মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫
পর্ব-১০৬: ‘একবার মাখিলেই  চুল ওঠে’ — জোড়াসাঁকোয় তৈরি ভেষজ তেলের সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ

পর্ব-১০৬: ‘একবার মাখিলেই চুল ওঠে’ — জোড়াসাঁকোয় তৈরি ভেষজ তেলের সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ

জসীমউদ্দীন ও মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায়। ঠাকুরবাড়ির মানুষজন ছিলেন অতিথিপরায়ণ। দূরের মানুষও তাঁদের কাছে সহজেই কাছের হয়ে উঠত। আগতজন আপ্যায়িত হতেন। প্রথানুসারী আপ্যায়ন, তারপরই অতিথি-বিদায়—না, এমন ঘটত না। কেউ কেউ দু-চার দিন থেকেও যেতেন। কবি জসীমউদ্দীনও থেকেছেন। রীতিমতো...
পর্ব-১০৫: রবীন্দ্রনাথ ভয় পেতেন মহর্ষিদেবকে

পর্ব-১০৫: রবীন্দ্রনাথ ভয় পেতেন মহর্ষিদেবকে

মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, অবনীন্দ্রনাথের তুলিতে। যশোরের সারদাসুন্দরী যখন ঠাকুরবাড়িতে বধূ হয়ে এলেন, দেবেন্দ্রনাথের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন, তখন তাঁর বয়স ছয়। কেউ বলে আট। ছয়-আট যাই হোক না কেন, তখন তিনি যে নিতান্তই বালিকা, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। ক্রমে তাঁদের...
পর্ব-১০১: খামখেয়ালির গিরীন্দ্রনাথ

পর্ব-১০১: খামখেয়ালির গিরীন্দ্রনাথ

দ্বারকানাথ ঠাকুর। গগনেন্দ্রনাথ-অবনীন্দ্রনাথের পিতামহ গিরীন্দ্রনাথ। তিনি দ্বারকানাথ ও দিগম্বরীর চতুর্থ সন্তান। গুণেন্দ্রনাথের পিতৃদেব গিরীন্দ্রনাথ ছিলেন বৈষয়িক মানুষ। ‘কার-ঠাকুর কোম্পানি’র ব্যবসা পিতার মৃত্যুর পর তিনিই দেখতেন। পিতা প্রিন্স দ্বারকানাথ অনেক ঋণ রেখে মারা...
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: রাধু— অবনীন্দ্রনাথের ‘পুরাতন ভৃত্য’

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি: রাধু— অবনীন্দ্রনাথের ‘পুরাতন ভৃত্য’

রবীন্দ্রনাথ কবিতায় ‘কেষ্টা’কে অমরত্ব দিয়েছেন। বাস্তবে অবশ্য তেমন ‘কেষ্টা’ নামে কোনও ‘পুরাতন ভৃত্য’-র অস্তিত্ব ছিল না। আমরা জানি, ছেলেবেলায় তাঁর শ্যাম ছিল, ঈশ্বর ছিল। এই দুই ভৃত্যের কথা ‘জীবনস্মৃতি’তে আছে।‌‌ দু’জনের কথা আমাদের সুবিদিত, দু’জনেই পরিচিত। শ্যামের কথা‌...
পর্ব-১০০: ঠাকুরবাড়ির রূপবান, ঠাকুরবাড়ির গুণবান

পর্ব-১০০: ঠাকুরবাড়ির রূপবান, ঠাকুরবাড়ির গুণবান

দ্বারকানাথ ঠাকুর। ঠাকুরবাড়িতে শুধুই রূপবতীরা ছিলেন, তা নয়, ছিলেন রূপবানও। বাহ্যিক সৌন্দর্য যদি বিবেচ্য হয়, তবে আলাদা কথা, অন্তরের সৌন্দর্য এই পরিবারে কার মধ্যেই বা কম ছিল! হয়তো কারও মধ্যে প্রগাঢ় ব্যক্তিত্ব, আবার কেউ হয়তো সারল্যে ভরপুর। ভোলাভালা দ্বিজেন্দ্রনাথের...

Skip to content