শনিবার ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
নহবতে সহধর্মিণী সারদা

নহবতে সহধর্মিণী সারদা

অসুস্থ সারদার জন্য বিশেষ ওষুধ পথ্যের ব্যবস্থা করা হল। ঠাকুরের মা চন্দ্রমণিদেবী তাঁর জীবনের শেষ বার বছর ছেলের কাছে থাকার জন্য দক্ষিণেশ্বরে গঙ্গাবাস করেন। তিনি তখন ওখানেই নহবতের ঘরে থাকতেন। এ বার সারদা নহবতে যাওয়ার চেষ্টা করতেই ঠাকুর বাধা দিয়ে বলে উঠলেন, ‘না, না ওখানে...
গৃহিণী সারদার প্রথম দক্ষিণেশ্বর আগমন

গৃহিণী সারদার প্রথম দক্ষিণেশ্বর আগমন

ঠাকুর বাংলার ঘরোয়া সুস্বাদু খাবার খেতে ভালোবাসতেন। শুধু তাই নয়, সুস্বাদু রন্ধন প্রণালীও জানতেন। এর কারণ কামারপুকুর গ্রামের অন্দরমহলে তাঁর ছেলেবেলা থেকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বিশেষ করে লাহাবাবুদের ঘরে। জমিদারের মেয়ে প্রসন্নময়ী তাঁকে খুব স্নেহ করতেন, ঠাকুরও তাঁকে দিদি...
ছোট্ট সারদা যেন গৃহলক্ষ্মী

ছোট্ট সারদা যেন গৃহলক্ষ্মী

সারদার পাঁচ ভাই প্রসন্ন, উমেশ, কালীকুমার, বরদাপ্রসাদ এবং অভয় গ্রামের পাঠশালায় পড়তে যেতেন। সে-সময় স্ত্রীশিক্ষার তেমন প্রচলন সমাজে ছিল না, গ্রামে তো নয়ই। কিন্তু সারদা মায়ের আজীবন শিক্ষার প্রতি অনুরাগ ছিল। তাই তিনি ছোটবেলায় ভাইদের সঙ্গে মাঝে মাঝে পাঠশালায় যেতেন।...
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-১: জয়রামবাটির আদরের ছোট্ট সারু

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-১: জয়রামবাটির আদরের ছোট্ট সারু

রাঢ় বাংলা বাঁকুড়া জেলার দক্ষিণ-পূর্বে হুগলির প্রান্ত ঘেঁষা বিষ্ণুপুর মহকুমার একটি প্রত্যন্ত ছোট্টগ্রাম জয়রামবাটি। রাঢ় অঞ্চলের রুক্ষতা এই গ্রামকে ছুঁতে পারেনি। প্রকৃতি এখানে বড়ই মনোরম। এর উত্তরদিক দিয়ে বয়ে চলেছে স্বচ্ছসলিল আমোদর নদ। হুগলি প্রান্তের লাল কাঁকুরে...

Skip to content