সোমবার ২৫ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

পোলাও-পায়েসে তো দেওয়াই হয়। এ ছাড়াও অনেক রান্নায় কিশমিশ ব্যবহার হয়। এ তো গেল স্বাদ বৃদ্ধির প্রসঙ্গ। কেউ কেউ আবার স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য দিনে বেশ কিছু কিশমিশ খেয়ে নেন। যদিও এতে ক্ষতিও নেই। তবে অনেক আছেন যাঁরা খিদে পেলেই কিশমিশ মুঠো মুঠো খেয়ে ফেলেন। শুরু করলে থামতেই পারেন না। আসল চিন্তা এঁদের নিয়েই। কারণ অতিরিক্ত পরিমাণ কিশমিশ স্বাস্থ্যের ক্ষতি ভালো নয়।
 


বেশি কিশমিশ খেলে কী কী ধরনের ক্ষতি হয়?

 


পেটের সমস্যা

কিশমিশে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার। এ জন্য কাউকে কাউকে রোজ নিয়ম করে কয়েকটি করে কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে অতিরিক্ত ফাইবার অনেকের ক্ষেত্রে শরীরের ক্ষতিও করতে পারে। অতিরিক্ত কিশমিশ খাওয়ার কারণে হজমের গোলমাল থেকে শুরু করে পেটের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আরও পড়ুন:

এই দেশ এই মাটি, অসমের আলো অন্ধকার, পর্ব-২১: গুয়াহাটি শহরের গল্পগাথা

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৪৯: ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—ওড়া, কেওড়া, চাক কেওড়া ও কৃপাল

 


অ্যালার্জি, গলা ব্যথা, কাশি

কিশমিশে একাধিক রকমের মিনারেল, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও থাকে। যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। অনেকেই হয়তো জানেন না, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করলে অ্যালার্জিও হতে পারে। ফলে গলা ব্যথা, কাশি, ডায়েরিয়া, ত্বকে র্যাশশ প্রভৃতি শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আরও পড়ুন:

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬৩: বাবু ডাক্তার ও ‘ডাক্তারবাবু’

ভোটস্য পরিবেদনা

 


রক্তচাপ

কারও যদি রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে, তাহলে অনেক সময় কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ, কিশমিশ সমস্যা দ্রুত কমাতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে অতিরিক্ত পরিমাণ কিশমিশ খেলে আবার রক্তচাপ কমে যেতে পারে। যা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।


Skip to content