বুধবার ১৩ নভেম্বর, ২০২৪
পর্ব-২০: চুপ, মাম্মা আসবে! শি উইল কাম নাও

পর্ব-২০: চুপ, মাম্মা আসবে! শি উইল কাম নাও

দুবাইতে সব ঠিকঠাক চলছিল। হঠাৎ একদিন আচমকা এসে ফিরোজ বাক্স-পেঁটরা গুছিয়ে নিয়ে বলল ইন্ডিয়া যেতে হবে। কেন? ঠিক এই কেনতে এসেই সব থেমে যাচ্ছে। কিছু বোঝা যাচ্ছে না। কিন্তু আফিফার মৃত্যুটা স্বাভাবিক নয়, এ সন্দেহটা মনে আসছে। সেই সন্দেহ নিরসন করা যাবে কী করে? আবার শবনমের...
পর্ব-১৯: বছর চারেকের ছোট্ট একটি মেয়েকে যেন সাদা চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে

পর্ব-১৯: বছর চারেকের ছোট্ট একটি মেয়েকে যেন সাদা চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে

ঘাগরবুড়ির চণ্ডীমন্দির অনেক অনেক দিনের পুরনো। ঘাগরবুড়ির এই চন্ডীমন্দির ঘিরে অনেক অলৌকিক উপাখ্যান এবং কিংবদন্তি। রানিগঞ্জ টপকে আরও খানিকটা এগোলেই জিটি রোড থেকে আসানসোল চিত্তরঞ্জন রোড চলে গিয়েছে সে-দিকেই আসানসোল জংশন। সেখান থেকে জিটি রোড ধরে খানিক এগোলেই ঘাগরবুড়ি...
পর্ব-১৮: আংটিটা এখানে এল কী করে? পুড়েই বা গেল কী ভাবে?

পর্ব-১৮: আংটিটা এখানে এল কী করে? পুড়েই বা গেল কী ভাবে?

চমকে পিছনে তাকালাম। আমার দিকে কাঁচুমাচু মুখ করে তাকাল সুমন্ত। পরনে কাছা। —সরি দাদা! আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সুমন্তকে দেখে সাঁতার কাটতে গিয়ে দম হারিয়ে দম ফিরে পাবার মতো হারানো সাহস ফিরে এল। —কি মুশকিল! এখন এ ক’টা দিন তোমায় এসব নিয়ে ভাবতে হবে না। এখন বাড়িতে অনেক কাজ।...
পর্ব-১৭: আচমকা আমার কাঁধে একটা ঠান্ডা হাত

পর্ব-১৭: আচমকা আমার কাঁধে একটা ঠান্ডা হাত

আমি আর ভাবতে পারছি না। মাকে কী করে বোঝাই যে আমি নিজে চোখে মুখার্জিবাবুকে যেতে দেখেছি। তার মানে আমি কি আত্মা দেখতে পাচ্ছি? এতদিন অচেনাদের দেখেছি। মানুষজন শব্দটা এসে গিয়েছিল—আবার আত্মাজন লিখতেও মন চাইল না। এখন তো চেনাদের দেখছি। ঠিক কী হচ্ছে আমি বুঝতে পারছি না। আমি...
পর্ব-১৬: আচমকা আমার শীত করছে, কোনওক্রমে সিঁড়ি দিয়ে উঠে গেলাম

পর্ব-১৬: আচমকা আমার শীত করছে, কোনওক্রমে সিঁড়ি দিয়ে উঠে গেলাম

আফিফা, মানে যে অবয়বকে আমি আফিফার অস্তিত্ব বলে ভাবছি, তাকে উদ্দেশ্য করে জিজ্ঞেস করলাম। —আমরা মানে। —আমরা মানে আমরা। আমরা যারা চলে গিয়েছি, আমরা যারা অবয়বহীন দেহহীন অস্তিত্ব। কিশোরী বয়স থেকেই আফিফা বেশ গুছিয়ে বাংলা বলতো। আজকাল হিন্দি ইংরিজি স্প্রে করা অগোছালো বাঙলা...

Skip to content