মঙ্গলবার ৯ জুলাই, ২০২৪
পর্ব-৩৩: এখনও সারেঙ্গিটা বাজছে

পর্ব-৩৩: এখনও সারেঙ্গিটা বাজছে

অলঙ্করণ: লেখক। পাগলা দাশু একবার অ্যাক্টো করতে নেমেছিল। তারপর কী হতে পারে বা হয়েছিল তা সুকুমার ও স্কুলছুটের দলের অজানা নয়। দাশু পার্ট ঠিকঠাক বলেছিল, নাকি একটু বেশি অথবা, মঞ্চ থেকে বিদায় নিয়েও ফিরে এসেছিল কী না এ সব মামুলি বিষয়। আসল কথা, দাশুর পাগলামিটা বেশ ভালোরকম...
পর্ব-৩২: কে বলে ঈশ্বর গুপ্ত?

পর্ব-৩২: কে বলে ঈশ্বর গুপ্ত?

অলঙ্করণ: লেখক। “মা, দুগ্গাঠাকুর কাকে পানিশমেন্ট দিচ্ছে?” “ওটা অসুর। পাজি লোক। দেখছো না, লায়ন কেমন চেপে ধরেছে, ওই দেখ, গণেশদাদার শুঁড় না দেখ।” “মা, শুঁড় কি? ওটা কি এলিফ্যান্ট?” “না রে বাপু, ওটা ঠাকুর, নমো কর।”...
পর্ব-৩১: আমার মতে, তোর মতো কেউ নেই

পর্ব-৩১: আমার মতে, তোর মতো কেউ নেই

অলঙ্করণ: লেখক। তো, কথাটা কী নিয়ে হচ্ছিল যেন? পেট আর খিদে নিয়ে, তাই তো? পেটে খেলে পিঠে সয় আর পিঠে খেলে পেটে সয় না, এই তো হল সার কথা? কিন্তু এই যে, খাওয়ার জন্য এতো মারপিট, আস্ত আস্ত বিপ্লব আর রেভোলিউশন, মারামারি কাড়াকাড়ি করে খাওয়ার আদিমতা কিংবা ভাগ করে খাওয়ার...
পর্ব-৩০: বাতাসে বহিছে প্রেম, নয়নে লাগিল নেশা

পর্ব-৩০: বাতাসে বহিছে প্রেম, নয়নে লাগিল নেশা

অলঙ্করণ: লেখক। জীবে দয়া মনুষ্যধর্ম। জীবে দয়া কখন যে জিভে দয়া হয়ে যায়! সেরকমভাবে দেখতে গেলে পেট নামক বস্তুটি না থাকলে পৃথিবীতে সভ্যতার বিকাশ ঘটত না। পেটের তাগিদে মানুষ চাষ করেছে। ক্রমে ক্রমে কৃষি হয়েছে কৃষ্টি। আবার এই করে করে সম্পদের বোধ, তার থেকে অধিকারবোধ, তার...
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩২: কলি  কলিং

হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৩২: কলি কলিং

অলঙ্করণ: লেখক। ঋষি কৌত্স বললেন, হে মহাপারঙ্গম! কলির মনুষ্যের-ই এতো দুর্নাম কেন? অতীত মহামতিগণ কি নিষ্কলুষ তুলসী পাতা ছিলেন? বৈশম্পায়ন বললেন, এমনটি না বললে কলিস্থগণ এই বিপুল শাস্ত্রের যোগক্ষেম বহন করবেন কী করে? তাঁরা স্বভাবতই মহাত্মা ও পরমপুরুষ। আচার্য যেমন প্রখর...

Skip to content