চালু হয়ে গেল তৃতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সেমি-হাইস্পিড ট্রেন পরিষেবা। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় সবুজ পতাকা নেড়ে এই সেমি-হাইস্পিড ট্রেন পরিষেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মোদী স্বয়ং গান্ধীনগর ক্যাপিটাল রেলওয়ে স্টেশন থেকে আমদাবাদের কালুপুর স্টেশন পর্যন্ত গিয়েছিলেন।
এই মুহূর্তে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেশের দ্রুততম ট্রেন। এর আগেও দুটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা হয়েছিল। আগের দুটির মধ্যে একটি চালু হয় ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি থেকে বারাণসী পর্যন্ত। অন্যটি ২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর চালু হয়, নয়াদিল্লি থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরা পর্যন্ত।
এই মুহূর্তে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেশের দ্রুততম ট্রেন। এর আগেও দুটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা হয়েছিল। আগের দুটির মধ্যে একটি চালু হয় ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি থেকে বারাণসী পর্যন্ত। অন্যটি ২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর চালু হয়, নয়াদিল্লি থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরা পর্যন্ত।
১ অক্টোবর থেকে রবিবার ছাড়া সপ্তাহে ছ’দিন গান্ধীনগর থেকে মুম্বই পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলবে। মুম্বই সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে রোজ সকাল ৬.১০ মিনিটে ছাড়বে। বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ পৌঁছবে গান্ধীনগরে। আর গান্ধীনগর থেকে ট্রেন ছাড়বে রোজ দুপুর ২.০৫ মিনিটে, মুম্বই পৌঁছবে রাত ৮.৩৫ মিনিটে।
ভারতীয় রেলের দাবি, নতুন বন্দে ভারত ট্রেনে উঠলে অনেকটা বিমানে ওড়ার মতো অভিজ্ঞতা হবে। এর গতি এতই বেশি যে, একে ট্রেনই মনেই হবে না। ট্রেনটিতে ১৬ কামরা রয়েছে। এর গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার। মাত্র ১৪০ সেকেন্ডের মধ্যেই ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার গতিতে পৌঁছতে পারবে।
ভারতীয় রেলের দাবি, নতুন বন্দে ভারত ট্রেনে উঠলে অনেকটা বিমানে ওড়ার মতো অভিজ্ঞতা হবে। এর গতি এতই বেশি যে, একে ট্রেনই মনেই হবে না। ট্রেনটিতে ১৬ কামরা রয়েছে। এর গতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার। মাত্র ১৪০ সেকেন্ডের মধ্যেই ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার গতিতে পৌঁছতে পারবে।
আরও পড়ুন:
মুম্বইয়ে বন্ধ হোটেল রুম থেকে উদ্ধার মডেলের ঝুলন্ত দেহ, সুইসাইড নোটে লেখা ‘শুধু শান্তি চাই’
পুজোয় ‘ভিলেন’ বৃষ্টি! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে সপ্তমী-অষ্টমী-নবমীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, দুর্যোগের পূর্বাভাস পঞ্চমীতেও
যাত্রীদের আরামের দিকে আরও বাড়তি নজর দেওয়া হয়েছে। মুখোমুখি সংঘর্ষ অথবা অন্যান্য বিপদ থেকে রক্ষা পেতে ‘কবচ’ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে। সব কামরায় রয়েছে বিনোদনের বন্দোবস্ত। শীতাতপ-সহ অন্যান্য কিছু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ‘কোচ কন্ট্রোল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’।
দরজা খুলবে স্পর্শ ছাড়াই। এমনকি, নিজের আসন ইচ্ছেমতো ঘোরানো যাবে। অনেকটা বিমানের মতো এর শৌচাগার। আলাদা শৌচাগার রয়েছে বিশেষ ভাবে সক্ষমদের জন্য। দৃষ্টিহীনদের জন্য আসনের পাশে ব্রেইলে লেখা হয়েছে আসন সংখ্যা।
সুরত, বরোদা এবং আমদাবাদে থামবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ভারতীয় রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এগজিকিউটিভ চেয়ার কারের ভাড়া মাথাপিছু ২ হাজার ৫০৫ টাকা এবং সাধারণ চেয়ার কারের ভাড়া ১ হাজার ৩৮৫ টাকা করে পড়বে।
দরজা খুলবে স্পর্শ ছাড়াই। এমনকি, নিজের আসন ইচ্ছেমতো ঘোরানো যাবে। অনেকটা বিমানের মতো এর শৌচাগার। আলাদা শৌচাগার রয়েছে বিশেষ ভাবে সক্ষমদের জন্য। দৃষ্টিহীনদের জন্য আসনের পাশে ব্রেইলে লেখা হয়েছে আসন সংখ্যা।
সুরত, বরোদা এবং আমদাবাদে থামবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ভারতীয় রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এগজিকিউটিভ চেয়ার কারের ভাড়া মাথাপিছু ২ হাজার ৫০৫ টাকা এবং সাধারণ চেয়ার কারের ভাড়া ১ হাজার ৩৮৫ টাকা করে পড়বে।