ছবি প্রতীকী
কারও কারও বাড়ি ভাড়া গুনতে গিয়ে আয়ের অনেকটা অংশই বেরিয়ে যায়। তবে এবার হয় তো পকেটের হাল আরও খারাপ হতে পারে। কারণ ভাড়াটে জিএসটির আওতায় নথিভুক্ত হওয়ায় তাঁদের এ বার থেকে বাড়ি ভাড়ার সঙ্গে ১৮ শতাংশ জিএসটিও দিতে হবে। সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জিএসটি কাউন্সিলের ৪৭ তম মিটিংয়ে। এই নতুন নিয়ম চালু হয়েছে ২০২২ সালের ১৮ জুলাই থেকে। যদিও বিষয়টি সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই হয় তো জানেন না।
আগে কেবল বাণিজ্যিক কারণে ঘর বা বাড়ি ভাড়া দিলে এই কর দিতে হতো। অবাণিজ্যিক কারণে বা বসবাসের জন্য কোনও ঘর ভাড়া নিলে এই নিয়ম বলবৎ ছিল না। এবার কিন্তু বসবাসের জন্য নেওয়া ঘর ভাড়ার ক্ষেত্রেও জিএসটির দিতে হতে পারে। ‘রিভার্স চার্জ মেকনিজম’ পদ্ধতির মাধ্যমে এই কর দিতে হবে।
আগে কেবল বাণিজ্যিক কারণে ঘর বা বাড়ি ভাড়া দিলে এই কর দিতে হতো। অবাণিজ্যিক কারণে বা বসবাসের জন্য কোনও ঘর ভাড়া নিলে এই নিয়ম বলবৎ ছিল না। এবার কিন্তু বসবাসের জন্য নেওয়া ঘর ভাড়ার ক্ষেত্রেও জিএসটির দিতে হতে পারে। ‘রিভার্স চার্জ মেকনিজম’ পদ্ধতির মাধ্যমে এই কর দিতে হবে।
নতুন নিয়মে কাদের কর দিতে হবে
জিএসটিতে নাম নথিভুক্ত নেই এমন কেউ ঘর ভাড়া নিলে তাঁকে এই কর দিতে হবে না। তবে জিএসটি-রেজিস্ট্রেশন রয়েছে, এমন কোনও ভাড়াটে ঘর ভাড়া নিলে তাঁকে কর দিতে হবে। জিএসটির আইন অনুযায়ী বছরে ৪০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি আয় হলে ব্যবসায়ীদের নাম নথিভুক্ত করতে হয়। যদিও পাহাড়ি এলাকার কিছু রাজ্য এবং উত্তর-পূর্বের কয়েকটি রাজ্যের ক্ষেত্রে উপার্জনের এই সীমা বছরে ১০ লক্ষ টাকা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এমনকি, জিএসটির আওতাভুক্ত কোনও সংস্থা যদি কর্মীদের থাকার জন্য ঘর ভাড়া নেয়, তাহলেও সংস্থাটিকে ১৮ শতাংশ হিসেবে কর দিতে হবে সরকারকে।