
(বাঁদিকে) গর্জন গাছে জরায়ুজ অঙ্কুরোদ্গম। (ডান দিকে) গর্জন গাছের ফুল। ছবি: সংগৃহীত।
গর্জন (Rhizophora apiculata and Rhizophora mucronata)

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫১: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—পশুর, ধুধুল ও হাবল

ষাট পেরিয়ে, পর্ব-২১: ডিমেনশিয়া ও অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকির মধ্যে আপনি নেই তো? সতর্ক হতে হবে গোড়াতেই/১
লৌকিক চিকিৎসা

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৫৫: সুর হারানো হারানো সুর

পর্দার আড়ালে, পর্ব-৫৫: বসু পরিবার-এ উত্তমকুমার দিনভর একটি শব্দই রিহার্সাল করেছিলেন, কোনটি?
ভোলা (Hibiscus tiliaceus)

(বাঁদিকে) ফুল-সহ নোনা ঝাউয়ের ঝোপ। (ডান দিকে) ভোলা গাছ। ছবি: সংগৃহীত।
ভোলা গাছ মাঝারি ধরনের লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে। তবে বেশ কিছুদিন জলমগ্ন অঞ্চলেও এরা দিব্যি বেঁচে থাকতে সক্ষম। নদী বা খালের পাড়ে এমনকি জঙ্গলের গভীরেও ভোলা গাছ ভালই জন্মায়। ভোলাগাছ ক্রান্তীয় অঞ্চলে সমুদ্র উপকূল ছাড়াও অন্যত্র জন্মায়। সুন্দরবনে বাংলাদেশ অংশে ভোলাগাছ অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়।

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৪৬: রাজার নিয়ন্ত্রণহীন অনুচরেদের কুকর্মের দায় রাজাকেই নিতে হয়

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৪৩: এক্সপায়ারি ডেটের ওষুধ খাবেন?
লৌকিক চিকিৎসা

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৪৯: রসিক স্বভাব মা সারদা

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯০: সাহেবের বেশ না-পরে ফিরেছিলেন সাহেবের দেশ থেকে
নোনা ঝাউ (Tamarix indica)
নোনা ঝাউ ১৫ থেকে ২৫ ফুট উঁচু হতে পারে। তবে প্রচুর শাখা প্রশাখাযুক্ত হওয়ায় মাটির উপর থেকেই ঝোপ তৈরি করে। গাছের শাখাগুলো প্রধান কাণ্ড থেকে পাতার ভারে নিচের দিকে ঝুলে থাকে। গাছের বাকল বেশ মসৃণ এবং লালচে বাদামি রঙের হয়। তবে সামান্য আঘাত করে বাকলের উপরের আবরণটা তুলে দিতে পারলে বাকলের রং দেখায় হালকা সবুজ। বাকলের ভেতরের দিকে রং হলদে-বাদামি। আর কাঠের রং সাদা। নোনা ঝাউয়ের প্রধান মূল মাটির অনেক গভীর পর্যন্ত চলে যায়। পাতাগুলো ছোট ছোট, আঁশের মতো। শাখার আগায় হালকা গোলাপি বা সাদা রঙয়ের ছোট ছোট ফুল হয়। ফুলগুলো একসঙ্গে থেকে লম্বা পুষ্পমঞ্জরী গঠন করে। এই পুষ্পমঞ্জরী যখন প্রতিটি শাখা থেকে নিচের দিকে ঝুলে থাকে তখন দেখতে ভারি সুন্দর লাগে। খুব ছোট ছোট শঙ্কু আকৃতির ফল হয়, আর ফলের মধ্যে থাকে প্রচুর বীজ।
