ছবি: প্রতীকী।
আষাঢ় শেষেও দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি। বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও, তেমনটা হয়নি। কয়েকটি এলাকায় অল্পবিস্তর বৃষ্টি হয়েছে। তবে শুক্রবার আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃষ্টির দেখা মিলেছে। মেঘ-ঢাকা আকাশ দেখে। ভোর রাত থেকে শহরজুড়ে মুষলধারের বৃষ্টি হচ্ছে।
স্থানীয়ভাবে বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক পশলা বর্ষণ চলবে। শুক্রবার এবং শনিবার পশ্চিমের জেলাগুলিতে দিনভর বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গ লাগোয়া ও পশ্চিমের দু-এক জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি বলে জানানো হয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। তবে হালকা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
আরও পড়ুন:
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭০: পিতার সমালোচক রাম শুধুই মানুষ, তবু তিনি কেন পুরুষোত্তম?
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৩: মহীয়সী গৃহস্থনারী মা সারদা
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই বর্ষণ খুব একটা স্বস্তি এনে দেবে না। কারণ রবিবার থেকেই বৃষ্টির সম্ভাবনা ধীরে ধীরে কমবে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আংশিক মেঘলা আকাশ থাকবে। তবে খুব বেশি বৃষ্টি হবে না।
আরও পড়ুন:
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩০: নলিনী দাশ— গণ্ডালুর সৃজনশিল্পী
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫৫: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— আমুর ও গোশিঙা
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুক্রবার বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও বেশি থাকবে । কলকাতাবাসীকে আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তিও ভোগাবে। সারাদিনই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।