ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
প্রায় সব বাড়িতেই বয়স্ক সদস্য রয়েছেন৷ তাঁদের মধ্যে অনেকেই হাঁটুর ব্যথায় ভোগেন৷ অনেকক্ষণ বসে থেকে ওঠার সময় ব্যথা, আবার দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও ব্যথা অনুভব করেন কেউ কেউ৷ আপনারা সবাই জানেন, এই ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন৷ সেই সঙ্গে কী কী ব্যায়াম, কীভাবে করতে হবে সেসবও বিস্তারিত বলে দেন৷
কিন্তু সমস্যা হল, বেশিরভাগ মানুষ প্রতিদিন দীর্ঘক্ষণ ধরে সেই সব ব্যায়াম করলেও তা সঠিক নিয়ম মেনে করেন না৷ ফলে ব্যথার কোনও উপশম তো হয়ই না, উলটে কারও কারও ব্যথা বেড়েও যায়৷
মনে রাখতে হবে, ব্যথা যখন শুরু হবে তখন থেকেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যায়াম করা শুরু করতে হবে৷ কীভাবে ব্যায়াম করবেন তার খুঁটিনাটি প্রশিক্ষকের কাছ থেকে শিখে নিতে হবে৷ কারণ, অনেকের বিভিন্ন রকম শারীরিক সমস্যা থাকে, তাই সব ধরনের ব্যায়াম সবার জন্য নয়, কার কোনটা দরকার সেই মতো করতে হবে। তবে কিছু সাধারণ ব্যায়াম আছে যেগুলি যে কেউই করতে পারেন, এগুলি নিয়মিত করতে আরামের পাশাপাশি সমস্যাও অল্পবিস্তর মিটবে। যেমন: হাঁটুর নীচে বালিশের ওপর চাপ দেওয়া, চেয়ারে বসে পা তোলা, গোড়ালি দিয়ে বালিশের ওপর চাপ দেওয়া, পা সোজা করে ওপরের দিকে তোলা, পাশ ফিরে শুয়ে পা তোলা এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করাই যায়, উপকারও মেলে। তবে এইসব ব্যায়াম যেভাবে খুশি করলে হবে না, সবই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে করতে হবে৷ যেমন ‘হোল্ডিং টাইম’ ৫ সেকেন্ড থেকে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে হতে হবে৷ আবার ‘রিপিটেশন হোল্ডিং’ও খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ আপনি যদি ৫ বা ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত একটা নির্দিষ্ট ‘পজিশন হোল্ড’ না করেন, তাহলে মাসল ‘অ্যাক্টিভ’ হওয়ার সুযোগ পাবে না৷ তাই সমস্যাও মিটবে না৷ নিয়ম মেনে ঠিক যতক্ষণ ‘পজিশন হোল্ড’ করার দরকার ততক্ষণই তা করতে হবে৷ যেহেতু ব্যায়াম করার সময় হাড়গুলো অনবরত একে অপরের সঙ্গে ঘষা খায়, তাই পদ্ধতি বা নিয়ম মেনে না করলে মুশকিল৷ এতে ব্যথা কমার জায়গায় ব্যথা বেড়ে যায়৷
সব থেকে ভালো সমস্যা অনুযায়ী কোন ব্যায়াম কতটা সময় ধরে কীভাবে করবেন, সে বিষয়ে একজন ফিজিওথেরাপিস্ট-এর পরামর্শ নিয়ে জেনে নিন৷ কারণ, সমস্যা বুঝে ব্যায়াম না করলে হিতে বিপরীত হতে পারে৷ আর একটা বিষয়, ব্যথার জায়গায় গরম সেঁক, নাকি আইসপ্যাক দেবেন বুঝবেন কী করে? এটা বোঝার একটা সহজ উপায় আপনাদের জানাচ্ছি৷ যদি আপনার হাঁটুর চারপাশটা হাত দিয়ে বুঝতে পারেন গরম হয়ে আছে, সে ক্ষেত্রে বরফের সেঁক দিন৷ আর যদি তাপমাত্রা স্বাভাবিক হয়, ফোলাও না থাকে তাহলে গরম সেঁক দিতে পারেন৷
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১
কিন্তু সমস্যা হল, বেশিরভাগ মানুষ প্রতিদিন দীর্ঘক্ষণ ধরে সেই সব ব্যায়াম করলেও তা সঠিক নিয়ম মেনে করেন না৷ ফলে ব্যথার কোনও উপশম তো হয়ই না, উলটে কারও কারও ব্যথা বেড়েও যায়৷
মনে রাখতে হবে, ব্যথা যখন শুরু হবে তখন থেকেই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যায়াম করা শুরু করতে হবে৷ কীভাবে ব্যায়াম করবেন তার খুঁটিনাটি প্রশিক্ষকের কাছ থেকে শিখে নিতে হবে৷ কারণ, অনেকের বিভিন্ন রকম শারীরিক সমস্যা থাকে, তাই সব ধরনের ব্যায়াম সবার জন্য নয়, কার কোনটা দরকার সেই মতো করতে হবে। তবে কিছু সাধারণ ব্যায়াম আছে যেগুলি যে কেউই করতে পারেন, এগুলি নিয়মিত করতে আরামের পাশাপাশি সমস্যাও অল্পবিস্তর মিটবে। যেমন: হাঁটুর নীচে বালিশের ওপর চাপ দেওয়া, চেয়ারে বসে পা তোলা, গোড়ালি দিয়ে বালিশের ওপর চাপ দেওয়া, পা সোজা করে ওপরের দিকে তোলা, পাশ ফিরে শুয়ে পা তোলা এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করাই যায়, উপকারও মেলে। তবে এইসব ব্যায়াম যেভাবে খুশি করলে হবে না, সবই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে করতে হবে৷ যেমন ‘হোল্ডিং টাইম’ ৫ সেকেন্ড থেকে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে হতে হবে৷ আবার ‘রিপিটেশন হোল্ডিং’ও খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ আপনি যদি ৫ বা ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত একটা নির্দিষ্ট ‘পজিশন হোল্ড’ না করেন, তাহলে মাসল ‘অ্যাক্টিভ’ হওয়ার সুযোগ পাবে না৷ তাই সমস্যাও মিটবে না৷ নিয়ম মেনে ঠিক যতক্ষণ ‘পজিশন হোল্ড’ করার দরকার ততক্ষণই তা করতে হবে৷ যেহেতু ব্যায়াম করার সময় হাড়গুলো অনবরত একে অপরের সঙ্গে ঘষা খায়, তাই পদ্ধতি বা নিয়ম মেনে না করলে মুশকিল৷ এতে ব্যথা কমার জায়গায় ব্যথা বেড়ে যায়৷
সব থেকে ভালো সমস্যা অনুযায়ী কোন ব্যায়াম কতটা সময় ধরে কীভাবে করবেন, সে বিষয়ে একজন ফিজিওথেরাপিস্ট-এর পরামর্শ নিয়ে জেনে নিন৷ কারণ, সমস্যা বুঝে ব্যায়াম না করলে হিতে বিপরীত হতে পারে৷ আর একটা বিষয়, ব্যথার জায়গায় গরম সেঁক, নাকি আইসপ্যাক দেবেন বুঝবেন কী করে? এটা বোঝার একটা সহজ উপায় আপনাদের জানাচ্ছি৷ যদি আপনার হাঁটুর চারপাশটা হাত দিয়ে বুঝতে পারেন গরম হয়ে আছে, সে ক্ষেত্রে বরফের সেঁক দিন৷ আর যদি তাপমাত্রা স্বাভাবিক হয়, ফোলাও না থাকে তাহলে গরম সেঁক দিতে পারেন৷
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১