অলঙ্করণ: গৌতম চক্রবর্তী।
সাবেকি কালের চৌকির জায়গায় এখন ইংলিশ খাট আর বক্স খাটের ছড়াছড়ি। এবং তাতেও যথারীতি নরম গদি। আগে চৌকির শক্ত পাটাতনের উপর একটা তোষক আর চাদর পেতে শুতাম আমরা এবং সেটাই ছিল আদর্শ বিছানা। কারণ এভাবে শোওয়ার ফলে আমাদের শিরদাঁড়া সঠিক অবস্থানেই থাকত। রাতে ঘাম হলে সেই ঘাম শুষে নিত চাদর আর তোষক। মাঝেমধ্যে সেগুলো ঝেড়েঝুড়ে রোদে দিলেই ল্যাঠা চুকে যেত। আমাদের বাপ ঠাকুরদারা সেগুলোতেই সুখনিদ্রা গিয়েছেন।
তিন ধরনের গদি ব্যবহার করে থাকি আমরা। স্পঞ্জের গদি, স্প্রিংয়ের গদি এবং নারকেলের ছোবড়ার সঙ্গে রাবার মিশিয়ে তৈরি রাবারাইজড কয়ারের গদি। স্পঞ্জ বা ফোমের গদি তৈরি হয়ে ল্যাটেক্স রাবার বা পলিইউরেথেন দিয়ে। এই বিছানায় শুলে দারুন আরাম লাগে, কিন্তু বেশি দিন শোওয়ার পর গদির মাঝখানটা ডেবে যায়। ফলে শিরদাঁড়ার স্বাভাবিক বক্রতা বজায় থাকে না। ঘাড়ে পিঠে কোমরে ব্যথা হয়। বারে বারে ঘুম ভেঙে যায়।
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-১৯: পাকা আম খাবেন, নাকি কাঁচা আম?
রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-১৪: ভয়ংকর গর্ভ
পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫: অল্প ক্ষতি স্বীকার করে হলেও ভবিষ্যতে বড় লাভের কথা চিন্তা করা দরকার
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৬৩: গগনেন্দ্রনাথের ঘুড়ি ওড়ানো
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৩৫: যে ছিল আমার ‘ব্রতচারিণী’
পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-১১: ‘কটি পতঙ্গ’ ছবিতে পঞ্চমের সুরে কিশোর নিজেকে উজাড় করে দেন
ভৌতিক উপন্যাস: মিস মোহিনীর মায়া, পর্ব-২: কপালে জমেছে ঘাম, শুকিয়ে গিয়েছে জিভ, পেছন থেকে ভেসে আসছে গা ছমছমে শব্দ
কাজেই খুব নরমও নয়, আবার খুব শক্তও নয়, এমন গদি শিরদাঁড়ার পক্ষে আদর্শ। গদির উপর এক থেকে দেড় ইঞ্চি পুরো তোষক পেতে নেবেন। আরও ভালো হয়, যদি গদি আর তোষকের মাঝখানে আধ ইঞ্চিপুরু, চার ফুট বাই দু’ফুট চওড়ার একটি ম্যাসানাইট বোর্ড বা প্লাইউড পেতে রাখেন।
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১৯: কুরদার ইকো রিসর্ট—অনাবিস্কৃত এক মুক্তা
বাঙালির মৎস্যপুরাণ, পর্ব-৫৫: প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নবপ্রজন্ম-মীনমিত্রের পরামর্শে গ্রামগঞ্জেও মাছচাষ বিকল্প আয়ের দিশা দেখাতে পারে
বৈষম্যের বিরোধ-জবানি, পর্ব-২০: দুর্নীতির দুর্বিপাকে পিতৃতান্ত্রিক দ্বন্দ্ব
কীভাবে শোবেন?
কেমন হবে বালিশ?
অনেক নতুন তথ্য জানলেন, তাই না!ঘুম হল শান্তির জিনিস। আমাদের বালিশ বিছানা তোষক যেন ঘুমের সময় অশান্তির কারণ না হয়,সেটা তো একটু মাথায় রাখতেই হবে।