ডিম টোস্টের উপর একটুখানি গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিলে মন্দ হয় না। স্যুপের ক্ষেত্রেও তাই, সামান্য গোলমরিচ মিশিয়ে নিলে, স্বাদ বেড়ে যায়। সর্দি-কাশিতেও গোলমরিচ দাওয়াইয়ের মতো কাজ করে। পাশাপাশি এটাও প্রায় সবারই জানা যে, গোলমরিচ রোগ প্রতিরোধ করে। তবে রোগ প্রতিরোধ ছাড়াও এর আরও বেশ কিছু গুণ রয়েছে।
গোলমরিচ গুঁড়োর গুনাগুণ
ওজন কমাতে
● অনেকেই নিয়মিত খালি পেটে জলে সঙ্গে লেবু এবং মধু মিশিয়ে খেয়ে থাকেন। পুষ্টিবিদদের বক্তব্য, লেবু এবং মধুর সঙ্গে এক চিমটে গোলমরি গুঁড়ো মিশিয়ে জলপান করলে ওজন কমবে ম্যাজিকের মতো।
ত্বকের আর্দ্রতা
● খুব ব্যস্ত থাকার জন্য সারা দিন জল খাওয়া হয়নি? তাহলে বাড়ি ফিরেই ঈষদুষ্ণ জলে সামান্য গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেয়ে নিন। দ্রুত কাজ হবে। ত্বকের আর্দ্রতাও ঠিক থাকবে।
বদহজম
● খাওয়াদাওয়ায় একটু এদিক ওদিক হলেই বদহজম হয়? চিন্তা নেই, ওষুধ লাগবে না। সকালে এক গ্লাস জলের সঙ্গে এক চিমটে গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলেই উপকার হবে। কারণ, গোলমরিচ হজমে সহায়ক উৎসেচকগুলি নিঃসৃরণে সাহায্য করে।
ত্বককে রক্ষা করা
● গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গোলমরিচে রয়েছে পেপারিন নামক যৌগ। এই যৌগ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। পরিবেশে উপস্থিত ফ্রি র্যা ডিক্যাল থেকে আমাদের শরীরে যে ক্ষতি হয়, এই পেপারিন তার হাত থেকে রক্ষা করে।