ছবি প্রতীকী
নতুন বছরে নতুন নিয়ম কার্যকর করতে চলছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। ভোটার তালিকায় নাম এবং ভোটার কার্ড (এপিক) সংশোধন নিয়ে সেই নিয়ম কার্যকর হবে নতুন বছরের ১ জানুয়ারি থেকে। এ বার থেকে বছরে আর একবার নয়, সারা দেশে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ৪ বার। এ প্রসঙ্গে কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৩ থেকে নতুন নিয়ম কার্যকর করা হবে। তিন মাস অন্তর ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে। ভোটাররা তাঁদের এপিকের তথ্যও পরিবর্তন করতে পারবেন। এই সুবিধা স্মার্টফোনে অ্যাপের মাধ্যমেও পাওয়া যাবে।
বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন প্রতি বছর ১ জানুয়ারি তালিকা প্রকাশ করে। আগামী বছর নতুন নিয়মেও ১ জানুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে। তবে শুধু জানুয়ারিতে নয়, আরও তিন বার এই সুবিধা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ২০২৩ সাল থেকে ১ জানুয়ারি, ১ এপ্রিল, ১ জুলাই এবং ১ অক্টোবর তালিকা প্রকাশ করবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন।
মূলত ভোটারদের সচেতনতার জন্যই নির্বাচন কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ, পুরনো নিয়মে প্রচুর অভিযোগ আসছিল কমিশনের দফতরে। ফলে অনেক সমীক্ষা এবং ভাবনা-চিন্তার পর কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন প্রতি ৯০ দিন অন্তর ভোটার তালিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়।
মূলত ভোটারদের সচেতনতার জন্যই নির্বাচন কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ, পুরনো নিয়মে প্রচুর অভিযোগ আসছিল কমিশনের দফতরে। ফলে অনেক সমীক্ষা এবং ভাবনা-চিন্তার পর কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন প্রতি ৯০ দিন অন্তর ভোটার তালিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়।
আরও পড়ুন:
আচমকা স্ট্রোক, অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা হাওড়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে
মাইগ্রেনের মুক্তি সঠিক ডায়েটেই, রোজকার খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলি
ভোটার তালিকায় নাম তোলার এখনকার নিয়ম হল, যিনি নাম তুলতে চান তাঁর বয়স ১ জানুয়ারি তারিখে ১৮ বছর হতেই হবে। অর্থাৎ, কারও বয়স সংশ্লিষ্ট বছরে ১ জানুয়ারির পর হলে ওই ব্যক্তিকে পরের বছর ১ জানুয়ারি জন্য অপেক্ষা করতে হতো। পাশাপাশি ওই ব্যক্তির আবেদন যদিও গ্রহণ করাও হয়, তাহলেও তিনি কিন্তু কোনও ভাবে এপিক পাবেন না। ফলে ওই ব্যক্তি সেই সময়ের মধ্যে ভোট দিতে পারবেন না। এই নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছিল, অভিযোগও আসছিল। তাই সমস্যার সমাধানে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন এই পদক্ষেপ করেছে।