেছে, এমনটা নয়। সারা ঘরময় একটা মিহিন কুয়াশার মতো আলো ছড়িয়ে আছে। ঘরের মধ্যে কুলার চলছে, ফলে রুমের ভিতরের আবহাওয়া খুব মনোরম। বাইরের তপ্ত...
পর্ব-৮৭: নকল বুধন মাহাতো

পর্ব-৮৭: নকল বুধন মাহাতো

অলঙ্করণ : সৌমি দাসমণ্ডল। শাক্য অপেক্ষা করছিল সত্যব্রতর উত্তরের জন্য। সত্যব্রতর অনুমান বা সংবাদ যে সঠিক হবে, এমন কোনও মানে নেই। সত্যব্রত একজন ডাক্তার, তাদের মতো পুলিশ নয়। ফলে তদন্ত করা তাঁর আওতার মধ্যে পড়ে না, এ ব্যাপারে তাঁর অভিজ্ঞতাও নেই। তা সত্ত্বেও নিজের কৌতূহল এবং...
পর্ব-৮৬: ‘অরণ্যবার্তা’র অফিসে

পর্ব-৮৬: ‘অরণ্যবার্তা’র অফিসে

অলঙ্করণ : সৌমি দাসমণ্ডল। পূষণ আন্দাজ বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ ‘অরণ্যবার্তা’র অফিসের সামনে এসে অপেক্ষা করছিল। রিমিতাও তার সঙ্গে আছে। মালাকারবাবুকে ফোন করে অনুমতি নিয়েই তারা এসেছে। মালাকার বলেছেন, স্থানীয় অঞ্চলে তারা ঘুরতেই পারে। তাতে পুলিশের আপত্তি নেই। কিন্তু স্টেশন লিভ...

Skip to content