বুধবার ২৬ মার্চ, ২০২৫


● মুক্তির তারিখ: ১২.০৩.১৯৫৯
● প্রেক্ষাগৃহ: শ্রী, প্রাচী ও ইন্দিরা
● পরিচালনা: প্রভাত মুখোপাধ্যায়
● অভিনীত চরিত্র: জ্ঞানেন্দ্রনাথ
● ছবির নায়িকা: অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়
যাঁরা উত্তম কুমার-কে কমার্শিয়াল ছবির কেতাদুরস্ত অভিনেতা ভাবতে অভ্যস্ত, যাঁর মধ্যে সমান্তরাল কোনও উচ্চমেধা সম্পন্ন ছবির নায়ক হবার ছিটেফোঁটা গুণাবলীও নেই ভেবে মানসিক তৃপ্তি পান তাঁদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল ‘বিচারক’ ছবিতে পরিচালকের উত্তমায়ন দেখে।

বর্তমান প্রতিবেদক আরও একধাপ এগিয়ে অতি দুঃসাহস অবলম্বন করছেন এবং জানাচ্ছেন যাঁরা ‘নায়ক’ ছবির আগে উত্তম কুমারের স্ক্রিন পার্সোনালিটি সেভাবে খুঁজে পাননি তাঁরা যেন একবার ‘বিচারক’ (১৯৫৯) এবং ‘জতুগৃহ’” (১৯৬৪) ছবি দুটি সময় করে দেখে নেন।

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত মনস্তাত্ত্বিক-বিশ্লেষণধর্মী উপন্যাস ‘বিচারক’। এর চিত্ররূপ, প্রভাত মুখোপাধ্যায়ের সুনিপুণ দক্ষতার সারস্বত মাপকাঠি যা, দর্শক-অন্তরকে আবেদনময় করে তুলতে পেরেছিল। তাঁর পরিচালনা গুণে ছবিখানি শিল্পধর্মী ও পরিচ্ছন্ন একটি প্রথম শ্রেণির ছবির পর্যায়ে উঠেছে। ‘বিচারক”-র এই সাফল্যের পিছনে নায়ক নায়িকার অনবদ্য অভিনয়ের পাশাপাশি কলাকুশলী বিশেষ করে চিত্রগ্রহণকারীর উঁচু মানের ভাবনা,সঙ্গীত পরিচালকের আবহসংগীত রচনার বৈচিত্র্যও দায়িত্ব পালন করেছে। সস্তা নাচ-গান হল্লায় ভরা ও ম্যানারিজম-সর্বস্ব ছবি দেখে দেখে বাংলা বা হিন্দি ছবির প্রতি যাঁদের মন মাঝে মাঝে বিরূপ হয়ে ওঠে “বিচারক” তাদের সেই বিরূপ মনোভাব দূর করে তৃপ্তি ও স্বস্তির আস্বাদ এনে দিয়েছিল।
জেলা আদালতের বিচারক জ্ঞানেন্দ্রনাথ ঘোষাল নাস্তিক হলেও ন্যায়পরায়ণ, সত্যের প্রতি আস্থাশীল একজন বিচক্ষণ আইনজ্ঞ। তিনি মামলার বিচার করেন বিচক্ষণতার সঙ্গে। তাঁর বিশ্বাস তিনি নির্ভুলভাবে মামলার রায় দেন—এ নিয়ে মাঝে মাঝে তাকে দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী সুরমার পরিহাস শুনতে হলেও তিনি তার প্রতিবাদ করেন না, সহজ সরল হাসির মধ্য দিয়ে নিজের আত্মবিশ্বাসকেই প্রতিপন্ন করেন। হঠাৎ একটি খুনের মামলার বিচার করতে বসে জ্ঞানেন্দ্রনাথ যেন তাঁর অতীত জীবনের একটি অধ্যায়কে স্পষ্ট দেখতে পেলেন নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে। সেই দেখায় এতদিন পর তিনি যেন চমকে উঠলেন। নিজের প্রতি অটল বিশ্বাসের ভিত যেন নড়ে উঠলো।

খুনের মামলাটি ছিল এক ভ্রাতৃহত্যার ব্যাপারকে নিয়ে। একটি মেয়েকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে নির্ধারিত মনোমালিন্য ঘটে। পরে এক নৌকাডুবির ঘটনায় দুই ভাই জলের তলায় তলিয়ে যেতে থাকে। তখন সন্তরণ পটু বড়ভাই, ছোট ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে মুহূর্তের কোনো দুর্বলতায় তাকে গলা টিপে মেরে ফেলে।
আরও পড়ুন:

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৭৪: মনের ইচ্ছে থাকলেই কার্যসিদ্ধি সম্ভব

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-১০৭: লুকাবো বলি, লুকাবো কোথায়?

এই কাহিনি আদ্যোপান্ত শুনতে শুনতে মানসিক উত্তেজনায় আদালত কক্ষেই বিচারক জ্ঞানেন্দ্রনাথ হঠাৎ মাথা ঘুরে টেবিলের উপর পড়ে যান। বাড়ি ফিরে এসেও তাঁর মানসিক অস্থিরতা দূর হয় না। চোখের সামনে ধীরে ধীরে ভেসে ওঠে ফেলে আসা জীবনের প্রতিচ্ছবি। মুন্সেফ হয়ে কর্মজীবনে একদিন প্রবেশ করেছিলেন তরুণ জ্ঞানেন্দ্রনাথ। যৌবন উচ্ছলিকা, আধুনিকা সুরমার সঙ্গে তার মেলামেশা, প্রথম পক্ষের স্বল্পশিক্ষিতা ও সংস্কারগ্রস্ত স্ত্রী সুমতি আদৌ পছন্দ করতেন না। এই নিয়ে কতদিনই না তাকে স্ত্রীর তিরস্কার সহ্য করতে হয়েছে। বিরোধ বেঁধেছে পরস্পরের মতবাদ নিয়ে। এ প্রসঙ্গে জ্ঞানেন্দ্রনাথের মনে পড়ে যায় সেই ভয়ংকর রাতের কাহিনি।

যে রাতে এক অগ্নিকাণ্ডের ফলে তাঁর বাড়িঘর পুড়ে ছাই হয়, নিজে আহত হয়েও কোনও মতে আত্মরক্ষার সুযোগ পান। কিন্তু বাঁচাবার অনেক চেষ্টা করেও শেষ মুহূর্তে স্ত্রী সুমতি কে তিনি আগুনে সর্বনাশা শিখার হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন না। আদালত থেকে ফিরে এসে আত্মবিশ্লেষণ করতে চাইলেন। কেন তিনি সেদিন স্ত্রী সুমতি কে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারেননি। মনে করলেন তার সেই সাংঘাতিক ত্রুটি কি আত্মরক্ষার তাগিদেই ঘটেছিল, অথবা অবচেতন মনের ইচ্ছা চরিতার্থ করবার জন্যেই তার ওই মুহূর্তের ভুল!
জ্ঞানেন্দ্রনাথ আত্মবিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখলেন, তিনি যে অপরাধ করেছেন সে অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হবার নয়। কিন্তু সত্যিই তা অপরাধ। আর নিজের কাছেই সত্যই তিনি অপরাধী। অবচেতন মনের গোপন ইঙ্গিতে যে অপরাধ তিনি একদিন করেছিলেন দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী সুরমা যখন তাঁকে স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিলেন জ্ঞানেন্দ্রনাথ বাধ্য হলেন তা স্বীকার করতে এবং পরম বিচারক অদৃশ্য ভগবানের উদ্দেশ্যে অপরাধীর মতো মাথা নোয়ালেন। সংক্ষেপে এই হল বিচারক ছবির কাহিনী।

ছবিটির নির্মেদ সারস্বত মূল্যায়ন করতে বসে আমরা যে অংশগুলো নিয়ে বেশি ভাবনা চিন্তা করব সেগুলি, নীচের উপায়ে সাজানো যায়। মূল উপন্যাসকে যথাসম্ভব বিশ্বস্ততার সঙ্গে অনুসরণ করলেও চিত্রনাট্যকার ছবির শেষ দৃশ্যে কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটিয়েছেন। এ নিয়ে পরিচালকের সাথে কাহিনীকার তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে দ্বন্দ্ব তা, যে কোনো প্রথম শ্রেণির দৈনিক ম্যাগাজিনের উপভোগ্য।
আরও পড়ুন:

উপন্যাস: আকাশ এখনও মেঘলা, পর্ব-৯: আকাশ এখনও মেঘলা

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬৯: সে এক স্বপ্নের ‘চাওয়া পাওয়া’

মূল কাহিনিতে জ্ঞানেন্দ্রনাথ নিজেই তাঁর অপরাধ উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী সুরমার কাছ থেকে নিজের অপরাধের কথা শুনে তাঁকে তা বুঝতে হয়নি। সাহিত্যরসের দিক থেকে সেটাই অধিকতর যুক্তিসঙ্গত ও স্বাভাবিক। আর এই অংশটা রূপায়ণে উত্তম কুমারকে যদি স্বাধীনতা দেওয়া হতো প্রতিবেদকের দৃঢ় বিশ্বাস, উনি ফুলে-ফলে ভরিয়ে দিতেন।

মনে রাখতে হবে এ ধরনের একটি চিত্রকল্প নির্মাণে সত্যজিৎ বাবুও ‘নায়ক’-র সময় দ্বিধাতে পড়ে গিয়েছিলেন। শেষে স্বপ্নদৃশ্যে টাকার পাহাড়ে উত্তম কুমারের সংলাপহীন ছোটাছুটি করার অভিব্যক্তিকে অবলম্বন করে বিষয়টার সংযোগ রক্ষা করেছেন। তপন সিংহও ‘জতুগৃহ’-এ ধরনের জটিলতায় না গিয়ে দুটি ট্রেনের দুদিকে চলে যাওয়া— দৃশ্যের অবতারণা করে আর উত্তমবাবুর ওই আবেদনময় নীরব মুখের ক্লোজআপ শর্ট নিয়ে খুব বাঁচান বেঁচেছেন।
ছবিতে, তাই যখন সুরমার মুখ থেকে ওই কথা শুনে জ্ঞানেন্দ্র নাথের বোধোদয় ঘটতে দেখি তখন কেমন যেন অসঙ্গতিপূর্ণ মনে হয়েছে। বিশেষ করে স্বামীকে অসুস্থ জেনেও সুরমা কিভাবে ওই নিদান ঘোষণা করতে পারল তা’ই ভাবিয়ে তুলেছে এবং সাহিত্যের রসভঙ্গ ঘটিয়েছে। চিত্রনাট্যকার আর একটু সতর্ক হলেই এই ত্রুটি এড়াতে পারতেন ।

এ ছাড়া একখানি গান দিয়ে ছবির পরিসমাপ্তি ঘটানোতেও ছবিটির স্বাভাবিক ছন্দের পতন ঘটানো হয়েছে। যদিও গান খানি (রবীন্দ্রসংগীত) সুনির্বাচিত ও সুগীত। শেষের দিকের এই ত্রুটি বাদ দিলে ছবিখানি আগাগোড়া পরিচ্ছন্ন, গাম্ভীর্যপূর্ণ ও বৈচিত্র্যময়। নৌকাডুবির ফলে জলে নিমজ্জ্যমান দুই ভাইয়ের বাঁচবার প্রয়াস যেভাবে ক্যামেরায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তা, নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এ ধরনের দৃশ্য এর আগে কোন বাংলা ছবিতে তোলা হয়নি।
আরও পড়ুন:

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯৩: সাত-সহেলি

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-১০৬: ভারতীয় পারিবারিক জীবনে স্নেহময় জ্যেষ্ঠর ভূমিকায় রামচন্দ্র কতটা আকর্ষণীয়?

অগ্নিকাণ্ড-র দৃশ্যটিও যথাযথভাবে তোলা হয়েছে কিন্তু আত্মরক্ষায় উন্মুখ স্বামী-স্ত্রীকে দিয়ে যে নাট্যমুহূর্ত সৃষ্টির সুযোগ ছিল, পরিচালক সে সুযোগ গ্রহণ করতে পারেননি। ওই অংশেও সুযোগ পেলে উত্তম কুমার কালজয়ী ফ্রেম উপহার দিতেন। যা, তিনি ‘সপ্তপদী’, ‘সাহেব বিবি গোলাম’ মায় ‘”গৃহদাহ” ছবিগুলোতে করে দেখিয়েছেন।

সুরমার সঙ্গে জ্ঞানেন্দ্রনাথ প্রথম সাক্ষাতের দৃশ্য, আদালত কক্ষে উকিলের সওয়াল জবাব, অবস্থার চাপে পড়ে উচ্ছলা সুরমার গাম্ভীর্যের স্বাভাবিকতা, টেনিস খেলার দৃশ্যাবলী এ সমস্তই ছবির বৈচিত্র্য রচনায় সহায়তা করেছে। বিশেষ করে পরিচালক যেভাবে ফ্ল্যাশব্যাক পদ্ধতির মাধ্যমে দৃশ্য থেকে দৃশ্যান্তর ঘটিয়েছেন তা তাঁর কৃতিত্বেরই পরিচায়ক।
জ্ঞানেন্দ্রনাথ ও সুরমার ভূমিকায় যথাক্রমে উত্তম কুমার ও অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়ের অভিনয়, ছবিটির পরম সম্পদ। উভয় শিল্পী যেন তাঁদের পরিশীলিত অভিনয়ের জীবনের উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন এই ছবিতে। উত্তম কুমারের অভিনয় যেমন সংযত তেমনি আবেদনময়। উচ্চশিক্ষিত জ্ঞানেন্দ্রনাথের মানসিক দ্বন্দ্ব তিনি চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁর স্বাভাবিক অভিনয় ও অভিব্যক্তিতে। সুরমার বিপরীতমুখী উভয় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই সমান উপভোগ্য। সুরমা যেন শহুরে আভিজাত্যের প্রতীক স্বরূপ। যে ব্রিটিশ ভারতে ব্রাহ্ম সম্প্রদায়ের এলিট কালচার ছিল তার মূর্ত প্রতীক হয়ে অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়কে মানিয়েওছিল। এই যে প্লেয়ার কাস্টিংয়ের দক্ষতা, পরিচালককে ছবিটির নির্মাণে অনেক এগিয়ে রেখেছিল।
আরও পড়ুন:

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৪৮: সকালবেলাই হাঁটতে হবে?

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯o: মা সারদার কথায় ‘ঈশ্বর হলেন বালকস্বভাব’

সুমতির হিংসা কাতর নারীজীবনের রূপটিও পর্দায় সুপ্রতিফলিত হয়েছে দীপ্তি রায়ের অভিনয়ে। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে একটু যেন অতি অভিনয় দোষ ঘটেছে। প্রত্যুত্তরে সুমতির সাথে বাক্ বিতন্ডায় উত্তম কুমারের অভিনয় যেন নিজের বাড়িতে গৌরী দেবীর সাথে ঘটে যাওয়া কোন চিত্রেরই রেপ্লিকা দেখছি। আর ওই অংশগুলোতে উত্তমবাবু খুব উজ্জ্বল হয়ে উঠেওছেন।
তুলনীয় ‘সাত পাকে বাঁধা’ ছবিতে সদ্য গৃহবিবাদে ধ্বস্তা সুচিত্রা সেন পরিচালক (অজয় কর)-র অনুমতিতে সৌমিত্রর পাঞ্জাবীটা ছিঁড়ে কুটি কুটি করে ফেলেছিলেন।
সুরমার আত্মভোলা পিতার ভূমিকায় পাহাড়ি সান্যালের অভিনয়ে তাঁর নিজের অভিনয়রীতিরই পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। ফলে কিছুক্ষণের জন্য একঘেয়েমিদুষ্ট হয়েছে সে অভিনয়। যদিও চরিত্রোপযোগী স্বাভাবিক অভিনয়ই তিনি করেছেন। সরকারি উকিলের আত্মপ্রত্যয়ী ভাবটি নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ছবি বিশ্বাস। তাঁর বাচনভঙ্গি অপূর্ব। সাথে সাথে পার্শ্ব চরিত্রগুলো সুঅভিনীত।

মানসিক জটিলতা কোন অংশে পৌঁছলে একজন উচ্চ শিক্ষিত মানুষের স্বভাব গরিমা ধীরে ধীরে বাঁক নেয় তা, চোখে মুখে ফুটিয়ে তুলতে উত্তম কুমারের যে জুড়ি মেলা ভার এ ছবির ছত্রে ছত্রে তা প্রকাশিত। হলফ করে বলা যায়, উত্তম কুমারের সমকালীন সে সময়ে বাংলা, হিন্দি মায় সমস্ত চলচ্চিত্র জগতে ভূভারতে আর কোন অভিনেতা ছিলেন না এ চরিত্র রূপায়ণ করার।—চলবে।
* উত্তম কথাচিত্র (Uttam Kumar–Mahanayak–Actor) : ড. সুশান্তকুমার বাগ (Sushanta Kumar Bag), অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, মহারানি কাশীশ্বরী কলেজ, কলকাতা।

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’ -এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন। বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন। ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না। গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content