সোমবার ৮ জুলাই, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

অত্যাধিক দাবদাহে মানব শরীরের জলের ভাগ অনেকটা কমে যায়। ঘামের সঙ্গে দেহের দরকারি খনিজ লবণ অর্থাৎ মিনারেলস প্রতিনিয়ত নিঃসরণ হতে থাকে। তাই এই সময় বাইরে প্রখর তাপ থেকে নিজেকে ঠান্ডা ও সুস্থ রাখতে শাক-সব্জি ও ফলমূল সমৃদ্ধ একটু হালকা ডায়েট খুবই জরুরি। আর টম্যাটোতে প্রায় ৯৪ শতাংশ জলীয় অংশ থাকে যা আমাদের দেহের জলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই গরমের দিনগুলোতে রোজকারের মেনুতে টম্যাটো অবশ্যই রাখতে হবে।

বিগত দশকগুলোতে টম্যাটোকে শীতের সবজি হিসাবে বিবেচনা করা হলেও এখন বারো মাসই বাজারে জায়গা করে নিয়েছে টম্যাটো। আমরা টম্যাটোর নিজস্ব একটা পদ তৈরি করে খেতে পারি অথবা অন্যান্য সব্জির সঙ্গে মিলিয়ে মিশিয়ে অন্য ধরনের পদ খেতে পারি যা স্বাদ ও খাদ্যগুণ অনেক অংশে বাড়িয়ে তোলে। টম্যাটোর স্যালাড, মানবদেহের রি-হাইড্রেশন করে, তাই আপনারা ব্রেকফাস্টের পর স্যালাডও খেতে পারেন। এতে উপস্থিত ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, লাইকোপেন ইত্যাদি যৌগ প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আবার এই টম্যাটোতেই লুকিয়ে আছে সৌন্দর্যের ম্যাজিক। অনেক কর্মরতা মহিলারা বিশেষত মায়েরা যাদের ত্বক এবং চুল প্রতিদিনের পলিউশন এবং প্রখর সূর্যের তাপে রুক্ষ-শুষ্ক, খসখসে হয়ে উঠছে অথচ সময়ের অভাবে নিজের শরীরের যত্ন নিতে পারছেন না তাঁরা নিয়মিত একটি কাঁচা টম্যাটো খান। তাহলে নিজেই নিজের চেহারা দেখে অবাক হবেন। সানবার্ন, ব্রণ, পিগমেন্টেশন প্রতিরোধেও টম্যাটোর জুড়ি মেলা ভার।

স্প্যানিশ ভাষা টোমেট (Tomate) থেকে টম্যাটো শব্দের উৎপত্তি। উদ্ভিদবিদ্যা অনুসারে টম্যাটো একটি ফল হলেও বর্তমানে সব্জি হিসাবে এর বহুল ব্যবহার লক্ষ্যণীয়।
এই ফল প্রথম জন্মায় দক্ষিণ আমেরিকাতে। তবে এই ফলটাকে খাদ্যবস্তু হিসাবে স্বীকৃতি দেন মেক্সিকোর বাসিন্দারা। কারণ ইউরোপিয়ানরা এটিকে বিষাক্ত ফল ভাবতেন এবং ‘পয়জন অ্যাপল’ নামকরণ করেছিলেন। প্রাচীনকালে ইউরোপের অভিজাত সম্প্রদায় যে প্লেটে খাবার খেতেন তা তৈরি হতো লেড অর্থাৎ সিসা দিয়ে। টম্যাটোতে থাকা জৈব অ্যাসিড এবং সিসার রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে একটি বিষক্রিয়া যৌগ উৎপন্ন হতো। তবে বর্তমানে অর্থাৎ আয়রনের গ্লোবালাইজেশন এর ফলে এই সমস্যা অনেকাংশে কমে গিয়েছে। মেক্সিকো থেকে শুরু করে টম্যাটোর বিজয়যাত্রা এরপর শুরু হল।
তারপর স্পেন, ইতালি, ব্রিটেন, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা এবং ভারত-সহ এশিয়ার নানান দেশে এই ফলের চাষ শুরু হল। বিশ্বের নানান দেশে বর্তমানে প্রায় ৭৫০০ প্রজাতির টম্যাটোর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। টম্যাটোকে কেন্দ্র করে একটি ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হয় স্পেনে যেটি ‘লা টোমাটিনা’ নামে খ্যাত। আমাদের দেশে এ ধরনের কোন অনুষ্ঠান না হলেও ভারত টম্যাটো উৎপাদনের ক্ষেত্রে সারাবিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে। তাই হয়তো সাল্যাড, ক্যাচআপ, জুস, সস ফাস্টফুড-সহ বিভিন্ন ভারতীয় ট্র্যাডিশনাল খাবারেও টম্যাটো একচ্ছত্র জায়গা দখল করেছে।
 

এক নজরে

● বিজ্ঞানসম্মত নাম: লিউকোপারসিকন এসকিউলেনটাম।
● ইংরেজি নাম: টম্যাটো।
● ইতালিয় নাম: গোল্ডেন অ্যাপেল।
● বাংলা নাম: টমেটো।
● গাছের বিস্তৃতি: প্রায় ৭০০ খ্রিস্টাব্দে অ্যাজটেক সভ্যতার আদিবাসীরা প্রথম টমেটো চাষ শুরু করেন। এরপর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে টম্যাটো চাষ। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেমন মেক্সিকো, স্পেন, ইতালি, দক্ষিণ আমেরিকা, ব্রিটেন, আফ্রিকা, ভারত, উত্তর আমেরিকা জুড়ে প্রায় ৭৫০০ প্রজাতির টম্যাটোর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।
 

কী কী উপাদানে ভরপুর?

প্রতি ১০০ গ্রাম টম্যাটোর মধ্যে কার্বোহাইড্রেট আছে ৩.৯ গ্রাম, প্রোটিন আছে ০. ৯ গ্রাম, ফ্যাট আছে ০.২ গ্রাম, ভিটামিন কে আছে ০.৭ মাইক্রোগ্রাম এবং ক্যালশিয়াম ১০ মিলিগ্রাম, আয়রন০.৫ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১১ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২৪ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ০.১৫ মিলিগ্রাম উপস্থিত আছে।

টম্যাটোতে বিটা ক্যারোটিন থাকে ৪৪৯ মাইক্রোগ্রাম, আলফা ক্যারোটিন থাকে ১০১ মাইক্রোগ্রাম, লিউটিন থাকে ১২৩ মাইক্রোগ্রাম এবং এটিতে শক্তির পরিমাণ থাকে ১৮ কিলো ক্যালোরি। তবে এটিতে কোলেস্টেরলের মাত্রা একেবারেই অনুপস্থিত।

এছাড়াও টম্যাটোতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটিনয়েড, হাইড্রোসিনামিক অ্যাসিড, লাইকোপিন এবং লিউটিন থাকে যথেষ্ট পরিমাণে।

আরও পড়ুন:

হাত বাড়ালেই বনৌষধি: ঋতু সংহারা ‘অশোক’

প্রসঙ্গ স্বাস্থ্য বিজ্ঞান: হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকে বিগড়ে যায় কিডনি, মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড, বিশ্বকে অবাক করে অসাধ্যসাধন করে দেখাচ্ছেন গবেষকরা

বাঙালির মৎস্যপুরাণ, পর্ব-৫০: ‘ফিশ পাস’ পুরোদমে চালু হলে ইলিশের প্রজনন বাধাহীনভাবে সম্ভবপর হবে

 

চিকিৎসাশাস্ত্রে ব্যবহার

 

অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে

টম্যাটোর ভিটামিন কে অস্টিওক্যালসিন তৈরির এক অন্যতম উপাদান হিসাবে হাড়ের কাঠামো তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে অস্টিওপোরোসিস অর্থাৎ হাড় ভেঙে যাওয়ার মতো সমস্যার মোকাবিলা করে।
 

কোষ্ঠকাঠিন্য

ফাইবার এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ টম্যাটো প্রতিদিন স্যালাড হিসাবে অথবা সর্বতি হিসাবে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অনেক অংশে কমে যায়।
 

নাইট ব্লাইন্ডনেস প্রতিরোধে

বিটা ক্যারোটিন এবং জি জ্যানথিন সমৃদ্ধ টম্যাটো ছোট বয়স থেকেই খেতে পারলে দৃষ্টিশক্তি স্বচ্ছতা বাড়ে এবং চোখে যাবতীয় সমস্যা এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।
 

ক্যানসার প্রতিরোধে

প্রস্টেট ক্যানসার, ব্রেস্ট ক্যানসার, স্টমাক ক্যানসার ইত্যাদি প্রতিরোধে লাইকোপিন যৌগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। টম্যাটোতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকে যেটি প্রস্টেট স্টমাক ক্যানসার প্রতিরোধ করে। টম্যাটোতে উপস্থিত ফাইবার কোলন ও রেক্টাম ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
 

ত্বকের সমস্যা দূরীকরণ

টম্যাটোতে উপস্থিত লাইকোপিন যৌগ ত্বকের বলি রেখা পড়তে দেয় না এবং ত্বককে মসৃণ রাখে। ক্ষতিকর আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
 

হৃদরোগ নিরাময়

টম্যাটোতে উপস্থিত পটাশিয়াম, ফাইবার, কোলিন এবং ভিটামিন সি হৃদরোগে খুবই উপকারী।
 

ডিপ্রেশন ও অবসাদ থেকে মুক্তি পেতে

টম্যাটোর মধ্যে থাকা ফলিক অ্যাসিড মানসিক অবসাদ বা ডিপ্রেশন দূর করতে সাহায্য করে। এই ফলিক এসিড হোমোসেস্টিন নামক পদার্থের কাজে বাধা দেয়। আমাদের দেহের অ্যাপেটাইট, মুড এবং ঘুম নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন নিউরো ট্রান্সমিটার কাজ করে। আবার এই হোমোসেস্টিন ওই সকল নিউরোস ট্রান্সমিটারের কাজে বাধা দিয়ে আমাদের ডিপ্রেশন বা অবসাদের হাত থেকে মুক্ত করে।

আরও পড়ুন:

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৯: নুনিয়া

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৬: রামচন্দ্রের আবির্ভাব ও বসুন্ধরাকন্যা সীতার অনুষঙ্গ

বিধানে বেদ-আয়ুর্বেদ, জন্ডিসে ভুগছেন? আয়ুর্বেদ মতে ঘরোয়া উপায়ে হবে এর সমাধান!

 

উচ্চ রক্তচাপ কমাতে

টম্যাটোতে সোডিয়ামের মাত্রা কম এবং পটাশিয়ামের মাত্রা অনেক বেশি হওয়ায় নিয়মিত কাঁচা এবং রান্নায় টম্যাটো খাওয়া গেলে অনেকাংশে হাই ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তবে এক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা যেন খাবারে লবণের পরিমাণ কম রাখে।
 

অ্যালজাইমাস

বয়স কালে মস্তিষ্কের কোষের ডিজেনারেশনের দরুন যারা বিপন্ন স্মৃতিশক্তি সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা টম্যাটো জুস প্রাত্যহিক খাদ্য তালিকায় রাখলে এই সমস্যা থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারবেন।
 

অ্যাথেরোক্লেরেসিস

আমরা আগেই জেনেছি টম্যাটোতে লাইকোপিনের পরিমাণ অনেকাংশে বেশি থাকে। আর এই লাইকোপিন জাতীয় যৌগ, রক্তের কোলেস্টেরল এবং এলডিএল জাতীয় খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে ফেলে। ফলে রক্তনালীর মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
 

হৃদরোগ কমাতে

উচ্চ-ফাইবার-যুক্ত টম্যাটোতে যেমন ক্যারোটিনয়েডস এবং ফ্ল্যাভোনয়েডস জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তেমনি পটাশিয়াম জাতীয় মৌল এবং নায়াসিন, ফলিক অ্যাসিড রক্তের হোমোসিস্টিন লেভেলকে কমিয়ে রক্তনালীর মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা কমিয়ে দিয়ে হৃদরোগ অনেকাংশে প্রতিরোধ করে।
 

ডায়াবেটিস রোগে

টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাড সুগারের মাত্রা কমাতে এবং টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে রক্ত শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে টম্যাটোর রসের জুড়ি মেলা ভার।
 

স্থূলতার সমস্যা

যারা ওবেসিটি থেকে মুক্তি পেতে চান তারা তাদের খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন কাঁচা টম্যাটো রাখুন। কারণ টম্যাটোতে উপস্থিত প্রোটিন এবং ফ্যাট সামান্য মাত্রায় থাকায় ওজন তো বাড়েই না উপরন্তু ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা ওবেসিটিতে খুবই উপকারী।
 

গর্ভাবস্থায়

টম্যাটোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড আছে। এই ফলিক অ্যাসিড গর্ভাবস্থায় শিশুর মস্তিষ্কের পূর্ণবিকাশের ক্ষেত্রে অপরিহার্য।

আরও পড়ুন:

নাভিতে নিয়মিত তেল মালিশ করেন? জানেন এতে কী লাভ হয়

ত্বকের পরিচর্যায়: চুল পড়ার কারণগুলো জানলেই তা রুখে দেওয়া যায়, রইল ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৫৮: রবীন্দ্রনাথ সাঁতার কাটতেন, সাঁতার শেখাতেন

 

জন্ডিস নিরাময়ে

গরমকালের একটি ব্যাধি হল জন্ডিস। তাই অত্যধিক গরমে জন্ডিসের প্রকোপ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে আমরা রোজের খাদ্যতালিকায় টম্যাটোকে স্যালাড হিসাবেও রাখতে পারি আবার বিভিন্ন সবজির সঙ্গে রকমারি সুস্বাদু পদ বানিয়ে খেতেও পারি।
 

মাইগ্রে

গরমকালে মাইগ্রেনের রোগীরা ব্যথায় প্রচুর কষ্ট পান। টম্যাটোর মধ্যে উপস্থিত রাইবোফ্ল্যাবিন বা ভিটামিন-বি থাকায় তা মাইগ্রেন জনিত ঘন ঘন তীব্র যন্ত্রণার থেকে অনেকটা মুক্ত করতে পারে।
 

ডিএনএ-কে বাঁচায়

বর্তমান বিজ্ঞানের গবেষণায় উঠে এসেছে যে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি তে পরিপূর্ণ টম্যাটো ডি-এন-এ ক্ষতি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ।
 

ত্বকের যত্ন

গ্রীষ্মকালে অনেকেরই ত্বক ট্যান, রুক্ষ বা খসখসে হয়ে ওঠে। তারা অর্ধেক টম্যাটো নিয়ে দুই চামচ টকদই এর সঙ্গে মিশিয়ে রাখুন এবং তারপর সেই মিশ্রণ কুড়ি মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বক অনেকাংশে উজ্জ্বল এবং নরম হয়ে উঠেছে।
 

সাবধানতা

টম্যাটোর চাটনি, কেচআপ,সস বা অন্য কোন সুস্বাদু খাবারের সঙ্গে টম্যাটো প্রায় সকলেরই প্রিয় কিন্তু তা সত্বেও কোনও কোনও সময় টম্যাটো খাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা মানতেই হয়। যাদের এলার্জি আছে টম্যাটোতে তারা কোনভাবেই টম্যাটো খাবেন না। অনেকেরই টম্যাটো খেলে অ্যাসিডিটি, হার্টবার্ন, গায়ে চুলকানি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি হতে থাকে তারা তাদের খাদ্য তালিকা থেকে টম্যাটোকে অনেকাংশে সরিয়ে ফেলবেন।

লাইকোপিন যৌগ অনেকের ক্ষেত্রেই সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেকেরই টম্যাটো খেলে পেটে ব্যথা, পেটে অস্বস্তিবোধ, ডায়েরিয়া হতে থাকে তারা লাইকোপিন সমৃদ্ধ টম্যাটো সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলবেন।

* হাত বাড়ালেই বনৌষধি (Herbs-and-seeds): স্বাতীলেখা বাগ (Swatilekha Bag), উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ।

Skip to content