ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
বাড়ির বয়স বাড়লে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। তার মধ্যে সবেচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হল ড্যাম্প। দীর্ঘদিন একটি বাড়িতে বসবাস করতে থাকলে বাড়ির দেওয়ালে একটা স্যাঁতস্যাঁতেভাব আসে। বৃষ্টি ভেজার কারণে আবার অনেকসময় বাড়ির দেওয়ালের ভিতর দিয়ে আসা জলের কোনও পাইপলাইনে ফাটল থাকলে, কিংবা দেওয়ালের গাঁথনির সময়ে জল জমে থাকলেও দেওয়াল ভিজে যায়। এই ড্যাম্পের কারণে দেওয়ালের প্ল্যাস্টার উঠে যেতে থাকে। এই ধরণের সমস্যাকে বলে দেওয়ালে নোনা ধরা। এটি স্বাভাবিক ও সাধারণ ঘটনা হলেও সময়ের মধ্যে যদি এই সমস্যার সমাধান না করা হয়, তাহলে বাড়ির সৌন্দর্য নষ্ট হবেই। পাশাপাশি বাড়ির দেওয়ালও দুর্বল হয়ে যাবে। তাই বাড়ির সুন্দর দেওয়ালকে ড্যাম্প বা নোনা ধরার হাত থেকে বাঁচাতে হলে মেরামত করা অত্যন্ত জরুরি। তবে চিন্তা নেই, বাড়ির সৌন্দর্য ধরে রাখতে আপনি চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতেও এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন। কীভাবে? জেনে নিন।
ড্যাম্প হলে বাড়ির কাঠামোর রিমডেলিং করুন
আপনার বাড়ি যদি অনেক দিনের পুরনো হয়। আর সেই বাড়ির দেওয়ালে যদি নোনা ধরে বা ড্যাম্প হয়, তাহলে সত্তর বাড়ির কাঠামোর রিমডেলিং করান। এক্ষেত্রে পুরনো প্লাস্টার ছাড়িয়ে নতুন করে প্লাস্টার করতে হবে। এই প্লাস্টারের সঙ্গে আপনি ব্যবহার করতে পারেন নোনা প্রতিরোধকারী রাসায়নিক। নোনা ধরা প্রতিরোধ করতে এবং দেওয়ালের স্থায়িত্ব ও শক্তি বৃদ্ধি পেতে ঘর রঙ করানোর আগে দেওয়ালে লাগিয়ে নিতে পারেন অ্যান্টি-ফাঙ্গাল সলিউশন।
কাঠের ফলস দেওয়াল
দেওয়াল নোনা ধরা হলে আপনি তা ঢেকে রাখার জন্য কাঠের ফলস দেওয়াল লাগাতে পারেন। কাঠের ফ্রেম অতিরিক্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। তাই কাঠের ফলস দেওয়াল লাগালে যেমন নোনা ধরা কমবে, তেমনই ঘরের সৌন্দর্যও বাড়বে।
চুনকাম না করে প্লাস্টিক পেন্ট করান
বাড়িতে চুনকাম করলে তা নোনা ধরা আরও বাড়িয়ে দেয়। সেই কারণে ঘরের দেওয়ালে অ্যাক্রেলিক ইমালশন দিয়ে প্লাস্টিক পেন্ট করানো প্রয়োজন। এক থেকে দু’ বছর অন্তর অন্তর ঘরে প্লাস্টিক পেন্ট করানো উচিত। তবেই ড্যাম্প বা নোনা ধরার হাত থেকে মুক্তি পাবে আপনার বাড়ি।
ইঁটের ফাঁকে ফ্লাশ পয়েন্টিং করান
ঘরের দেওয়ালে ড্যাম্প পরার সমস্যা সমাধান করতে হলে ইঁটের ফাঁকে ফ্ল্যাশ পয়েন্টিং করতে একদম ভুলবে না। বাড়ির ছাদে যাতে বৃষ্টি জল জমতে না পারে তারজন্য ছাদে ঢাল ঠিক রাখুন। এছাড়াও, ঘরের দেওয়ালে যাতে নোনা না ধরে সেইজন্য জানলায় যেন অবশ্যই থাকে সানশেড।
নিকাশি ব্যবস্থা
দেওয়ালে নোনা ধরার অন্যতম কারণ হল জল নিকাশি ব্যবস্থার সমস্যা। পাইপলাইনে ফাটল থাকলে ভিজে গিয়ে আপনার বাড়ির দেওয়ালে হতে পারে ড্যাম্প। তাই ড্রেনেজ, রেনপাইপ ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা, তা বারবার দেখে নিন। জল নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক না রাখলে বাড়ির দেওয়ালে ড্যাম্প হবেই।
এই বিষয়গুলির ওপর নজর দিলে বাড়ির ড্যাম্পের সমস্যা তো মিটবেই, পাশাপাশি সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে।
আপনার বাড়ি যদি অনেক দিনের পুরনো হয়। আর সেই বাড়ির দেওয়ালে যদি নোনা ধরে বা ড্যাম্প হয়, তাহলে সত্তর বাড়ির কাঠামোর রিমডেলিং করান। এক্ষেত্রে পুরনো প্লাস্টার ছাড়িয়ে নতুন করে প্লাস্টার করতে হবে। এই প্লাস্টারের সঙ্গে আপনি ব্যবহার করতে পারেন নোনা প্রতিরোধকারী রাসায়নিক। নোনা ধরা প্রতিরোধ করতে এবং দেওয়ালের স্থায়িত্ব ও শক্তি বৃদ্ধি পেতে ঘর রঙ করানোর আগে দেওয়ালে লাগিয়ে নিতে পারেন অ্যান্টি-ফাঙ্গাল সলিউশন।
দেওয়াল নোনা ধরা হলে আপনি তা ঢেকে রাখার জন্য কাঠের ফলস দেওয়াল লাগাতে পারেন। কাঠের ফ্রেম অতিরিক্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। তাই কাঠের ফলস দেওয়াল লাগালে যেমন নোনা ধরা কমবে, তেমনই ঘরের সৌন্দর্যও বাড়বে।
বাড়িতে চুনকাম করলে তা নোনা ধরা আরও বাড়িয়ে দেয়। সেই কারণে ঘরের দেওয়ালে অ্যাক্রেলিক ইমালশন দিয়ে প্লাস্টিক পেন্ট করানো প্রয়োজন। এক থেকে দু’ বছর অন্তর অন্তর ঘরে প্লাস্টিক পেন্ট করানো উচিত। তবেই ড্যাম্প বা নোনা ধরার হাত থেকে মুক্তি পাবে আপনার বাড়ি।
ঘরের দেওয়ালে ড্যাম্প পরার সমস্যা সমাধান করতে হলে ইঁটের ফাঁকে ফ্ল্যাশ পয়েন্টিং করতে একদম ভুলবে না। বাড়ির ছাদে যাতে বৃষ্টি জল জমতে না পারে তারজন্য ছাদে ঢাল ঠিক রাখুন। এছাড়াও, ঘরের দেওয়ালে যাতে নোনা না ধরে সেইজন্য জানলায় যেন অবশ্যই থাকে সানশেড।
দেওয়ালে নোনা ধরার অন্যতম কারণ হল জল নিকাশি ব্যবস্থার সমস্যা। পাইপলাইনে ফাটল থাকলে ভিজে গিয়ে আপনার বাড়ির দেওয়ালে হতে পারে ড্যাম্প। তাই ড্রেনেজ, রেনপাইপ ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা, তা বারবার দেখে নিন। জল নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক না রাখলে বাড়ির দেওয়ালে ড্যাম্প হবেই।
এই বিষয়গুলির ওপর নজর দিলে বাড়ির ড্যাম্পের সমস্যা তো মিটবেই, পাশাপাশি সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে।