রহস্য গল্পের প্রখ্যাত লেখক এডগার অ্যালান পো-র গল্প ‘দ্য টেল টেইল হার্ট’-র অবলম্বনে তৈরি রবিবারের ‘সানডে সাসপেন্স’। এই ‘সানডে সাসপেন্স’ সম্ভবত মীরের কণ্ঠে শেষবার শোনা গেল। মীরের কণ্ঠে এই অনুষ্ঠানের গল্প নিয়মিত শুনতে অভ্যস্ত তাঁর অনুরাগীরা। মীরকে ছাড়া ‘সানডে সাসপেন্স’ যে ভাবাই যায় না, সেকথা নেটিজেনরা নেট মাধ্যমে জানিয়েছেন।
মির্চির সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কে ইতি টানার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন মীর। মির্চি ছাড়ার আগে যে কাজ সম্পূর্ণ করে এসেছিলেন, তা এতদিনে প্রকাশ্যে এল। আর তাঁর কণ্ঠস্বর শুনে আবেগে ভাসলেন অনুরাগীরা। গত শুক্রবার সকালে মীর তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে একটি পোস্ট করে লেখেন, ‘৬ আগস্ট ১৯৯৪ ~ ৩০ জুন ২০২২, ২৭ রেডিওঅ্যাকটিভ ইয়ার্স। এই ছবিটা আকাশবাণীতে প্রথম দিনের। ৬ আগস্ট ’৯৪… টাইমস এফএম।’
মির্চির সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কে ইতি টানার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন মীর। মির্চি ছাড়ার আগে যে কাজ সম্পূর্ণ করে এসেছিলেন, তা এতদিনে প্রকাশ্যে এল। আর তাঁর কণ্ঠস্বর শুনে আবেগে ভাসলেন অনুরাগীরা। গত শুক্রবার সকালে মীর তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে একটি পোস্ট করে লেখেন, ‘৬ আগস্ট ১৯৯৪ ~ ৩০ জুন ২০২২, ২৭ রেডিওঅ্যাকটিভ ইয়ার্স। এই ছবিটা আকাশবাণীতে প্রথম দিনের। ৬ আগস্ট ’৯৪… টাইমস এফএম।’
এরপরই আবার তিনি লিখেছেন, ‘আমায় শোনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। তবে মির্চি ছেড়েছি। রেডিও নয়। কষ্ট হচ্ছে… একটু… ওই ৯৮.৩% মতন। গল্পের পরবর্তী অংশ ব্রেকের পর।’ মীরের এই পোস্টের পরই হইচই পড়ে যায়। হঠাৎ এমন কী হল, যার জন্য মির্চি ছেড়ে দিছেন মীর!
ক্যাপশনে লেখা, ‘ছেড়ে বেরিয়ে আসার কয়েকদিন আগে রেকর্ড করা। গল্প পড়তে পড়তে বহুবার গলা চোক করে গিয়েছে। ক্ষমাপ্রার্থী। এই ডার্ক গল্পটা পড়ার জন্য আমায় সব থেকে বেশি পুশ করেছে এই গল্পের ক্যাপ্টেন, আমার প্রিয় সহকর্মী পুষ্পল গাঙ্গুলী। আজ দুপুর ১ টায় ৯৮.৩ মির্চি তে। আর যেকোনও সময় মির্চি বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে।’
জল্পনা চারদিকে। এমন পরিস্থিতিতে নিজের পাঠ করা শেষ ‘সানডে সাসপেন্স’-এর লিঙ্ক ও ছবি পোস্ট করেন মীর। এই পাঠ বন্ধ না করার আরজিও জানানো হয়েছে।
ক্যাপশনে লেখা, ‘ছেড়ে বেরিয়ে আসার কয়েকদিন আগে রেকর্ড করা। গল্প পড়তে পড়তে বহুবার গলা চোক করে গিয়েছে। ক্ষমাপ্রার্থী। এই ডার্ক গল্পটা পড়ার জন্য আমায় সব থেকে বেশি পুশ করেছে এই গল্পের ক্যাপ্টেন, আমার প্রিয় সহকর্মী পুষ্পল গাঙ্গুলী। আজ দুপুর ১ টায় ৯৮.৩ মির্চি তে। আর যেকোনও সময় মির্চি বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে।’
জল্পনা চারদিকে। এমন পরিস্থিতিতে নিজের পাঠ করা শেষ ‘সানডে সাসপেন্স’-এর লিঙ্ক ও ছবি পোস্ট করেন মীর। এই পাঠ বন্ধ না করার আরজিও জানানো হয়েছে।