ছবি প্রতীকী
সঠিক পরিমাণে নিয়মিত ফল খেতে হবে
কিন্তু সার্বিকভাবে ব্লাড সুগারে ভোগা রোগীদের ফল খাওয়া খুবই জরুরি। কারণ, ফলে থাকা ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেল ডায়াবেটিস রোগীদের হার্ট এবং কিডনির সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমরা ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম ফল খেতে পরামর্শ দিই। রসালো ফলের ক্ষেত্রে জামরুল, যে কোনও লেবু যেমন সাম্বি, কমলালেবু বা সমপরিমাণ বাতাবি লেবু দিনে একটা করে খাওয়া যেতে পারে। তবে লেবু কখনও জুস করে খাওয়া যাবে না। এমনকি, কোন ফলই জুস করে খাওয়া উচিত নয়। জুস করে খেলে ফলের গুনাগুণ বিশেষ করে ফাইবার নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই ফল যখনই খাবেন চিবিয়ে খাবেন।
কলার ক্ষেত্রে মাঝারি পরিমাণের কলা, পাকা পেঁপে ৫০ গ্রাম, বেদানা পঞ্চাশ গ্রাম, আত খেতে পারেন। আতা খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মিটে যায়। সমস্যা না থাকলে দুধ, ছানা, দই খাওয়া যেতে পারে। এতে শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মিটবে।
যে সব ফল বুঝেশুনে খেতে হবে
ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সাধারণত আম, কাঁঠাল, লিচু, খেজুর, বেল অর্থাৎ খুব মিষ্টি জাতীয় ফল খেতে বারণ করা হয়। আঙ্গুর দু’ ধরনের পাওয়া যায়— সাদা এবং কালো। কালো আঙ্গুরে সুগার বেশি থাকলেও এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণ থাকে। ফলে এই ফল হার্ট ভালো রাখে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাই আঙুর খেলে কালো আঙুরই খাওয়া ভালো। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ৫-৬টি করে খাওয়া যায়।
সোনার বাংলার চিঠি, পর্ব-৫: বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র— বইয়ের জন্য ভালোবাসা
সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন: নিয়ম মানুন, সুস্থ থাকুন—পুজোয় ভালো থাকার সহজ উপায় জানালেন ডাক্তারবাবু
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-১২: সে এক ‘বউঠাকুরাণীর হাট’ [১০/০৭/১৯৫৩]
ড্রাই ফ্রুটস খাওয়াও জরুরি
ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে কিসমিস বাদে প্রায় সব ধরনের ড্রাই ফ্রুটস যেমন আমন্ড, আখরোট প্রভৃতি খাওয়া যাবে। এছাড়াও স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, ফলসা, কিউই, জামরুল, অভোকাডো প্রভৃতি ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। পাশাপাশি হার্টের জন্যও খুবই ভালো।
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৪১: ঠাকুরবাড়িতে এসে সাহেব খেতেন ভাজা চিঁড়ের সঙ্গে কড়াইশুঁটি
অমরনাথের পথে, পর্ব-৫: অমরগঙ্গাকে ডানদিকে রেখে বরফঢাকা কঠিন পথে এগিয়ে চলি গুহার পথে…
গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!
ডায়াবেটিসে ভুগলে আম খাওয়া মানা?
আম খেলে একটা আমের তিনভাগের একভাগ খাবেন। আর যখন আম খাবেন তখন আমের সঙ্গে শসা বা জামরুল খাবেন। তাহলে আমে থেকে সুগার যা শরীরে ঢুকছে তার আর সরাসরি শরীরে ঢুকতে পারে না। তবে কখনওই ডায়াবেটিস রোগীদের বেশি আম খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে সমস্যা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছতে পারে।
যোগাযোগ: ৯৮৩১৬৭১৫২৫