ছবি: প্রতীকী।
অ্যালোভেরার ভূমিকা রূপচর্চায় অস্বীকার করা যায় না। ত্বক এবং চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে এই ভেষজের উপর নিচশিন্তে ভরসা করাই যায়। শুষ্ক ত্বক, ফাটা গোড়ালি, খুশকি থেকে মেদ ঝরানো— সবেতেই ঘৃতকুমারীর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। এমনকি, কাটাছেঁড়া, পোড়াতেও ঝটপট উপকার মেলে। তবে দোকান থেকে কেনা সুগন্ধি দেওয়া অ্যালোভেরার জেল অনেকেই ব্যবহার করতে চান না অনেকেই।
এই জেল দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করতে সামান্য হলেও রাসায়নিক ব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন সংস্থা। সেই সব কারণেই রূপচর্চার বহু সামগ্রীই বাড়িতে তৈরি করে নেন অনেকে। যেমন অ্যালো ভেরা জেল। বাড়ির এক কোণে অযত্নে বেড়ে ওঠা ঘৃতকুমারী গাছের পাতা থেকেও কিন্তু এই জেল অনায়াসেই তৈরি করা যায়।
আরও পড়ুন:
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭৫: মহাভারতের অন্তর্লোকে কি শুধুই হিংসা ও প্রতিহিংসার ঘৃণা বিদ্বেষ?
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৬০: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— দুধি লতা ও পঞ্চরতি লতা
অ্যালো ভেরা জেল কী ভাবে তৈরি করবেন?
● প্রথমে ঘৃতকুমারী গাছের মোটা পাতা কেটে ভাল করে ধুয়ে একটি পাত্রে জল দিয়ে তার মধ্যে আধ ঘণ্টা থেকে একঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন পাতাগুলি।
● এ বার ঘৃতকুমারী গাছের পাতার দু’পাশে যে কাঁটা থাকে, ছুরির সাহায্যে তা লম্বা লম্বি ভাবে কেটে নিন। এ বার ছুরির সাহায্যে পাতার মাঝখান থেকে লম্বা করে কেটে নিন।
আরও পড়ুন:
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৪: সরলাদেবী—নির্ভীক এক সরস্বতী
পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫৪: স্বার্থান্বেষীকেও চিনতে শেখায় এই গ্রন্থ
আরও পড়ুন: