আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। তারপরই কোমর বেঁধে ময়দানে নামবে দুই জা। বড় জায়ের সঙ্গে টক্কর দিতে গিয়ে বৌমাকে ঠেলেঠুলে চাকরি করতে পাঠাতে প্রস্তুত ছোট জা। এদিকে বৌমার স্বপ্ন সে বিয়ে করে দুবাই যাবে। কিন্তু সেগুড়ে বাড়ি। স্বপ্নের মুখে জল ঢেলে অফিস যাওয়ার জন্য বৌমাকে তৈরি করে দিচ্ছেন শ্বাশুড়ি। সম্প্রতি স্টার জলসায় আসন্ন নতুন ধারাবাহিক ‘বৌমা একঘর’ এর প্রোমোতে এরকমই কিছু দৃশ্য দেখা গেছে। আর এই প্রোমোয় বৌমার প্রতি শ্বাশুড়ির এহেন সুলভ আচরণ দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন দর্শককূল।
এই ধারাবাহিকে বৌমা টিয়া-র চরিত্রে অভিনয় করছেন সুস্মিতা দে। তাঁর বিপরীতে এই ধারাবাহিকে দেখা যাবে ‘ফেলনা’ খ্যাত দেবজ্যোতি রায়চৌধুরীকে। ধারাবাহিকে টিয়ার চাকরি করা নিয়ে শ্বশুড়বাড়ির যেমন উৎসাহ, তেমনই কি বাস্তবে সুস্মিতা-র পরিবারও তাঁর অভিনয় করা নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছিল? সাংবাদিক বৈঠকে এই প্রশ্ন করা হলে অভিনেত্রী বলেন, তাঁর পরিবারের সদস্যরা সবসময়ই এ বিষয়ে তাঁকে উৎসাহ দিত। তাই অভিনয় করা নিয়ে কারোরই অমত ছিল না। এই একই প্রশ্ন দেবজ্যোতি রায়চৌধুরিকে করা হলে তিনি বলেন, ‘কলেজে পড়াকালীনই থিয়েটার করতাম। তবে আমার কাছে অভিনয়ে আসাটা সহজ ছিল না। কারণ, বাবা কখনওই রাজি ছিলেন না। বাড়িতে যখন অভিনয় করার ইচ্ছা প্রকাশ করি, তখন বাবা আমাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, যদি অভিনয় করতে হয়, তাহলে নিজের টাকা খরচ করে করবে। তখন টিউশন পড়াতাম, ওই টাকা দিয়েই টালিগঞ্জ যাতায়াত করতাম, অডিশন দিতাম।’
এই ধারাবাহিকে বৌমা টিয়া-র চরিত্রে অভিনয় করছেন সুস্মিতা দে। তাঁর বিপরীতে এই ধারাবাহিকে দেখা যাবে ‘ফেলনা’ খ্যাত দেবজ্যোতি রায়চৌধুরীকে। ধারাবাহিকে টিয়ার চাকরি করা নিয়ে শ্বশুড়বাড়ির যেমন উৎসাহ, তেমনই কি বাস্তবে সুস্মিতা-র পরিবারও তাঁর অভিনয় করা নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছিল? সাংবাদিক বৈঠকে এই প্রশ্ন করা হলে অভিনেত্রী বলেন, তাঁর পরিবারের সদস্যরা সবসময়ই এ বিষয়ে তাঁকে উৎসাহ দিত। তাই অভিনয় করা নিয়ে কারোরই অমত ছিল না। এই একই প্রশ্ন দেবজ্যোতি রায়চৌধুরিকে করা হলে তিনি বলেন, ‘কলেজে পড়াকালীনই থিয়েটার করতাম। তবে আমার কাছে অভিনয়ে আসাটা সহজ ছিল না। কারণ, বাবা কখনওই রাজি ছিলেন না। বাড়িতে যখন অভিনয় করার ইচ্ছা প্রকাশ করি, তখন বাবা আমাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, যদি অভিনয় করতে হয়, তাহলে নিজের টাকা খরচ করে করবে। তখন টিউশন পড়াতাম, ওই টাকা দিয়েই টালিগঞ্জ যাতায়াত করতাম, অডিশন দিতাম।’
ধারাবাহিক দেবজ্যোতি একজন মেকানিকের চরিত্রে অভিনয় করছেন। আর সেই মেকানিকের স্ত্রী টিয়া। কোনও চাকরি না করলেও বাচ্চাদের খুব ভালোবাসে টিয়া। বাচ্চাদের ভ্যাকসিন দেওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় সব দিকে নজর থাকে তাঁর। এদিকে তাঁর জাকে টেক্কা দেওয়ার জন্য শ্বাশুড়ি চায় যে তাঁর বৌমাও চাকরি করুক, তাই ঠেলে ঠেলে বৌমা টিয়াকে অফিসে চাকরি করতে পাঠায় শ্বাশুড়ি। এদিকে টিয়ার চোখে বিয়ে করে দুবাই যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। এবার তাহলে কী হবে? টিয়া স্বপ্ন কি কোনওদিন পূরণ হবে? জানতে হলে আগামী ২ মে থেকে প্রতি সোম থেকে রবি সন্ধ্যে সাড়ে ছ’টায় নজর রাখুন স্টার জলসার পর্দায়।