বিপ্লব দেব, মানিক সাহা ও উপ-মুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেববর্মা
দন্ত চিকিৎসকের পেশা ছেড়ে ২০১৬ সালে রাজনীতিতে এসেছিলেন মানিক সাহা। ক্রমে রাজ্য সভাপতি এবং রাজ্যসভার সাংসদ হন তিনি। শুধু তাই নয়, রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নেওয়ার মাত্র ৪১ দিনের মাথায় মানিকের নাম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে উঠে এল। এভাবে ছ’ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে একজন দন্ত চিকিৎসক থেকে ত্রিপুরার নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন মানিক সাহা। এড় আগে তিনি ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষকতাও করেছেন। আবার ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির পদও সামলেছেন মানিক। এদিকে, সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব নিজের ইচ্ছায় ইস্তফা দেননি বলে বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে। তিনি রাজ্যপালকে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশেই। বিপ্লব মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করার পর পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দু’জনের নাম উঠে আসে। সেই দু’জনের মধ্যে একজন ছিলেন মানিক সাহা আর অন্যজন হলেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেববর্মা। যদিও শেষ পর্যন্ত চিকিৎসক মানিক সাহাকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেয় বিজেপি-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
অন্যদিকে, মানিককে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়ার পর রাজ্য সভাপতি কে হন সেটাই এখন দেখার। বিপ্লব দেব রাজ্য সভাপতি হবেন এমন খবরও শোনা যাচ্ছে না। বরং তাঁকে বিজেপি রাজ্যসভায় পাঠাতে পারে এমন গুঞ্জন রয়েছে।
অন্যদিকে, মানিককে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়ার পর রাজ্য সভাপতি কে হন সেটাই এখন দেখার। বিপ্লব দেব রাজ্য সভাপতি হবেন এমন খবরও শোনা যাচ্ছে না। বরং তাঁকে বিজেপি রাজ্যসভায় পাঠাতে পারে এমন গুঞ্জন রয়েছে।