ছবি প্রতীকী
পাবজি খেলায় হেরে গিয়ে আত্মসম্মানে আঘাত লাগায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করল ১৫ বছরের এক নাবালক। ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের মছলিপত্তনম শহরে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালক পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গ্রীষ্মের ছুটি কাটাচ্ছিল। গত ১১ জুন রাতে পাবজি খেলায় হেরে যাওয়া নিয়ে তুতো ভাইরা তাঁকে নানাভাবে অপমান করে। সেই অপমান সহ্য করতে না পেরে ওই কিশোর আত্মহত্যা করে।
মৃতের বাবা জানিয়েছেন, রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর ঘরে একা ঘুমোচ্ছিলও। সেখানেই ঘটনাটি ঘটে। রবিবার ভোরে বার বার ডাকাডাকি সত্ত্বেও দরজা না খোলায় পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনায় পরিবারের বিরুদ্ধে সন্দেহের আঙুল তুলেছেন নাবালকের মা। কারণ মৃত নাবালকের মা-বাবা আলাদা থাকেন।
উল্লেখ্য, গত ৪ জুন উত্তরপ্রদেশের লখনউতে পাবজি খেলতে না দেওয়ায় নিজের মাকে গুলি করে হত্যা করে ১৬ বছর বয়সি এক নাবালক। এখানেই শেষ নয়, খুনের পর মায়ের দেহ প্রায় দু’দিন ঘরে লুকিয়ে রাখে ওই কিশোর। আর বোনকে অন্য একটি ঘরে বন্দি করে রাখে। দেহ লোপাটের জন্য বন্ধুকে পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছিল ওই নাবালক।
মৃতের বাবা জানিয়েছেন, রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর ঘরে একা ঘুমোচ্ছিলও। সেখানেই ঘটনাটি ঘটে। রবিবার ভোরে বার বার ডাকাডাকি সত্ত্বেও দরজা না খোলায় পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনায় পরিবারের বিরুদ্ধে সন্দেহের আঙুল তুলেছেন নাবালকের মা। কারণ মৃত নাবালকের মা-বাবা আলাদা থাকেন।
উল্লেখ্য, গত ৪ জুন উত্তরপ্রদেশের লখনউতে পাবজি খেলতে না দেওয়ায় নিজের মাকে গুলি করে হত্যা করে ১৬ বছর বয়সি এক নাবালক। এখানেই শেষ নয়, খুনের পর মায়ের দেহ প্রায় দু’দিন ঘরে লুকিয়ে রাখে ওই কিশোর। আর বোনকে অন্য একটি ঘরে বন্দি করে রাখে। দেহ লোপাটের জন্য বন্ধুকে পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছিল ওই নাবালক।