ছবি প্রতীকী
কাজের সূত্রে পাকিস্তানে থাকা দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন চিন। তারা অবিলম্বে পাকিস্তানে নিজেদের সেনাঘাঁটি তৈরি করতে চায়। তাই পাকিস্তানের মাটিতে চিনা সেনাছাউনি তৈরিতে অনুমতি দেওয়ার জন্য বেজিং ইসলামাবাদকে একটানা চাপ দিয়েই চলেছে। গত মাসে করাচিতে চিনাদের উপরে সন্ত্রাস হামলার ঘটনার পর থেকে বেজিংয়ের দাবি, তাদের দেশের নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য পাকিস্তানে সেনাছাউনি তৈরি করা প্রয়োজন।
চিন ও পাকিস্তানের অর্থনৈতিক করিডোর প্রকল্পে হাজার হাজার চিনাকর্মী পাকিস্তানের করাচি, বালুচিস্তান, গিলগিট-বালটিস্তানে কাজ করে চলেছেন৷ ‘বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’ (বিএলএ)-র এক মহিলা আত্মঘাতী জঙ্গি এক মাস আগে করাচি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে একটি ভ্যানে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতে প্রাণ হারান তিন চিনা নাগরিক ও তাঁদের পাকিস্তানি গাড়ি চালক। এর পর থেকে চিন ক্রমাগত ইসলামাবাদের উপরে চাপ দিয়ে চলেছে। এর মধ্যে পাকিস্তানে বিভিন্ন জায়গাও দেখতে শুরু করেছে চিন। আমেরিকার প্রভাব ছিল পাকিস্তানের যে সব অঞ্চলে বিশেষ করে ঠান্ডা যুদ্ধের সময়, সেই জায়গাগুলি চিনের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। জানা গিয়েছে, চিনও পাকিস্তানকে কিছু সুবিধা পাইয়ে দিতে রাজি সেনাঘাঁটি তৈরিতে পাক সরকারের ছাড়পত্রের বিনিময়ে। যেমন, যে ঋণের বোঝা রয়েছে পাকিস্তানের কাঁধে, তা কিছুটা কমিয়ে দিতে পারে চিন সরকার। ইসলামাবাদের বকেয়া ঋণের বিষয়টি সুবিধাজনক শর্তে দেখা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চিন। ৩ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক চিনের উইঘুর অঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের গদর বন্দরকে যুক্ত করবে। এই সড়কের অনেকটাই যাচ্ছে পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে। তাই দিল্লি বরাবর এই সড়কপথ তৈরি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে এসেছে। যদিও পাক-চিন প্রকল্প অব্যাহত রয়েছে।
চিন ও পাকিস্তানের অর্থনৈতিক করিডোর প্রকল্পে হাজার হাজার চিনাকর্মী পাকিস্তানের করাচি, বালুচিস্তান, গিলগিট-বালটিস্তানে কাজ করে চলেছেন৷ ‘বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’ (বিএলএ)-র এক মহিলা আত্মঘাতী জঙ্গি এক মাস আগে করাচি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে একটি ভ্যানে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতে প্রাণ হারান তিন চিনা নাগরিক ও তাঁদের পাকিস্তানি গাড়ি চালক। এর পর থেকে চিন ক্রমাগত ইসলামাবাদের উপরে চাপ দিয়ে চলেছে। এর মধ্যে পাকিস্তানে বিভিন্ন জায়গাও দেখতে শুরু করেছে চিন। আমেরিকার প্রভাব ছিল পাকিস্তানের যে সব অঞ্চলে বিশেষ করে ঠান্ডা যুদ্ধের সময়, সেই জায়গাগুলি চিনের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। জানা গিয়েছে, চিনও পাকিস্তানকে কিছু সুবিধা পাইয়ে দিতে রাজি সেনাঘাঁটি তৈরিতে পাক সরকারের ছাড়পত্রের বিনিময়ে। যেমন, যে ঋণের বোঝা রয়েছে পাকিস্তানের কাঁধে, তা কিছুটা কমিয়ে দিতে পারে চিন সরকার। ইসলামাবাদের বকেয়া ঋণের বিষয়টি সুবিধাজনক শর্তে দেখা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চিন। ৩ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক চিনের উইঘুর অঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের গদর বন্দরকে যুক্ত করবে। এই সড়কের অনেকটাই যাচ্ছে পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে। তাই দিল্লি বরাবর এই সড়কপথ তৈরি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে এসেছে। যদিও পাক-চিন প্রকল্প অব্যাহত রয়েছে।