শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪


এষা দেওল (ডান দিকে)। ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র ও শাবানা আজমি (বাঁ দিকে। ছবি: সংগৃহীত।

বয়স ৮৭ ছুঁইছুঁই তো কী! এখনও বড় পর্দায় তিনি সাবলীল। সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিতে শাবানা-ধর্মেন্দ্রের চুম্বন নিয়ে এখনও চর্চা জারি। তাঁদের এমন দৃশ্য নিয়ে ইতিবাচকের পাশাপাশি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াও পাওয়া গিয়েছে। এ দিকে অনেকেই মনে করেছিলেন, এমন দৃশ্য ধর্মেন্দ্রের অভিনয় নিয়ে স্ত্রী হেমা মালিনী হয়তো গোসা করবেন। যদিও হেমা মালিনী পেশাদারিত্ব ও কর্মজীবনকে এক করতে রাজি নয়। অভিনেত্রী খোলা মনে শাবানার সঙ্গে স্বামীর চুম্বনের দৃশ্যেরও প্রশংসা করেছেন। তাছাড়া এত দিন পরে বড় পর্দায় ধর্মেন্দ্রকে দেখে তিনি খুশিও হয়েছেন।
তবে স্ত্রী হেমা যাই বলুন না কেন, কন্যা এষা দেওলের মত কিন্তু ভিন্ন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ধর্মেন্দ্র-হেমার কন্যা এষা দেওলের বলেন, ‘‘হ্যাঁ, আমি ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিটা দেখেছি। আমার কাছে একটি আবেগপ্রবণ ছবি। কিছু দৃশ্যে মেয়ে হিসাবে বাবাকে দেখাটা আমার কাছে বেশ আবেগপ্রবণ মুহূর্তই ছিল। আমি বাবাকে ভীষণ ভালোবাসি।
আরও পড়ুন:

বড় বদল আসছে হোয়াট্‌সঅ্যাপে, ব্যবহারকারীরা নতুন কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?

মন্দিরময় উত্তরবঙ্গ, পর্ব-৪: ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে কোচস্থাপত্যের অন্যতম কীর্তি দেওতাপাড়া শিব মন্দির

এষার এও জানান, দর্শক হিসাবেও বাবাকে শ্রদ্ধা করি। সে-কারণে হলে বসে আমি নিজেকে বুঝিয়েছিলাম, আমি যেন ওঁর মেয়ে হিসাবে ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিটা না দেখি। দর্শক হিসাবে ছবিটা দেখেছি।’’ উল্লেখ্য, দেওল পরিবারের গোঁড়ামি নিয়ে বলিপাড়ায় গুঞ্জনের শেষ নেই। সানি দেওল যে সব সুবিধে পেয়েছেন, এষা দেওল একই পরিবারের সদস্য হয়েও তা পাননি। এমনকি, চরিত্রের প্রয়োজনে সাঁতারপোশাক পরার অনুমতি পাওয়া নিয়েও কম ঝক্কি সামলাতে হয়নি এষাকে।
আরও পড়ুন:

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৩৫: টনিক খাওয়া শরীরের পক্ষে ভালো?

চাঁদের মাটিতে ‘অভিযানের সেরা ছবি’ তুলল রোভার প্রজ্ঞান! ক্যামেরাবন্দি সেই মুহূর্ত প্রকাশ্যে আনল ইসরো

যদিও চুম্বনের দৃশ্য দেখেই এষার অস্বস্তি হয়েছিল কি না সে বিষয়ে অবশ্য তিনি কোনও মন্তব্য করেননি। পর্দায় চুম্বন দৃশ্যের কোন বয়সের সীমারেখা থাকা প্রয়োজন? এষার কথায়, ‘‘এমন কোনও সীমারেখা থাকার প্রয়োজন নেই। আমার তো বাবাকে খুব ভালো লেগেছে। এমনিতেই বাবা প্রেমিক মানুষ। তাই তাঁকে বেশ মানিয়েছে। শাবানাজিকে খুব সুন্দর লেগেছে। যদিও জয় আন্টির জন্য আমার হৃদয়ে বিশেষ জায়গা রয়েছে।’’

Skip to content