শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪
কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

অলঙ্করণ: পাপিয়া দেবনাথ। নটবর আর তার রাগ আক্ষেপ সামলাতে পারে না। আমার পাঁচিকে চাই। পাঁচিকে চাই যেকোনও উপায়ে। চাই ব্যাস। ফটিক দারোগা এবার ধমক দেয়। থামুন মশাই! একখানা আস্ত মানুষ কি লবঞ্চুস বট্যে। আপনার চাই তো আমি খুঁজ্যে এনে হাত্যে ধরায়ে দিব্যো? আর কাক্যু মেয়ের বাপ...
কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৬: ‘আমরা এমন প্রতিহিংসা নিতে মানা করি! এতে ভূত সমাজে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা অরাজকতা দেখা দেবে’

অলঙ্করণ: পাপিয়া দেবনাথ। পরদিন হাওয়ায় ভেসে পাঁচু-পাঁচি গড়াগাছি ঘুরে দেখল। পাঁচি দেখল মেয়েকে না পেয়ে কানাই কবিরাজের মনে খুব দুঃখ হয়েছে। ঠাকমার রোদে দেওয়া আচারের বয়ামগুলো অন্যদিন পাঁচিই তুলে দিত। সেদিনও সে আচারের বয়ামগুলো সে তুলে দিল। ঠাকমা ভাবল মা তুলেছে, মা ভাবল ঠাকমা...
কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৫: জ্বলন্ত দুটো চোখ, শরীর ভাসছে অন্ধকারে, ঠোঁটের দু’পাশে রক্তাক্ত বড় দুটো দাঁত…

অলঙ্করণ: পাপিয়া দেবনাথ। প্রথমে পিশাচ বলবে, পিশাচের কথা বলতেই ঘন অন্ধকারের মধ্যে একটা অদ্ভুত মুখ ভেসে উঠলো। লালচে জ্বলন্ত দুটো চোখ ঘিরে কান-কপাল-মুখের অনেকটা ঢাকা দেওয়া সাদা কালো বাদামি লাল নীল চুল হাওয়ায় উড়ছে। শরীরের বাকিটা অন্ধকারে ভাসছে। চোখের চারপাশ কালো। নাকের...
কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৪: ধোঁয়ার কুণ্ডলী, ভাসমান রূপোর খড়ম, সাদা সিল্কের ধুতি, সাদা দাড়ি—চোখে কালো চশমা

অলঙ্করণ: পাপিয়া দেবনাথ। কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটা খড়মের শব্দ পোড়ো ঘোষবাড়ি থেকে ঘোষডাঙা পার হয়ে পোড়া বেলগাছতলায় দাঁড়ানো পাঁচু-পাঁচির দিকে এগিয়ে আসছে। চারদিকে ঘন অন্ধকার। কারা সব যেন ফিসফিস করে কথা বলছে। ওরা স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছে চাপা খোঁনা গলায় কারা যেন বলাবলি করছে—...
কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৭: একানড়ে ফিসফিস করে ছড়া কাটছে—পোঁড়া গাঁছের বেঁল, দাঁঠাকুরের খেঁল, গঁরিব চাঁষার…

কিম্ভূতকাণ্ড, পর্ব-৩: হঠাৎ মেয়েলি খোঁনা গলায় কে যেন খিলখিল করে হেসে বলল—ভঁয় পেঁলে নাঁকি ঠাঁকুর!

অলঙ্করণ: পাপিয়া দেবনাথ। এ রাস্তায় গাড়িঘোড়া বড় একটা চলে না। একটা দুটো বাস, কখনও-সখনও টেম্পো না হলে নিশুতি। গরুর গাড়ির ক্যাঁচোর-কোঁচ বা সাইকেলের টিংটিং শব্দে তো গোল বাঁধে না। তাই পাখ-পাখালি তিড়িং-বিড়িং করে নেচে বেড়ায়। গরু ছাগল বড় রাস্তার পাশে বসে। ঘাস খায়। এই যেমন এখন...

Skip to content