সীমার মতোই সীমাহীন লড়াইয়ে পা মিলিয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের হান্দওয়াড়ার স্কুলের ছাত্র পারভেজ। সম্প্রতি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, বিহারের জামুইয়ের দিনমজুরের মেয়ে সীমা এক পায়ে লাফিয়ে লাফিয়ে পিঠে ব্যাগ নিয়ে স্কুলে যাচ্ছে। বছর দু’য়েক আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় পা খোয়াতে হয় সীমাকে। কিন্তু সেখানেই সে থেমে যায়নি। রোজ এক কিলোমিটার পিঠে ব্যাগ নিয়ে স্কুলে যায় সীমা। সীমারা পাঁচ ভাই-বোন। ওর স্বপ্ন বড় হয়ে শিক্ষক হবে। সম্প্রতি অভিনেতা সোনু সুদও তাকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন।
তেমনি নজির গড়লো জম্মু-কাশ্মীরের হান্দওয়াড়ার স্কুলের ছাত্র পারভেজ। প্রতিদিন দু’ কিলোমিটার পথ এক পায়ে দৌড়তে দৌড়তে সে স্কুলে পৌঁছয়। সম্প্রতি পারভেজের জীবনযুদ্ধের এই ছবি ভাইরাল হয়ে যায় নেট দুনিয়ায়। সীমার মতোই এক পথ দুর্ঘটনায় পা হারায় পারভেজ। এখন হান্দওয়াড়ার একটি সরকারি স্কুলে নবম শ্রেণির ছাত্র সে। মেধাবী ১৪ বছরের পারভেজ চায় একটি কৃত্রিম পা, যাতে ওর স্কুল যাতায়েতে সুবিধা হয়। পারভেজ জানিয়েছে, জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই। প্রতিদিন প্রায় দু’কিলোমিটার পাহাড়ি দুর্গম পথ পায়ে হেঁটে স্কুলে হয়। কিন্তু স্কুলে যাওয়ার রাস্তা তেমন ভালো নয়। তাই একটা কৃত্রিম পা যদি পাওয়া যেত, তাহলে ভালো ভাবে হেঁটে স্কুলে যেতে পারতাম।
ইতিমধ্যে পারভেজকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা হুইল চেয়ার দিয়েছে। নবম শ্রেণির এই পড়ুয়া ক্রিকেট, ভলিবল এবং কবাডি খেলতে ভালোবাসে। যদিও একটি পা না থাকায় এই সব খেলায় ও অংশ নিতে পারে না। এই পড়ুয়া চায় সরকার তাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করুক। পারভেজের এই ভিডিয়ো নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরই ওকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বেশ কিছু সংস্থা ও সংগঠন।
তেমনি নজির গড়লো জম্মু-কাশ্মীরের হান্দওয়াড়ার স্কুলের ছাত্র পারভেজ। প্রতিদিন দু’ কিলোমিটার পথ এক পায়ে দৌড়তে দৌড়তে সে স্কুলে পৌঁছয়। সম্প্রতি পারভেজের জীবনযুদ্ধের এই ছবি ভাইরাল হয়ে যায় নেট দুনিয়ায়। সীমার মতোই এক পথ দুর্ঘটনায় পা হারায় পারভেজ। এখন হান্দওয়াড়ার একটি সরকারি স্কুলে নবম শ্রেণির ছাত্র সে। মেধাবী ১৪ বছরের পারভেজ চায় একটি কৃত্রিম পা, যাতে ওর স্কুল যাতায়েতে সুবিধা হয়। পারভেজ জানিয়েছে, জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই। প্রতিদিন প্রায় দু’কিলোমিটার পাহাড়ি দুর্গম পথ পায়ে হেঁটে স্কুলে হয়। কিন্তু স্কুলে যাওয়ার রাস্তা তেমন ভালো নয়। তাই একটা কৃত্রিম পা যদি পাওয়া যেত, তাহলে ভালো ভাবে হেঁটে স্কুলে যেতে পারতাম।
ইতিমধ্যে পারভেজকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা হুইল চেয়ার দিয়েছে। নবম শ্রেণির এই পড়ুয়া ক্রিকেট, ভলিবল এবং কবাডি খেলতে ভালোবাসে। যদিও একটি পা না থাকায় এই সব খেলায় ও অংশ নিতে পারে না। এই পড়ুয়া চায় সরকার তাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করুক। পারভেজের এই ভিডিয়ো নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরই ওকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বেশ কিছু সংস্থা ও সংগঠন।
#WATCH| Specially-abled boy walks to school on one leg to pursue his dreams in J&K's Handwara. He has to cover a distance of 2km while balancing on a one leg
Roads are not good. If I get an artificial limb,I can walk. I have a dream to achieve something in my life, Parvaiz said pic.twitter.com/yan7KC0Yd3
— ANI (@ANI) June 3, 2022