বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪


কলকাতায় এমিলিয়ানো মার্তিনেস। ছবি: সংগৃহীত।

কাতারে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে হারানোর পরে গোটা দল যখন আনন্দে এদিক ওদিক ছুটছে, তখন মেসি সোজা ছুটে গিয়েছিলেন তাঁর কাছে। বিশ্বকাপের ফাইনালে জেতার পরেও তাঁকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেন এলএম টেন। সেই আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষ এমিলিয়ানো মার্তিনেস এখন কলকাতায়। মার্তিনেসের কথায়, তিনি সত্যিই ভাগ্যবান যে লিয়োনেল মেসির সঙ্গে খেলেন। সেই সঙ্গে তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দেন, ভবিষ্যতে মেসি আর কেউ হবেন না।
মিলনমেলা প্রাঙ্গণে মার্তিনেসের বক্তব্য, লিয়োনেল মেসিই সেরা। তিনি বলেন, ‘‘মেসি এক জনই হয়। বিশ্বের সর্বকালের সেরা ফুটবলার এলএম টেন। আমি খুবই ভাগ্যবান যে ওঁর সঙ্গে খেলি। ভবিষ্যতে আর কেউ লিয়োনেল মেসি হবেন না।’’ মার্তিনেসের মত, ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো কেবল এক জন ফুটবলার, এর থেকে বেশি কিছু নন। সেই সঙ্গে জানিয়ে দেন, মেসি-রোনাল্ডোর মধ্যে অবশ্যই মেসি এগিয়ে।
আরও পড়ুন:

আপনার কি টাক পড়ে যাচ্ছে? এই ৫ ঘরোয়া টোটকায় ভরসা রাখুন, গজাবে চুল

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩: সুন্দরবনে মানুষের আদি বসতি

কাতারে বিশ্বকাপ ফাইনালে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে দিয়েছিলেন মার্তিনেস। ম্যাচ শেষে মেসি তাঁকে কী বলেছিলেন? বিশ্বকাপে সোনার গ্লাভসের মালিক বলেন, ‘‘মেসি ছুটে এসে বলেছিল, আগেও তুমি অনেক বার আমাদের জিতিয়েছ। আবারও এক বার জেতালে। ধন্যবাদ।’’ মোহনবাগান মাঠে মার্তিনেস বলেন, কলকাতায় এটাই তাঁর শেষ সফর নয়। ভবিষ্যতেও তিনি কলকাতায় আসবেন। এমনকি আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে তিনি মেসির সঙ্গে ফেলবেনও।
আরও পড়ুন:

হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৪: আমারে তুমি অশেষ করেছ

বিশ্বসেরাদের প্রথম গোল, পর্ব-৫: বলবয় থেকে বিশ্বসেরা

ফাইনাল ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ে মার্তিনেস ফ্রান্সের কোলো মুয়ানির শট বাঁচিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। সেই গোল না বাঁচালে মেসিদের বিশ্বকাপ হয়তো অধরাই থেকে যেত। মার্তিনেসের সেই গোল বাঁচানোর বহু প্রশংসা হয়েছে। কলকাতায় গোলরক্ষক জানিয়েছেন, ওটা একেবারেই আকস্মিক ঘটনা ছিল না। ধারাবাহিক কঠিন অনুশীলনের ফল পেয়েছেন তিনি। মার্তিনেস বলেন, ‘‘সামনের বছর আমরাই কোপা জিতব। সেই সঙ্গে পরে বার বিশ্বকাপও জিততে মাঠে নামব। আমাদের পরের বার বিশ্বকাপ জেতারও ক্ষমতা আছে।’’

আপনার রায়

রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটে দফা বৃদ্ধি করা জরুরি?

Skip to content