শনিবার ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
পর্ব-৭৭: নির্জনতা মনকে শান্ত করে

পর্ব-৭৭: নির্জনতা মনকে শান্ত করে

ছবি: প্রতীকী। আধ্যাত্মিক জীবনে নির্জনতার প্রয়োজনীয়তা আছে। অনেকে নির্জন স্থানে গিয়ে হাঁপিয়ে যান একাকিত্বের জন্য। আবার কারও জন্য একাকিত্বের গুরুত্ব অপরিসীম। জীবনে কখনও কখনও একাকিত্ব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষকের কাজ করে। নিজের মানসিক বিশ্লেষণের জন্য নির্জনতা আশীর্বাদ...
পর্ব-৬৪: শ্রীমার সঙ্গে বেলুড়মঠে দুর্গোৎসব পালন

পর্ব-৬৪: শ্রীমার সঙ্গে বেলুড়মঠে দুর্গোৎসব পালন

মা সারদা। ১৩১৮ সালের চৌঠা ভাদ্র শশীমহারাজ রামকৃষ্ণলোকে গমন করেন। মাদ্রাজে ঠাকুরের ভাব প্রচারের কাজে অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে তাঁর শরীর ভেঙে পড়ে। চিকিৎসার জন্য তাঁকে কলকাতায় শ্রীমার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। দেহরক্ষার আগে তিনি শ্রীমাকে দেখার জন্য ব্যাকুল হন। মা সারদাকে...
পর্ব-৬৩: বেলুড়মঠে শ্রীমায়ের অভিনন্দন

পর্ব-৬৩: বেলুড়মঠে শ্রীমায়ের অভিনন্দন

মা সারদা। দক্ষিণ ভারত থেকে মা সারদার ফেরার পর বেলুড়মঠে তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়। তাঁর গাড়ি দেখামাত্র ন’টি বোমা ছোঁড়া হয়। আর অসংখ্য ভক্তবৃন্দ দু’ দিকে সারিবদ্ধভাবে ‘সর্বমঙ্গলমঙ্গল্যে….’ প্রভৃতি মাতৃস্তব গাইতে আরম্ভ করে। শ্রীমা তাঁর সঙ্গিণীদের সঙ্গে সেই সারিবদ্ধ...
মা সারদার শুভ পরিণয়বেলা

মা সারদার শুভ পরিণয়বেলা

অল্পদিনের মধ্যে দু’ পক্ষের বিবাহের কথা স্থির হয়ে গেল। কিন্তু অভাবের সংসারে শুধু মুখের কথায় তো আর বিয়ে হয় না। সেকালের প্রথা অনুসারে খুব বেশি না হোক, কন্যাপক্ষের কাছে তিনশো টাকা পণ চাইলেন চন্দ্রমণি। পণ? না বলা যায় পুজোর দক্ষিণা! তখনকার দিনের হিসাবে সে টাকা কম নয়।...
পর্ব-৬২: শ্রীমার দক্ষিণ ভারত থেকে প্রত্যাবর্তন

পর্ব-৬২: শ্রীমার দক্ষিণ ভারত থেকে প্রত্যাবর্তন

রামকৃষ্ণ ও মা সারদা। রামেশ্বর মন্দির থেকে চোদ্দ-পনের মাইল দূরে এই দ্বীপের শেষ প্রান্তে প্রসিদ্ধ তীর্থ হল ধনুস্তীর্থ বা ধনুষ্কোটি। এখানে সোনা বা রূপোর তীরধনুক দিয়ে সমুদ্রের পুজো দিতে হয়। শ্রীমা আশুতোষ মিত্র ও কৃষ্ণলাল মহারাজের মাধ্যমে সেখানে রূপোর তীরধনুক পাঠান।...

Skip to content