বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫
পর্ব-৪৯: রাবণ-মারীচ সংবাদ এগোল কোন পথে?

পর্ব-৪৯: রাবণ-মারীচ সংবাদ এগোল কোন পথে?

ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত। শূর্পণখার বিষতুল্য বক্তব্য, তার বিদ্রূপবাক্য লঙ্কেশ্বর রাবণের মনের গভীরে নাড়া দিয়েছে। উপরন্তু রামচন্দ্রের চন্দ্রাননা পত্নী সীতাকে লাভ করার প্রলোভন তাঁকে অস্থির করে তুলল। রাবণ সচিবদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় পরামর্শ করে সীতাকে হরণ করে নিয়ে আসার দোষ-গুণ,...
পর্ব-১৪: অনন্তপ্রবাহিনী গঙ্গা, আকাশগঙ্গা, সুরলোক, হিমালয়— কোনটি তাঁর উৎস?

পর্ব-১৪: অনন্তপ্রবাহিনী গঙ্গা, আকাশগঙ্গা, সুরলোক, হিমালয়— কোনটি তাঁর উৎস?

ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত। গঙ্গার অববাহিকায় ভাসে আমাদের জীবনস্রোত, ঢেউয়ে উত্তাল হয় আবেগ, প্লাবনে দিকভ্রান্ত হয় বিপন্ন ভারতীয় জীবন, গঙ্গা মিশে আছে অস্থিমজ্জায়, প্রাণস্পন্দনে। মহাজীবনপথের এক জীবনানভিজ্ঞ তরুণের অনন্ত যাত্রার অভিমুখ এখন মাতৃসমা শৈলনন্দিনী গঙ্গা। শোণনদীর...
পর্ব-১৩: কুরুপাণ্ডবদের দুই পিতামহের একজন — ভীষ্ম এবং তাঁর মা গঙ্গা

পর্ব-১৩: কুরুপাণ্ডবদের দুই পিতামহের একজন — ভীষ্ম এবং তাঁর মা গঙ্গা

মহাভারতের পিতামহ দুজন। একজন — দ্রষ্টা, স্রষ্টা, ধর্মোপদেষ্টা, কবি, ক্রান্তদর্শী, তিনি হলেন মহর্ষি বেদব্যাস। আর একজন প্রাজ্ঞ, বিজ্ঞ, যিনি গৃহী হয়েও ষড়রিপুর অন্যতম কামকে জয় করে সংযতেন্দ্রিয় তিনি পিতামহ ভীষ্ম। তিনি আজীবন ভরতবংশীয়দের অভিভাবকত্বের দায়িত্ব পালন করে...
পর্ব-১২: সিদ্ধাশ্রমে সাফল্য, বিশ্বামিত্রের বংশবর্ণনা এবং নদীকথায় কীসের ইঙ্গিত?

পর্ব-১২: সিদ্ধাশ্রমে সাফল্য, বিশ্বামিত্রের বংশবর্ণনা এবং নদীকথায় কীসের ইঙ্গিত?

তাড়কাবধের পর নিষ্কণ্টক বনে বিশ্বামিত্র এবং রাম ও লক্ষণ নিশ্চিন্তে রাত্রি অতিবাহিত করলেন। প্রভাতবেলায় মহর্ষি বিশ্বামিত্র, পরম সন্তুষ্টচিত্তে রামচন্দ্রকে দিব্যাস্ত্র প্রদান করলেন। ঊনষোড়শবর্ষীয় কৈশোরোত্তীর্ণ বালকের সামর্থ্য এবং আত্মবিশ্বাস দৃঢ় করে তোলাই হয়তো তাঁর...
পর্ব-১১: কুরুপাণ্ডবদের অস্ত্রগুরু কৃপাচার্য, দ্রোণাচার্য এবং কয়েকটি প্রশ্ন

পর্ব-১১: কুরুপাণ্ডবদের অস্ত্রগুরু কৃপাচার্য, দ্রোণাচার্য এবং কয়েকটি প্রশ্ন

ছবি: সংগৃহীত। কুরুবংশীয়দের প্রথম অস্ত্রগুরু কৃপাচার্য্যের জন্মবৃত্তান্ত অত্যন্ত চমকপ্রদ। গৌতম ঋষির পুত্র তিনি। শরবনে জন্ম, তাই তার নাম শরদ্বান। তাঁর বেদাধ্যয়নের থেকেও অস্ত্রবিদ্যায় আগ্রহ বেশি। ধনুর্বিদ্যায় এবং তপস্যায় তাঁর এতটাই মনঃসংযোগ যে দেবরাজ ইন্দ্র পর্যন্ত...

Skip to content