এত সব শান্তিপাঠ, স্বস্ত্যয়ন করা হলেও মা সারদার শারীরিক অবস্থার কোন উন্নতি হল না। তবে এই অসুস্থতার মধ্যেও পাহারায় নিযুক্ত সেবকদের বুঝতে না দিয়ে অথবা তাদের অনুরোধ না শুনে শ্রীমা ভক্ত-সন্তানদের মনস্কামনা পূর্ণ করেছেন। যেমন কাউকে তার ইষ্টদর্শন করিয়ে, কারওকে দীক্ষা দিয়ে, আবার কারও সেবা গ্রহণ করে ধন্য করেছেন। দুর্গেশ দাস চৈত্রমাসে তাঁর আত্মীয়া প্রিয়ংবদা মজুমদারকে সঙ্গে নিয়ে আসেন শ্রীমার কাছে। তখন সকলে নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি প্রিয়ংবদাকে মন্ত্রদান করেছিলেন।
