এবার আসছে বিয়ের মরসুম। প্রতিটা মেয়ের জীবনে বিয়ের দিনটা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের আসরে কনে সবার মধ্যমণি হয়ে থাকে। এদিন সবাই শুধু তার দিকেই তাকিয়ে থাকে। তাই প্রতিটা মেয়েই চায় বিয়ের দিনে সবচেয়ে সুন্দর করে সাজবে। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণে বাদ সাধে তাঁর অতিরিক্ত শারীরিক ওজন।
কিছুদিন আগে পুজো গিয়েছে। এই সময় প্রায় প্রত্যকেই প্রচুর অনিয়ম, দেদার খাওয়া-দাওয়া, রাত জেগেছেন। এরপর বিয়ের কেনাকাটার সঙ্গে পড়াশোনা বা অফিসের কাজ চলছে জোরকদমে। এত ছোটাছুটির মধ্যে নিজের যত্ন নেওয়ার আলাদা সময় পাওয়া বড়ই মুশকিল। তাই এই একটা মাস বিশেষ ডায়েট প্ল্যান মেনে চলা জরুরি যা শারীরিক মানসিক সব দিক থেকেই বিয়ের কনেকে সুস্থ রাখবে। ত্বক স্বাস্থ্যজ্জ্বল রাখতে যথাসম্ভব মশলাযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়া দরকার। এতে চেহারায় ক্লান্তির ছাপ অনেকটা কমে। পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করলে শরীর অনেকটা ঠিক থাকে। তাই খাদ্য তালিকা শাক-সবজি, ফলমূল সঠিক মাত্রায় রাখা আবশ্যক।
অনেকেই শারীরিক গঠন নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন। কারও চিন্তা শরীর কিছুটা মোটা হয়ে গিয়েছে। কেউ আবার তাঁকে বড্ড রোগা লাগছে ভেবে চিন্তিত। বিয়ের আগের এই সময়টুকু সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে খুব সহজেই ফিট হতে পারেন। এর জন্য মাসখানেক আগে থেকে খাদ্যতালিকায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। যোগ করতে হবে কিছু খাবার, যা সহজপাচ্য ও সহজলভ্য।
বাইরের খাবার পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। সেই জায়গায় প্রচুর পরিমাণে সবজি ও ফল রাখা বাধ্যতামূলক। ওজন কমানঅই একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নয়। এখানে সুস্থ ও উজ্জ্বল থাকাটা বেশি জরুরি। তাই ডায়েট করার সময় চিনি জাতীয় খাবার, বেশি তেল যুক্ত ভাজা পোড়া খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, জাঙ্ক ফুড, অতিরিক্ত স্টার্চযুক্ত খাবার, সিরাপ জাতীয় খাবার, রিফাইন্ড খাবার, খাদ্য তালিকা থেকে পুরোপুরি বর্জন করা উচিত।… পরামর্শে সুতনুকা পাল, পুষ্টিবিদ, ডায়েট-টু-ফাইট।
কিছুদিন আগে পুজো গিয়েছে। এই সময় প্রায় প্রত্যকেই প্রচুর অনিয়ম, দেদার খাওয়া-দাওয়া, রাত জেগেছেন। এরপর বিয়ের কেনাকাটার সঙ্গে পড়াশোনা বা অফিসের কাজ চলছে জোরকদমে। এত ছোটাছুটির মধ্যে নিজের যত্ন নেওয়ার আলাদা সময় পাওয়া বড়ই মুশকিল। তাই এই একটা মাস বিশেষ ডায়েট প্ল্যান মেনে চলা জরুরি যা শারীরিক মানসিক সব দিক থেকেই বিয়ের কনেকে সুস্থ রাখবে। ত্বক স্বাস্থ্যজ্জ্বল রাখতে যথাসম্ভব মশলাযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়া দরকার। এতে চেহারায় ক্লান্তির ছাপ অনেকটা কমে। পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করলে শরীর অনেকটা ঠিক থাকে। তাই খাদ্য তালিকা শাক-সবজি, ফলমূল সঠিক মাত্রায় রাখা আবশ্যক।
অনেকেই শারীরিক গঠন নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন। কারও চিন্তা শরীর কিছুটা মোটা হয়ে গিয়েছে। কেউ আবার তাঁকে বড্ড রোগা লাগছে ভেবে চিন্তিত। বিয়ের আগের এই সময়টুকু সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে খুব সহজেই ফিট হতে পারেন। এর জন্য মাসখানেক আগে থেকে খাদ্যতালিকায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। যোগ করতে হবে কিছু খাবার, যা সহজপাচ্য ও সহজলভ্য।
বাইরের খাবার পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। সেই জায়গায় প্রচুর পরিমাণে সবজি ও ফল রাখা বাধ্যতামূলক। ওজন কমানঅই একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নয়। এখানে সুস্থ ও উজ্জ্বল থাকাটা বেশি জরুরি। তাই ডায়েট করার সময় চিনি জাতীয় খাবার, বেশি তেল যুক্ত ভাজা পোড়া খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, জাঙ্ক ফুড, অতিরিক্ত স্টার্চযুক্ত খাবার, সিরাপ জাতীয় খাবার, রিফাইন্ড খাবার, খাদ্য তালিকা থেকে পুরোপুরি বর্জন করা উচিত।… পরামর্শে সুতনুকা পাল, পুষ্টিবিদ, ডায়েট-টু-ফাইট।