ছবি প্রতীকী
আমাদের অনেকের বাড়িতেই পোষ্য হিসাবে কুকুর খুবই আদরের। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, বছরে ৩ বার কুকুরের লোম ওঠার পরিমাণ অত্যন্ত বেড়ে যায়। গোল্ডেন রিট্রিভার, ককার স্প্যানিয়েল গোত্রের কুকুর যাঁদের বাড়িতে আছে, তাঁরা বেশি সমস্যায় পড়েন। কারণ এই জাতের কুকুরের লোম তুলনায় বেশ বড় হয় এবং ঘন ঘন উঠতে থাকে।
অনেকেই ভাবেন, গরম কালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি কুকুরের লোম ওঠার বড় কারণ। তাঁদের অনেকেই কুকুরকে সারাক্ষণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাপমাত্রা বৃদ্ধিই একমাত্র কারণ নয়। তাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকলেও কুকুরের লোম ওঠার পরিমাণ তার উপর নির্ভর করে না।
লোম ওঠার সবচেয়ে বড় কারণ শরীরে জলের অভাব। এই কারণেই কুকুর সারা দিনে কতটা জল খাচ্ছে, পশুচিকিৎসকেরা সে দিকে নজর রাখতে বলেন।
লোম ওঠার সবচেয়ে বড় কারণ শরীরে জলের অভাব। এই কারণেই কুকুর সারা দিনে কতটা জল খাচ্ছে, পশুচিকিৎসকেরা সে দিকে নজর রাখতে বলেন।
আরও পড়ুন:
অপেক্ষার অবসান! মা হলেন আলিয়া, পুত্র না কন্যা সন্তান? কেমন ছিল অভিনেত্রীর মা হওয়ার প্রস্তুতি?
বেড়ানোর সেরা ঠিকানা সমুদ্র সৈকত? সঙ্গে এরকম মানানসই স্টাইলিশ ব্যাগ নিচ্ছেন তো?
কতটা জল খাওয়া উচিত?
এটা বুঝতে প্রথমেই কুকুরের ওজন মেপে দেখুন। সেই ওজন কিলোগ্রামে মাপার পর, তাকে পাউন্ডে পরিণত করে নিন। এ বার প্রতি পাউন্ডের হিসেবে ৩০ মিলিলিটার করে জল ওকে দিতে হবে প্রতি দিন। ধরা যাক, কোনও কুকুরের ওজন ৫০ পাউন্ড (২২.৬ কিলোগ্রাম মতো) হলে, তাকে অন্তত দেড় লিটার জল সারা দিনে খাওয়াতেই হবে। জলের পরিমাণ এর থেকে কম হলে কুকুরের লোম ওঠার প্রবণতা বাড়বে।
আরও পড়ুন:
প্রিয়জনকে মিষ্টিমুখ করাতে চান? বানিয়ে ফেলুন ছানার পায়েস
পর্ব ২২: সত্যের শৃঙ্খলে বন্দি রাজা দশরথ
এর পাশাপাশি তাকে পুষ্টিকর খাবারও খাওয়ানো খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ খেয়াল রাখতে হবে, ওর যেন ভিটামিন বা খনিজের অভাব না হয়।