ছবি প্রতীকী
চিনে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। চিন্তার ভাঁজ ক্রমশ চওড়া হচ্ছে করোনার নতুন উপরূপ ‘বিএফ.৭’-এর দাপটে। সম্প্রতি চিনে থেকে ভারতে ফিরেছেন আগরার এক যুবক। তাঁর পরেই তিনি করোনায় সংক্রমিত হলেন। রবিবার যুবকের করোনা পরীক্ষার ফল হাতে পাওয়া গিয়েছে। তিনি করোনা পজিটিভ। তাঁকে নিভৃতবাসে রাখা হয়েছে।
ওই যুবকের বাড়ি আগরায় তাজনগরী এলাকায়। গত ২৩ ডিসেম্বর তিনি চিন থেকে বাড়ি ফেরেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি একটি বেসরকারি পরীক্ষাগারে করোনা পরীক্ষা করান।
রবিবার সেই রিপোর্টে করোনা পজিটিভ এসেছে। তাঁর বাড়ি সিল করে দেওয়া হয়েছে। কারা কারা চিন ফেরত ওই যুবকের সংস্পর্শে এসেছেন, প্রশাসন তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে। যুবকের করোনায় সংক্রমিত হওয়ার খবরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।
রবিবার সেই রিপোর্টে করোনা পজিটিভ এসেছে। তাঁর বাড়ি সিল করে দেওয়া হয়েছে। কারা কারা চিন ফেরত ওই যুবকের সংস্পর্শে এসেছেন, প্রশাসন তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে। যুবকের করোনায় সংক্রমিত হওয়ার খবরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।
আরও পড়ুন:
সময়ের মধ্যে লিঙ্ক না করালে মার্চেই বাতিল হতে পারে আপনার প্যান কার্ড! গ্রাহকদের সতর্ক করল আয়কর দফতর
সাবান দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের ক্ষতি হয়? নাকি অল্প বিস্তর ব্যবহার করাই যায়?
চিনে যে ভাবে করোনার নতুন উপরূপ দ্রুত আছড়ে পড়ছে তাতে কেন্দ্রীয় সরকার সব ধরনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে। জোর দেওয়া হয়েছে আরও বেশি সংখ্যক করোনা পরীক্ষায়। সেই সঙ্গে সংক্রমিতদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্স করার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী করোনা প্রতিরোধে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শও দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:
ষাটের পর হাঁটুর ব্যথায় কাবু, শরীরচর্চা করতে পারছেন না? ওজন নিয়ন্ত্রণে কী কী খাবেন?
বলিউডে একের পর এক ছবি হাতছাড়া সামান্থা প্রভুর, একেবারে মাঝপথে ছাড়তে হয় এই ছবিও
যদিও কেন্দ্রীয় সরকার এখনও এখনও মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়নি। এদিকে, পঞ্জাব সরকার মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করছে। বদ্ধ এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে মাস্ক পরার নির্দেশ দিয়েছে কর্নাটক সরকার।
উল্লেখ্য, করোনার নতুন উপরূপ ‘বিএফ.৭’-এর হদিস ভারতেও পাওয়া গিয়েছে। ৪ জনের শরীরে এর হদিস মিলেছে। এর মধ্যে ২ জন ওড়িশা এবং ২ জন গুজরাতের বাসিন্দা। ৪ জনই সুস্থ আছেন।
উল্লেখ্য, করোনার নতুন উপরূপ ‘বিএফ.৭’-এর হদিস ভারতেও পাওয়া গিয়েছে। ৪ জনের শরীরে এর হদিস মিলেছে। এর মধ্যে ২ জন ওড়িশা এবং ২ জন গুজরাতের বাসিন্দা। ৪ জনই সুস্থ আছেন।