আজকের প্রতিবেদনে আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। বিষয়টি হল ডায়াবেটিস রোগীরা রান্না বা খাবারদাবারে কী কী তেল, কতটা পরিমাণ ব্যবহার করবেন।
ভাবছেন ডায়াবেটিসের সঙ্গে তেলের আবার কী সম্পর্ক?
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্লাড সুগার যতই বেশি হোক না কেন তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগেই শরীর খারাপ বা মৃত্যু হয় প্রধানত দুটি কারণে—এক, হার্টের সমস্যা এবং দুই, কিডনির সমস্যায়। সুতরাং ডায়াবেটিস ধরা পড়লে আমরা যখন চিকিৎসা শুরু করি তখন আমাদের মাথায় রাখতে হবে রোগীর হার্ট এবং কিডনিকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখা যায়।
হার্টকে সুরক্ষিত রাখতে গেলে রক্ত সঞ্চালনকারী ধমনীগুলিকে পরিষ্কার রাখতে হবে। অর্থাৎ ধমনীগুলিতে যাতে ফ্যাট না জমে যায় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। নচেৎ হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ ফ্যাট জমতে জমতে রক্ত সঞ্চালনকারী ধমনী ক্রমশ সরু হয়ে যায়। তাঁর থেকে পরবর্তী সময় উপসর্গ হিসেবে শুরু হয় বুকে প্রবল যন্ত্রণা। একে বলা হয় ইস্কেমিক হার্ট ডিজিজ। এর মূল কারণ হল সুগার যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে আর তার সঙ্গে যদি লিপিড অর্থাৎ কোলেস্টোরেল এবং ট্রাই গ্লিসারেলের মাত্রা সঠিক না থাকে তবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। মনে রাখবেনম কোলেস্টোরেল এবং ট্রাই গ্লিসারেলের প্রধান উৎস হল তেল। তাই শরীরে কোলেস্টেরল বাড়া-কমা অনেকটাই নির্ভর করে আমরা প্রতিদিন খাবারের যে তেল ব্যবহার করে থাকি তার উপর। কোনও তেলই কিন্তু এককভাবে ব্যবহার করা ভালো নয়।
পরামর্শে ডাঃ আশিস মিত্র, বিশিষ্ট মেডিসিন ও ডায়াবিটিস বিশেষজ্ঞ।
ভাবছেন ডায়াবেটিসের সঙ্গে তেলের আবার কী সম্পর্ক?
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্লাড সুগার যতই বেশি হোক না কেন তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগেই শরীর খারাপ বা মৃত্যু হয় প্রধানত দুটি কারণে—এক, হার্টের সমস্যা এবং দুই, কিডনির সমস্যায়। সুতরাং ডায়াবেটিস ধরা পড়লে আমরা যখন চিকিৎসা শুরু করি তখন আমাদের মাথায় রাখতে হবে রোগীর হার্ট এবং কিডনিকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখা যায়।
হার্টকে সুরক্ষিত রাখতে গেলে রক্ত সঞ্চালনকারী ধমনীগুলিকে পরিষ্কার রাখতে হবে। অর্থাৎ ধমনীগুলিতে যাতে ফ্যাট না জমে যায় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। নচেৎ হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ ফ্যাট জমতে জমতে রক্ত সঞ্চালনকারী ধমনী ক্রমশ সরু হয়ে যায়। তাঁর থেকে পরবর্তী সময় উপসর্গ হিসেবে শুরু হয় বুকে প্রবল যন্ত্রণা। একে বলা হয় ইস্কেমিক হার্ট ডিজিজ। এর মূল কারণ হল সুগার যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে আর তার সঙ্গে যদি লিপিড অর্থাৎ কোলেস্টোরেল এবং ট্রাই গ্লিসারেলের মাত্রা সঠিক না থাকে তবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। মনে রাখবেনম কোলেস্টোরেল এবং ট্রাই গ্লিসারেলের প্রধান উৎস হল তেল। তাই শরীরে কোলেস্টেরল বাড়া-কমা অনেকটাই নির্ভর করে আমরা প্রতিদিন খাবারের যে তেল ব্যবহার করে থাকি তার উপর। কোনও তেলই কিন্তু এককভাবে ব্যবহার করা ভালো নয়।
পরামর্শে ডাঃ আশিস মিত্র, বিশিষ্ট মেডিসিন ও ডায়াবিটিস বিশেষজ্ঞ।