রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো ২১ ফেব্রুয়ারি।
আমি কি ভুলিতে পারি!
সত্যিই পারি না! আমরা কেউ পারি না। বারে বারে ২১ ফেব্রুয়ারি আমাদের সন্তুষ্ট হয়তো বা কখনও নির্লিপ্ত হয়ে যাওয়া চেতনাকে সজোরে নাড়া দিয়ে যায়। মনে করিয়ে দেয় সেই সমস্ত তাজা প্রাণগুলোর কথা, যারা বাংলা ভাষার জন্য নিজের জীবনের আহুতি দিতেও পিছপা হয়নি। সেই অমৃতের পুত্রেরা অমর, তারা মৃত্যুঞ্জয়ী।
সেই সমস্ত ভাষা শহিদদের স্মরণে আজ গভর্নমেন্ট বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুল, বাণীপুর, পালন করল ভাষা দিবস। অঞ্চলের বিশিষ্ট সাহিত্যিক এবং সাহিত্যানুরাগীদের সম্মানিত করা হয় বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে। এছাড়াও বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, যাঁরা সাহিত্যচর্চায় নিযুক্ত রয়েছেন, তাঁদেরকেও আজ সম্মানিত করে বিদ্যালয়।
আরও পড়ুন:

সোনার বাংলার চিঠি, পর্ব-১০: ‘একুশ মানে মাথা নত না করা’

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৭: যত কাশি, তত কাফ সিরাপ?

মাতৃভাষা মাতৃ দুগ্ধসম। এই ২১ ফেব্রুয়ারি আরও একবার আমাদের স্মরণ করিয়ে দিল ভাষা আমাদের অস্তিত্ব, আমাদের ভাষা ছাড়া আমরা কতটা অসহায়, কতটা অসম্পূর্ণ! অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মীদের সম্মিলিত গীতি আলেখ্য ‘রক্তাক্ত বর্ণমালা’।

হেলদি ডায়েট: ডার্ক চকোলেট হার্টের অসুখ-সহ নানা রোগের দাওয়াই, কতটা খাবেন, কেন?

অনন্ত এক পথ পরিক্রমা, পর্ব-৮: হৃদয়মন্দিরে মন শুদ্ধ করে দেবতা প্রতিষ্ঠা করলে তবেই তো দেবতার পুজো হবে

তবে এই ভাষা বন্দনা কিন্তু শুধু একটি দিনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। সারা বছর চলতে থাকে এই ভাষা যাপন। সেই উপলক্ষে আজ প্রকাশিত হল ছাত্রছাত্রীদের জন্য বাণী এবং প্রার্থণা সংগীতের একটি পুস্তিকা ‘বাণী বন্দনা’।

Skip to content