
ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।
ধৃতিমান শবনমকে গাড়িতে রেখে দরজা খুলে বেরিয়ে এল—
—থ্যাঙ্ক ইউ! পরে প্রয়োজন হলে টেক্সট করব, রেসপন্ড করবেন প্লিজ!
—ইউ আর ওয়েলকাম।
সেই দামি ক্লাবের লন টপকে ড্রাইভ-ওয়ে দিয়ে বড় বড় পা ফেলে গেটের দিকে চলে গিয়েছিল ধৃতিমান। একবারও পিছনে তাকায়নি।
শ্রেয়সী গুপ্ত নামি মাল্টিন্যাশানালের দামি হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজার! যোগাযোগ করার আগে শ্রেয়সী গুপ্তর সোশ্যাল মিডিয়া স্টক করতে হল। চালাকচতুর মহিলা। পড়াশোনার ইতিহাস বেশ ভালো। কলকাতা ভালো স্কুল ভালো কলেজের থেকে গ্র্যাজুয়েশন। দিল্লি থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েশন। বিদেশের একটি ইউনিভার্সিটি থেকে ম্যানেজমেন্টের ডিপ্লোমা। ৩-৪টি নামী কোম্পানির সিঁড়ি পেরিয়ে এখন আপাতত এই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে রয়েছেন। কোথাও কোন সন তারিখের উল্লেখ নেই ফ্রেন্ডলিস্ট নেই ছবি নেই। মানে হাইড করা রয়েছে।
—থ্যাঙ্ক ইউ! পরে প্রয়োজন হলে টেক্সট করব, রেসপন্ড করবেন প্লিজ!
—ইউ আর ওয়েলকাম।
সেই দামি ক্লাবের লন টপকে ড্রাইভ-ওয়ে দিয়ে বড় বড় পা ফেলে গেটের দিকে চলে গিয়েছিল ধৃতিমান। একবারও পিছনে তাকায়নি।
শ্রেয়সী গুপ্ত নামি মাল্টিন্যাশানালের দামি হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজার! যোগাযোগ করার আগে শ্রেয়সী গুপ্তর সোশ্যাল মিডিয়া স্টক করতে হল। চালাকচতুর মহিলা। পড়াশোনার ইতিহাস বেশ ভালো। কলকাতা ভালো স্কুল ভালো কলেজের থেকে গ্র্যাজুয়েশন। দিল্লি থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েশন। বিদেশের একটি ইউনিভার্সিটি থেকে ম্যানেজমেন্টের ডিপ্লোমা। ৩-৪টি নামী কোম্পানির সিঁড়ি পেরিয়ে এখন আপাতত এই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে রয়েছেন। কোথাও কোন সন তারিখের উল্লেখ নেই ফ্রেন্ডলিস্ট নেই ছবি নেই। মানে হাইড করা রয়েছে।
সরাসরি যোগাযোগ নেই। কিন্তু মফিজুলের থ্রু দিয়ে লালবাজারের সাইবার ক্রাইম ডিপার্টমেন্টের একটি মেয়ের কথা সে জানে। তদন্তের স্বার্থে যে কোনও সময় যেকোনও অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়, সেভাবেই লুকিয়ে রাখা তথ্য ছবি সব হদিশ পাওয়া যাবে।
বেশ একটু লম্বা সময় ধৃতিমান ভাবলো। তারপর মনে হলো একবার শ্রেয়ার সঙ্গে আলোচনা করা দরকার। শ্রেয়ার মায়ের বয়স হয়েছে। শ্রেয়ার বাবার আচমকা মৃত্যুর ট্রমা এখনও কাটেনি। সেই দুশ্চিন্তা থেকেই বহুদিনের ডায়াবিটিক পেশেন্ট। কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। তাই মাঝেমধ্যেই মাকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়। শ্রেয়া দক্ষিণভারতে গিয়ে মায়ের চিকিৎসা করার পক্ষপাতী। বহুদিন ধরে সেখানেই মাকে নিয়ে যায়। ফোন করে জানতে পারলো সে এখন চেন্নাইতে রয়েছে।
—সরি সরি আমি জানতাম না আমি ভেবেছিলাম কলকাতায়!
—আর কি মুশকিল মায়ের ট্রিটমেন্টের জন্য এসেছি এখন তো একটা গেস্টহাউসে রয়েছি। রাত এগারোটার সময় তো আর হসপিটালে যাব না! বলুন—
—না, মানে মৃদুল সাহার কেসটায় অনেককে ইনভেস্টিগেট করে মোটামুটি দু’জনকে ন্যারোডাউন করেছি। শেষ জনের ইনভেস্টিগেশন করবার আগে আমি তার ব্যাকগ্রাউন্ডটা চেক করতে চাই! যদি কিছু রেফারেন্স পাই সেখান থেকে প্রশ্ন করতে পারব!
—মোস্ট আনলাইকলি- এইসব মেয়েরা ভয়ংকর ডেস্প্যারেট। পুলিশ আইনকানুন এসবকে তোয়াক্কা করে না!
—হ্যাঁ আগের জনের সঙ্গে কথা বলে সেরকমই মনে হল!
—সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট হাইড করে রেখেছে হ্যাক করতে চাইছেন?
—এক্স্যাক্টলি! আসলে সাইবার ক্রাইমে একটি মেয়ে রয়েছে। মফিজুলের পরিচিত। কিন্তু অনেক ভায়া মিডিয়া করে যেতে হবে তাই কি করবো ঠিক করতে পারছিলাম না!
—অন্বেষা গাঙ্গুলি! চিনি তো! আমাদের বেসিক সফটওয়ার ট্রেনিঙের কো-ওর্ডিনেটর ছিল! নিউ গড়িয়ার মেয়ে। রিসেন্টলি হালতুতে বিয়ে হয়েছে- মাকে নিয়ে চেন্নাই আসার আগে একদিন কাজে লালবাজার গিয়েছিলাম তখনও দেখা হল!
—আচ্ছা, তাঁর মানে আপনাকে বললেও কাজটা হবে?
— কি কাজ ? প্রোফাইল হ্যাক করতে হবে?
—হ্যাঁ মানে অফিসিয়ালি করার অনেক ফর্ম্যালিটিস!
—আনঅফিসিয়ালি!…আচ্ছা বেশ! আপনি ওর প্রোফাইল ডীটেইলস পাঠান, কথা বলে দেখি!
—ওকে!
—আমি বলবো আমার মোবাইলে পাঠাতে! তারপর হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কলে… আপনার ফেসটাইম নেই না?
—না ম্যাডাম অ্যাপলের ডিভাইস অনেক কস্টলি! আমার নেই!
—বুঝলাম!
—মা ঠিক আছেন?
—একবার চেক-আপ হয়েছে। এতদূর থেকে আসতে হয় তো তাই কাল সকালে আরেকজন সিনিয়র ডাক্তার আবার দেখবেন!
—ওকে। গুড নাইট!
বেশ একটু লম্বা সময় ধৃতিমান ভাবলো। তারপর মনে হলো একবার শ্রেয়ার সঙ্গে আলোচনা করা দরকার। শ্রেয়ার মায়ের বয়স হয়েছে। শ্রেয়ার বাবার আচমকা মৃত্যুর ট্রমা এখনও কাটেনি। সেই দুশ্চিন্তা থেকেই বহুদিনের ডায়াবিটিক পেশেন্ট। কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। তাই মাঝেমধ্যেই মাকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়। শ্রেয়া দক্ষিণভারতে গিয়ে মায়ের চিকিৎসা করার পক্ষপাতী। বহুদিন ধরে সেখানেই মাকে নিয়ে যায়। ফোন করে জানতে পারলো সে এখন চেন্নাইতে রয়েছে।
—সরি সরি আমি জানতাম না আমি ভেবেছিলাম কলকাতায়!
—আর কি মুশকিল মায়ের ট্রিটমেন্টের জন্য এসেছি এখন তো একটা গেস্টহাউসে রয়েছি। রাত এগারোটার সময় তো আর হসপিটালে যাব না! বলুন—
—না, মানে মৃদুল সাহার কেসটায় অনেককে ইনভেস্টিগেট করে মোটামুটি দু’জনকে ন্যারোডাউন করেছি। শেষ জনের ইনভেস্টিগেশন করবার আগে আমি তার ব্যাকগ্রাউন্ডটা চেক করতে চাই! যদি কিছু রেফারেন্স পাই সেখান থেকে প্রশ্ন করতে পারব!
—মোস্ট আনলাইকলি- এইসব মেয়েরা ভয়ংকর ডেস্প্যারেট। পুলিশ আইনকানুন এসবকে তোয়াক্কা করে না!
—হ্যাঁ আগের জনের সঙ্গে কথা বলে সেরকমই মনে হল!
—সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট হাইড করে রেখেছে হ্যাক করতে চাইছেন?
—এক্স্যাক্টলি! আসলে সাইবার ক্রাইমে একটি মেয়ে রয়েছে। মফিজুলের পরিচিত। কিন্তু অনেক ভায়া মিডিয়া করে যেতে হবে তাই কি করবো ঠিক করতে পারছিলাম না!
—অন্বেষা গাঙ্গুলি! চিনি তো! আমাদের বেসিক সফটওয়ার ট্রেনিঙের কো-ওর্ডিনেটর ছিল! নিউ গড়িয়ার মেয়ে। রিসেন্টলি হালতুতে বিয়ে হয়েছে- মাকে নিয়ে চেন্নাই আসার আগে একদিন কাজে লালবাজার গিয়েছিলাম তখনও দেখা হল!
—আচ্ছা, তাঁর মানে আপনাকে বললেও কাজটা হবে?
— কি কাজ ? প্রোফাইল হ্যাক করতে হবে?
—হ্যাঁ মানে অফিসিয়ালি করার অনেক ফর্ম্যালিটিস!
—আনঅফিসিয়ালি!…আচ্ছা বেশ! আপনি ওর প্রোফাইল ডীটেইলস পাঠান, কথা বলে দেখি!
—ওকে!
—আমি বলবো আমার মোবাইলে পাঠাতে! তারপর হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কলে… আপনার ফেসটাইম নেই না?
—না ম্যাডাম অ্যাপলের ডিভাইস অনেক কস্টলি! আমার নেই!
—বুঝলাম!
—মা ঠিক আছেন?
—একবার চেক-আপ হয়েছে। এতদূর থেকে আসতে হয় তো তাই কাল সকালে আরেকজন সিনিয়র ডাক্তার আবার দেখবেন!
—ওকে। গুড নাইট!
আরও পড়ুন:

হ্যালো বাবু! পর্ব-৭৭: গুগলি/১২

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯৩: মা সারদার সঙ্গে সরলাদেবীর কাশীভ্রমণ
শ্রেয়াকে দুবার জিজ্ঞেস করতে চেয়েও ধৃতিমান একটা কথা বলে উঠতে পারল না। শ্রেয়ার সঙ্গে বহুদিনের পরিচিতি সম্পর্কও খুব সহজ! কিন্তু মহিলাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে কতগুলো ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয়। ধৃতিমান হয়তো সহজভাবেই জিজ্ঞেস করল কিন্তু সেটা ঠিক কোন একটা কারণে শ্রেয়ার সহজ মনে হলো না তখন সমস্যা তৈরি হতে পারে!
আরও পড়ুন:

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯৬: পরাগপাখি

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-১১১: বিপদ যখন আসে
এই যে শুনলো নিউ গড়িয়ার মেয়ে অন্বেষার বিয়ে হয়েছে হালতুতে! হতেই পারে এর মধ্যে আশ্চর্যের কিছু নেই। কিন্তু যেটা আশ্চর্যের সেটা হল আমাদের মধ্যবিত্ত সংসারে মানে এই অন্বেষার শ্বশুরবাড়িতে পুলিশে চাকরি করা বৌমাকে ঠিক কিভাবে নিচ্ছে! বাড়ির জামাই পুলিশ হতে পারে আর বৌমা পুলিশ হলে দোষের! না দোষের একেবারেই না। কিন্তু এখানে ডিটেকটিভ সত্তা নয় তার চিত্রপরিচালক নাট্য পরিচালক সত্তা জানতে চাইছে অন্বেষার শাশুড়ি, ননদ, জা-য়েরা তাকে কিভাবে দেখছে, নতুন বৌমা না পুলিশ!
আরও পড়ুন:

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-১০৯: আধুনিক যুগে দাবানলের ফলে বনদহনের সঙ্গে খাণ্ডব বনদহনের সাদৃশ্য আছে কী?

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা, পর্ব-৫৪: গ্রীষ্মকালে আলাস্কা সত্যিই অচেনা এক দেশ
শ্রেয়সী অত্যন্ত মেধাবী এবং বুদ্ধিমতী! কিন্তু পুরাকালের বাংলাপ্রবাদ রচয়িতারা এমন সব শব্দচয়নেএমন এমনপদরচনা করে গিয়েছেন যা সর্বকালে প্রযোজ্য এবং সত্য! শ্রেয়সী গুপ্তের লুকোনো ফ্রেন্ডলিস্টে মৃদুল সাহার কোন অস্তিত্ব নেই! কোনও ছবিতেও মৃদুলের কোনরকম উপস্থিতি নেই। প্রাথমিকভাবে শ্রেয়সী গুপ্তর সঙ্গে মৃদুলের কোনরকম যোগাযোগ প্রমাণ করা খুব শক্ত। কিন্তু সমস্যা হল যে কোন অপরাধেরই একটা সূত্র থেকে যায়। এক্ষেত্রে মৃদুলের মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরে নয়, দিন চারেক আগেই মৃদুলকে ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে ডিলিট করা হয়েছে। শুধু তাই নয় শ্রেয়সীর সঙ্গে কৃষ্ণেন্দু নামের একটি ছেলের ছবি নতুন করে আপলোড করা হয়েছে। ডিজিটাল হিস্ট্রি ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, এই ছবিগুলি এর প্রায় ৮ মাস আগে ডিলিট করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন:

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬৯: সে এক স্বপ্নের ‘চাওয়া পাওয়া’

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৭৬: পৃথিবীতে এমন কেউ নেই, যাঁর জীবনের আকাশে কখনও শত্রুতার মেঘ জমেনি
শ্রেয়ার সূত্রে অন্বেষা গাঙ্গুলীকে দিয়ে ডিজিটাল হ্যাকিং করানোর সঙ্গে সঙ্গে ধৃতিমান শ্রেয়সী গুপ্তের আর সব খবরাখবর নিচ্ছিল। সেখানে জানা গেল। শ্রেয়সীর সঙ্গে কৃষ্ণেন্দুর প্রেমের বয়স প্রায় দেড়বছর। মানে ৮ মাসের আগের দেড় বছরে শ্রেয়সী ও কৃষ্ণেন্দুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল! ৮ মাস আগে শ্রেয়সীর সঙ্গে কৃষ্ণেন্দুর ব্রেকআপ হয়ে যায়! শ্রেয়সী একমাস অপেক্ষা করে মৃদুলের সঙ্গে নতুন সম্পর্কে জড়ায়। শ্রেয়সীর অফিস থেকে যা খবর পাওয়া গেছে তাতে সঙ্গে শ্রেয়সীর সম্পর্কটা শুধুমাত্র কৃষ্ণেন্দুকে ঈর্ষান্বিত করার জন্য। শ্রেয়সী কৃষ্ণেন্দুকে ভালোবেসেছিল কিন্তু কৃষ্ণেন্দু হয়তো শ্রেয়সীর ব্যাপারে খুব একটা সিরিয়াস ছিল না। কারণটা খুব সোজা কৃষ্ণেন্দু সেভাবে কোনও চাকরি করে না, সে টেলিভিশনের জন্যে লেখালেখি করে যেখানে রোজগারের সেভাবে কোনও স্থায়িত্ব নেই ! কৃষ্ণেন্দু পাকাপাকি লেখার কাজ খুঁজছিল। একজন কলকাতা ও বোম্বেতে কাজকরা সিনিয়র অভিনেত্রীর পরিচিতির সুযোগে কৃষ্ণেন্দু বোম্বে যাওয়ার কথা ভেবেছিল। আর যেহেতু টেলিভিশনের কাজের কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। তাই কৃষ্ণেন্দু-শ্রেয়সীর যোগাযোগটা খুব নিয়মিত হতো না। শ্রেয়সী নিজে বড় চাকরি করে তাই তার মধ্যে অধিকারবোধ অনেক বেশি ছিল। সে কৃষ্ণেন্দুর জীবনটা তার ইচ্ছেমতো চালাবার চেষ্টা করছিল। কৃষ্ণেন্দু মেনে নেয়নি দূরে সরে গিয়েছে। কিন্তু কৃষ্ণেন্দু যে শ্রেয়সীকে ভীষণ ভালোবাসে এটা শ্রেয়সী জানে। কিন্তু যে কোন কারণেই হোক তার সন্দেহ গিয়ে পড়লো সেই কলকাতা বম্বে করা সিনিয়র অভিনেত্রীর ওপর। এমনিতেই সেই অভিনেত্রীর প্রেমিকের তালিকা লম্বা। এই ভুল বোঝাবুঝির মধ্যে মৃদুল ঢুকে পড়ল। মৃদুল শ্রেয়সীর কাছে ছিল একটা টাইম পাস। কৃষ্ণেন্দুর মধ্যে হিংসে জাগিয়ে তোলার একটা টুলস বা উপকরণ মাত্র! এতো একটা সাঙ্ঘাতিক ষড়যন্ত্র! —চলবে।
মৃদুল সাহা হত্যারহস্য অন্তিম পর্ব বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫।
* জিৎ সত্রাগ্নি (Jeet Satragni) বাংলা শিল্প-সংস্কৃতি জগতে এক পরিচিত নাম। দূরদর্শন সংবাদপাঠক, ভাষ্যকার, কাহিনিকার, টেলিভিশন ধারাবাহিক, টেলিছবি ও ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্যকার, নাট্যকার। জিৎ রেডিয়ো নাটক এবং মঞ্চনাটক লিখেছেন। ‘বুমেরাং’ চলচ্চিত্রের কাহিনিকার। উপন্যাস লেখার আগে জিৎ রেডিয়ো নাটক এবং মঞ্চনাটক লিখেছেন। প্রকাশিত হয়েছে ‘জিৎ সত্রাগ্নি’র নাট্য সংকলন’, উপন্যাস ‘পূর্বা আসছে’ ও ‘বসুন্ধরা এবং…(১ম খণ্ড)’। এখন লিখছেন বসুন্ধরা এবং…এর ৩য় খণ্ড।