মঙ্গলবার জোকা ইএসআই হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার শেষে বেরোনর সময় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থকে লক্ষ্য করে জুতো ছোড়েন দক্ষিণ ২৪ পরগনার আমতলার বাসিন্দা শুভ্রা ঘোড়ুই। পার্থকে দেখা মাত্রই তাঁকে নিশানা করে নিজের পা থেকে দুপাটি জুতো খুলে পর পর দু’বার ছুড়ে মারেন তিনি। যদিও তাঁর ছোড়া জুতো পার্থের গায়ে লাগেনি। গাড়িতে লেগেই পড়ে যায়। শুভ্রা আফসোসের সঙ্গে বলেন, ‘জুতোটা ওঁর মাথায় লাগলে শান্তি পেতাম। এই ঘটনা ঘটার পর নেটমাধ্যমে রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে।
এরই মধ্যে অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় সামনে আগত বাঙালির সেরা পুজোর কথা মনে করিয়ে দিয়ে লিখলেন, ‘পুজোয় চাই নতুন জুতো, কেউ ফ্রিতে পায়। ওঁর মনে হয় খালি পা ছিল। পায়ে যদি কাঁটা ফুটে যায়, তাই পার্থকে বাঁচাতে এই জুতো দিয়েছেন মহিলা।’ এই লেখা ছড়িয়ে পড়তেই নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। পরে জয়জিৎ জানান, ‘আমি কেবল আমার ব্যক্তিগত মতপ্রকাশ করেছি। কোনও দলের ছত্রছায়ায় নেই। কারও ভালো কারও খারাপ লাগতেই পারে। তর্কও হয় অনেকের সঙ্গে। রাজ্যের মানুষের কাছে এতটা খারাপ ব্যাপার অভিপ্রেত ছিল না।’
এরই মধ্যে অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় সামনে আগত বাঙালির সেরা পুজোর কথা মনে করিয়ে দিয়ে লিখলেন, ‘পুজোয় চাই নতুন জুতো, কেউ ফ্রিতে পায়। ওঁর মনে হয় খালি পা ছিল। পায়ে যদি কাঁটা ফুটে যায়, তাই পার্থকে বাঁচাতে এই জুতো দিয়েছেন মহিলা।’ এই লেখা ছড়িয়ে পড়তেই নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। পরে জয়জিৎ জানান, ‘আমি কেবল আমার ব্যক্তিগত মতপ্রকাশ করেছি। কোনও দলের ছত্রছায়ায় নেই। কারও ভালো কারও খারাপ লাগতেই পারে। তর্কও হয় অনেকের সঙ্গে। রাজ্যের মানুষের কাছে এতটা খারাপ ব্যাপার অভিপ্রেত ছিল না।’
এই প্রসঙ্গে টলিপাড়ায় শাসকদলের ঘনিষ্ঠ অভিনেতা ভরত কল জানান, ‘যদি পার্থবাবু দোষ করে থাকেন, তা হলে আমি বলব ভদ্রমহিলা জুতো ছুড়ে বেশ করেছেন। এটা সাধারণ মানুষের আবেগ। উনি যদি শারীরিক ভাবে আঘাত করতেন, তা হলে অনুচিত হতো। উনি বুঝেছেন, এই ভাবেই তিনি প্রতিবাদ জানাতে পারেন।’ পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, আমি যতই এই দলকে সাপোর্ট করি না কেন যেটা অন্যায় সেটা অন্যায়। উনি যদি নির্দোষ প্রমাণিত হন, তখন আমি আমার কথা ফিরিয়ে নেব।’