এমন বিপর্যয় যে ঘটতে পারে তার আভাস মিলেছিল ২০২০ সালে। সে সময় এক সমীক্ষা করা হয়েছিল। সেই সমীক্ষা রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছিল। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ক্রমশ মাটির তলায় তলিয়ে যাচ্ছে গঢ়ওয়াল হিমালয়ের জোশীমঠ ও তার সংলগ্ন এলাকা! সেই তলিয়ে যাওয়ার হারও উল্লেখ করা হয়েছিল। সমীক্ষায় উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, বছরে প্রায় আড়াই ইঞ্চি বা সাড়ে ৬ সেন্টিমিটার করে তলিয়ে যাচ্ছে।
গত মঙ্গলবার একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ রিমোট সেন্সিং-এর সেই রিপোর্ট প্রকাশ্যে এনেছে। তার পর থেকে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি, সরকার ওই সমীক্ষার প্রাথমিক ফল দেখে তৎপর হলে আজ এমন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হত না।
আরও পড়ুন:
ঠান্ডায় জবুথবু রাজধানী দিল্লি, ২৩ বছরে তাপমাত্রার এমন পারদপতন তৃতীয় বার, সঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস
হেলদি ডায়েট: করলা স্বাদে তেতো হলেও পুষ্টিগুণ কিন্তু মিষ্টি! একঝলকে জেনে নিন রোজ কেন পাতে রাখবেন এই সব্জি
নোরার পর এবার পাক অভিনেত্রীর প্রেমে শাহরুখপুত্র আরিয়ান? ‘প্রেম’ নিয়ে মুখ খুললেন সাদিয়া
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ রিমোট সেন্সিং ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত উপগ্রহচিত্র বিশ্লেষণ করে রিপোর্টে জানিয়েছে, তখনই জোশীমঠ ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় পাহাড়ে ফাটল দেখা গিয়েছিল। যদিও তার জন্য এনটিপিসির তপোবন জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য সুরঙ্গ খোঁড়ার কাজ বন্ধ করা হয়নি।