মির্জাপুর সিজন ৩।
মির্জাপুর সিজন ৩
তাজমহলকে ভালো লাগাবার জন্যই তাজমহলের নেশা ছুটিয়ে দেওয়া দরকার। …বিধাতার রাজ্যে ভালো জিনিস অল্প হয় বলেই তা ভালো নইলে সে নিজেরই ভিড়ের ঠেলায় হয়ে যেত মাঝারি। …
এই রকম মন্তব্য যাঁর করা মানায় তিনিই করেছিলেন আজ থেকে ৯৬ বছর আগে প্রবাসী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত আজও বোধকরি তাঁর অন্যতম আধুনিক সৃষ্টি। না নাটক নয়, উপন্যাস নয়, কাব্যগ্রন্থ—শেষের কবিতায়। মির্জাপুর নিয়ে বলতে গিয়ে আজ আবার তাঁরই কথার উদ্ধৃতি দিতে হল।
মুভি রিভিউ: আর্টিকল ৩৭০ সাম্প্রতিক জম্মু-কাশ্মীরের চর্চিত ইতিহাস
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৪: লোকশিক্ষক মা সারদা
বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-২: যতই দেখি তারে, ততই দহি…
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩০: নলিনী দাশ— গণ্ডালুর সৃজনশিল্পী
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫৭: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—বন লেবু ও টাগরি বানি
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৫: প্রথম ভারতীয় সিভিলিয়ান সত্যেন্দ্রনাথ ভেবেছিলেন পরীক্ষায় পাশই করবেন না
এই প্রতিবেদন পড়তে থাকা যে দর্শকেরা সিজন ১ এবং ২ দেখেছেন তারা সিজন ৩ দেখলে বুঝতে পারবেন মুন্না চরিত্রটিকে আগের সিজনে শেষ করে দেওয়ার মাসুল গুনতে হয়েছে। কাহিনি চিত্রনাট্যকার এবং অবশ্যই পরিচালককে। পঙ্কজ ত্রিপাঠী যখন কালিন ভাইয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তখন তাঁর এত পরিচিতি এত জনপ্রিয়তা ছিল না। খুব স্বাভাবিকভাবে শিল্পী হিসেবে এখন তার পারিশ্রমিক ও ব্যস্ততা অনেকাংশে বেড়ে গিয়েছে। সুতরাং গোটা সিজন ৩ এ সামান্য কয়েক মূহূর্ত আর প্রায় শেষ দৃশ্য ছাড়া তাঁকে ব্যবহার করার সাহস দেখাননি প্রযোজক।