ছবি প্রতীকী
যাঁরা চাল, ডাল, দই, বাটার মিল্ক, পনির, লস্যি, মধু মুড়ির, আটা প্রভৃতি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস খুচরোর বদলে প্যাকেট কিনতে পছন্দ করেন, তাঁদের এবার খরচ বাড়ছে। আজ সোমবার থেকে প্যাকেটবন্দি এবং লেবেল সাঁটা সব নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবারের জিনিসের ওপর জিএসটি বসছে। এত দিন পর্যন্ত এগুলিতে কর ছাড়ের সুবিধা ছিল। এবার থেকে করের মধ্যে পড়ছে ব্যাঙ্কের চেকবই এবং হোটেলের হাজার টাকার কম দামি ঘরও। আইসিইউ ছাড়া হাসপাতালে দৈনিক ৫০০০ টাকার বেশি ভাড়ার ঘরেও জিএসটি বসছে।
অনেক জিনিসের ওপরই জিএসটির সংশোধিত হার সোমবার থেকে চালু হচ্ছে। এর মধ্যে পড়াশোনার জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি জিনিসও রয়েছে। যেমন, মানচিত্র, গ্লোব, টোপোগ্রাফিকাল প্ল্যান, শার্পনার, কালি ইত্যাদি। এখানেই শেষ নয়, যেহেতু কর বাড়ছে তাই এলইডি আলো, সোলার ওয়াটার হিটার, পাম্প, ছুরি, ছাপার কালি, বিদ্যুৎচালিত পাম্প, টেটরা প্যাক, ব্লেড প্রভৃতির নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসেরও দাম বাড়বে।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিডব্লিউবিটিএ-র সভাপতি সুশীল পোদ্দার জানান, কেন্দ্রীয় সরকার জিএসটি চালুর সময়ে পণ্যের দাম কমবে জানিয়েছিল। বাস্তবে কিন্তু পণ্যের দাম বেড়ে চলেছে। এখনও পর্যন্ত এই আইনে ১০০০টি সংশোধন হয়েছে! সিডব্লিউবিটিএ-র কর কমিটির আহ্বায়ক যতনলাল বারডিয়া-র কথায়, জিএসটি ব্যবস্থা একদমই সহজ সরল নয়। করের হিসেব রাখা কঠিন। সেই সঙ্গে সেই কর মেটানোও যথেষ্ট খরচ সাপেক্ষ।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিডব্লিউবিটিএ-র সভাপতি সুশীল পোদ্দার জানান, কেন্দ্রীয় সরকার জিএসটি চালুর সময়ে পণ্যের দাম কমবে জানিয়েছিল। বাস্তবে কিন্তু পণ্যের দাম বেড়ে চলেছে। এখনও পর্যন্ত এই আইনে ১০০০টি সংশোধন হয়েছে! সিডব্লিউবিটিএ-র কর কমিটির আহ্বায়ক যতনলাল বারডিয়া-র কথায়, জিএসটি ব্যবস্থা একদমই সহজ সরল নয়। করের হিসেব রাখা কঠিন। সেই সঙ্গে সেই কর মেটানোও যথেষ্ট খরচ সাপেক্ষ।