ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
এখন প্রায় অনেক বাড়িতেই পার্কিনশনসের রোগী দেখা যায়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে সেটা বোঝা যায়, আবার অনেক সময় ধরা পড়ে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা বুঝতে পারি না, রোগী পার্কিনশনসে ভুগছেন। এবার একটু পার্কিনশনস রোগটি সম্পর্কে বিশদে বলি৷ এটা বার্ধক্যজনিত একটি অসুস্থতা। স্নায়ু সংক্রান্ত রোগ, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হাতে পায়ে কাঁপুনি হয়৷ কাজ করার ছন্দ ধীর হয়ে যায়৷ ক্রমশ হাঁটার স্টেপ ছোট হতে থাকে। শুরুর সময় সেরকমভাবে বোঝা যায় না৷ তবে বেশি বোঝা যায় কাঁপুনির মাত্রা৷ হাঁটাহাঁটি বন্ধ হয়ে যায়। অনেক সময় ভুল দেখা ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই অসুস্থতা যত পুরনো হয়, ততই রোগী ক্রমশ শয্যাশায়ী হয়ে যান। মাসেলগুলো শক্ত হয়ে যায়, যাকে চিকিৎসার পরিভাষায় রিজিডিটি বলা হয়। যখন এই সমস্যাগুলি দেখা দেয় তখন আর হাঁটতে পারে না। দিনের স্বাভাবিক সাধারণ কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায়। পুরোপুরি অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে যান।
দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে
পার্কিনশনস-এর সমস্যাকে অবহেলা করা যাবে না। পার্কিনশনসকে হয়তো নির্মূল করা যায় না, তবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই এই ধরনের কিছু লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হলে সমস্যাকে অনেকটাই আটকানো যায়।
ফিজিওথেরাপি
ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসকেরা ফিজিওথেরাপির পরামর্শ দেন। কিন্তু অনেকেই দেখাব, দেখাচ্ছি, দেখালেই হল—এরকম করতে থাকেন। ফলে অহেতুক সময় নষ্ট হয়। পার্কিনশনস-এর রোগীর ক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এক্সারসাইজ শুরু করতে হবে। কোনওভাবেই রোগটিকে বাড়তে দেওয়া যাবে না। প্রথম থেকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় এক্সারসাইজ শুরু করলে খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে অসুখটি। অনেক ক্ষেত্রে ‘এক্সারসাইজ প্রোগ্রাম’ অনেক বড় হয়। সাধারণত আমরা পরিবারের সদস্যদের দেখিয়ে দিই। কখনও সপ্তাহে দু’দিন বা তিন দিন কখনও বা প্রত্যেকদিনই আমাদের রোগীকে দেখতে হয়। আবার কখনও কখনও মাসে একবার দেখলেও হয়। পুরোটাই নির্ভর করছে রোগীর পরিস্থিতির ওপর। শুধু ওষুধে কিন্তু এই রোগটাকে আটকানো সম্ভব নয়। ফিজিওথেরাপি করতেই হয়। যেমন স্ট্রেনদেনিং এক্সারসাইজ, ব্যালেন্সিং এক্সারসাইজ, গেট ট্রেনিং এগুলি করতেই হয়।
এই অসুস্থতাকে নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে রোগী এবং পরিবার দু’জনেরই প্রচণ্ড কষ্ট হয়।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১
পার্কিনশনস-এর সমস্যাকে অবহেলা করা যাবে না। পার্কিনশনসকে হয়তো নির্মূল করা যায় না, তবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই এই ধরনের কিছু লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হলে সমস্যাকে অনেকটাই আটকানো যায়।
ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসকেরা ফিজিওথেরাপির পরামর্শ দেন। কিন্তু অনেকেই দেখাব, দেখাচ্ছি, দেখালেই হল—এরকম করতে থাকেন। ফলে অহেতুক সময় নষ্ট হয়। পার্কিনশনস-এর রোগীর ক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এক্সারসাইজ শুরু করতে হবে। কোনওভাবেই রোগটিকে বাড়তে দেওয়া যাবে না। প্রথম থেকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় এক্সারসাইজ শুরু করলে খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে অসুখটি। অনেক ক্ষেত্রে ‘এক্সারসাইজ প্রোগ্রাম’ অনেক বড় হয়। সাধারণত আমরা পরিবারের সদস্যদের দেখিয়ে দিই। কখনও সপ্তাহে দু’দিন বা তিন দিন কখনও বা প্রত্যেকদিনই আমাদের রোগীকে দেখতে হয়। আবার কখনও কখনও মাসে একবার দেখলেও হয়। পুরোটাই নির্ভর করছে রোগীর পরিস্থিতির ওপর। শুধু ওষুধে কিন্তু এই রোগটাকে আটকানো সম্ভব নয়। ফিজিওথেরাপি করতেই হয়। যেমন স্ট্রেনদেনিং এক্সারসাইজ, ব্যালেন্সিং এক্সারসাইজ, গেট ট্রেনিং এগুলি করতেই হয়।
এই অসুস্থতাকে নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে রোগী এবং পরিবার দু’জনেরই প্রচণ্ড কষ্ট হয়।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১