ফেসেস অ্যারাউন্ড মি। অলঙ্করণ : প্রচেতা।
ফিওনা রায়ান
পাত্রী সুজাতাকে কেমন দেখতে কেমন তার মানসিক গঠন এ সব বিচার করার প্রশ্নই ওঠেনি। মেজদিদির পরিচিত দিল্লিপ্রবাসী বাঙালি পাত্রীকে পুত্রবধু করার প্রতিশ্রুতি দেবার পর স্বর্ণময়ী ফুলকাকা ডাক্তার বিমলকান্তিকে বিয়ের বিষয়ে জানান। এটা যে ঠাকুমার জীবনের এক চরম ভুল সিদ্ধান্ত ছিল সেটা তিনি সারা জীবন মনে রেখেছিলেন। আমার ঠাকুমা স্বর্ণময়ী আমার মায়ের কাছে প্রায়ই বলতেন যে, তাঁর একটা সিদ্ধান্তে দুটো জীবন নষ্ট হয়ে গেল, না তরুণকান্তি সুখী হলেন না সুজাতা।
দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং..., পর্ব-২৯: আজও কীরা কাকিমা এবং তার মেয়েদের প্রতি ঈর্ষা কমেনি ন’কাকিমার
বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-৭: জোসেফ কনরাড ও জেসি কনরাড—ভালোবাসিবে বলে ভালোবাসিনে/২
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭৪: রাজা দশরথ, রাম, লক্ষ্মণ, সীতা সকলেই কি এক একটি জীবনবোধের প্রতীক?
পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫৩: রাজনীতিতে উন্নতির জন্য নিন্দা বা প্রশংসা ব্যক্তিগত পরিসরে করাই শ্রেয়, সভায় নয়
—আজ এই ঘটনাটা না ঘটলে কীরা তো আমি জানতেই পারতাম না যে পেইন্টিং নিয়ে তোমার এতটা জানা!
কীরা কাকিমা লজ্জিত হয়ে বললেন—
—প্লিজ ডোন্ট এম্বারস মি দাদা। আমি কম কম জেনিছি। আমার মায়ের কাছ থেকে শুনিছিলাম। অনেক ভালো ভালো ছবি দেখিছিলাম। মাই মাদার টোল্ড মি লট অ্যাবাউট দোজ পিকচারস।
রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৭৭: কথা কিছু কিছু
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৪: প্রতিমাদেবী— এক দুঃখবতীর কথা
সব শোনার পর তরুণকান্তি বলেছিলেন—
—আজ তো তুমি সবই জানো কীরা, বিমল নিজের মতে বিদেশিনীকে বিয়ে করেছে এটা বসুন্ধরা ভিলার ওপর খুব বড় ধাক্কা ছিল। আমার ঠাকুরমা মেনে নিয়েছিলেন আমার বাবা মেনে নিয়েছিলেন কিন্তু মা কিছুতেই মানতে পারেননি। তাই বহুদিন ধরে বাড়িতে এ নিয়ে বিশেষকোনও কথাও হয়নি। তাই রায়ন পরিবারের বিষয়ে আমাদের কিছুই জানা হয়নি। জানা হয়নি যে আমাদের কীরা কত ভালো ছবি আঁকতো।
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৬: স্রোতস্বিনী পদ্মায় লাফিয়ে কবির কটকি চটি-উদ্ধার
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৫০: কুষ্টি বিচার, না কি রক্ত বিচার! জরুরি কোনটা?
—টু সেলিব্রেট দিস ওয়ান্ডারফুল নিউজ। আমি তোমাকে একটা গিফট দেব। বাট অন ওয়ান কন্ডিশন আমার একটা ছবি, খুব প্রিয় অনেকে কিনতে চেয়েছেন, কিন্তু আমি বিক্রি করিনি। ওই যে, দ্য ফেসেস অ্যারাউন্ড মি, ওই ছবিটা আমি তোমাকে গিফট করব। তোমাদের নিয়ে যেতে হবে না আমি এখান থেকে প্রপার প্যাকিং করে পাঠিয়ে দেব। বাট দ্য কন্ডিশন ইজ তোমার আঁকা একটা ছবি আমাকে গিফট করতে হবে।—চলবে।
গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়মসা
‘সময় আপডেটস’-এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন। বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন। ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না। গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com