রবিবার ১০ নভেম্বর, ২০২৪
তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৮: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোড়া উইসকনসিনে মন খারাপের কোনও অবকাশই নেই

তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৮: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোড়া উইসকনসিনে মন খারাপের কোনও অবকাশই নেই

বরফ জমা লেক জেনেভার আকাশে সূর্যাস্তের রঙের খেলা। লেক সুপিরিয়রে ওই হুড়োহুড়ি করতে করতেই দেখলাম যে লোকে ওই জমে থাকা হ্রদের ওপর দিয়েই গাড়ি নিয়ে চলে যাচ্ছে বহুদূর। ওই গাছের ডাল লাগানো রাস্তা ধারে সম্ভবত এপোস্টল আইল্যান্ড পর্যন্ত। কেউ কেউ আবার ওই জমে থাকা হ্রদেরই আরও কিছুটা...
তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৭: সে এক কাণ্ড, প্রথমে দেখে তো বুঝতেই পারছিলাম না সুপিরিয়রের শুরু কোথায়…

তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৭: সে এক কাণ্ড, প্রথমে দেখে তো বুঝতেই পারছিলাম না সুপিরিয়রের শুরু কোথায়…

জমে যাওয়া লেক গ্যালেনার ওপরে সূর্যাস্ত। যাই হোক। একবার নতুন এবং মনের মতো কিছু করার মতো পেলে আমি আর ঘরে থাকতে পারি না। কাজেই পরের দিন থেকে মাঝে মাঝেই চললাম কাছাকাছি হ্রদগুলোতে। বেশ হেঁটে চলে বেড়িয়ে, হ্রদের ধরে কোনও রেস্তোরাঁয় বসে খাবার খেয়ে, আবার চলে আসতাম। আমার বাড়ির...
তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৬: জনমানবহীন প্রান্তর, আঁকাবাঁকা রাস্তা, এক অন্য অনুভূতি, শুধু দু’ চোখ ভরে দেখি…

তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৬: জনমানবহীন প্রান্তর, আঁকাবাঁকা রাস্তা, এক অন্য অনুভূতি, শুধু দু’ চোখ ভরে দেখি…

লেক জেনেভার ধারে তুষারভাস্কর্যের মেলা। যাই হোক, এগুলো তো গেল বরফের বিভিন্ন অসুবিধার কথা। কিন্তু যখন জানলার ওপারে তুলোর মতো তারা উড়ে বেড়ায়, বা আদিগন্তবিস্তৃত হয়ে এক অদ্ভুত শান্তির সঞ্চার করে মনের মধ্যে তখন সত্যিই এসবের কথা আর মাথায় আসে না। মনে হয় যেন জন্মমৃত্যুর গণ্ডি...
তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৫: অগত্যা আর কিছু করার নেই, সব কাজ বাতিল করে তখনই ছুটতে হল…

তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৫: অগত্যা আর কিছু করার নেই, সব কাজ বাতিল করে তখনই ছুটতে হল…

আমার বাড়ির কাছেই একটি বরফে ঢাকা টিলার ওপরে সন্ধ্যভ্রমণ। ভোর রাত থেকে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বড় বড় যন্ত্রপাতির আওয়াজ আর সময়ে সময়ে সড়ককর্মীদের চেঁচামেচি। আমার বাড়ি একদম শহরের কেন্দ্রস্থলে হওয়ায় এ আমার প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা। বাড়ির বাইরের দিকের ঘরটায় শুয়ে পড়লে পরের দিন...
তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৪: ব্রেক চেপে, স্টিয়ারিং ঘুরিয়ে দুজনেই দুজনের গাড়িতে মারলাম ধাক্কা…

তুষারপাতের সেই দিনগুলি, পর্ব-৪: ব্রেক চেপে, স্টিয়ারিং ঘুরিয়ে দুজনেই দুজনের গাড়িতে মারলাম ধাক্কা…

ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন-প্লেটভিলের শেষ প্রান্তে প্লেট নদীর ধারে একদিন এখানে একটা বড় অসুবিধা হল গাড়ি। গাড়ি ছাড়া ওই ঠান্ডায় কোথাও যাওয়ায় যাবে না, আবার থাকলে তার জন্য প্রচুর কাঠখড় পোড়াতেও হবে। মানে বলা যায় এক অপরিহার্য আপদ। গ্যারেজ না থাকলে প্রতিদিন সকালে ওই ঠান্ডার...

Skip to content