ছবি প্রতীকী
আর কোন কোন উপসর্গে সাবধান হতে হবে?
এখনকার দিনে বেশি করে খিদে পাওয়া, অতিরিক্ত জলতেষ্টা পাওয়া এবং বার বার প্রস্রাব করা —এই তিনটি ‘ক্লাসিক’ উপসর্গ ডায়াবেটিক রোগীদের মধ্যে আর খুব বেশি দেখা যায় না। এই তিন উপসর্গ প্রধানত টাইপ-১ ডায়াবিটিসের রোগীদের ক্ষেত্রেই বেশি লক্ষ্য করা যায়।
আমাদের দেশে মূলত টাইপ-২ ডায়াবিটিসের সমস্যাই বেশি। এই টাইপ-২ ডায়াবিটিসে কিন্তু অনেক সময় উপসর্গ থাকে না। আবার হয়তো যে উপসর্গগুলো থাকে সেগুলো আবার একেবারে নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ নয়। অর্থাৎ, কারও হয়তো মাথা ঝিমঝিম করছে, ঘুম পাচ্ছে, কাজ করতে ইচ্ছে করছে না। অনেক সময় ওঠাৎ ওজনও কমে যায় ইত্যাদি দেখা যায়।
হঠাৎ করে যদি ওজন কমে যায় তখন তো পরীক্ষা করতেই হবে। এছাড়া ওজন যদি আরও বেড়ে যায় তাহলেও কিন্তু পরীক্ষা করতে। এখন দেখা যাচ্ছে, আমরা যখন রক্ত পরীক্ষা করছি তার অনেক আগে থেকে কিন্তু ডায়াবিটিস শুরু হয়ে যাচ্ছে। সেই কারণে আমরা বলি, যাঁদের পরিবারে ডায়াবিটিস হওয়ার ইতিহাস আছে, অর্থাৎ বাবা-মা-দাদা-মাসি-পিসি প্রমুখের ডায়াবিটিস থাকলে ৩০ বছর বয়েসের পর থেকে বছরে একবার করে ডায়াবিটিসের জন্য রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। যদি পরীক্ষায় না কিছু ধরা পড়ে তা হলে তো ভালোই। তবুও তাঁদের বছরে একবার করে নিয়মিত পরীক্ষা করতেই হবে।
ডায়াবিটিসে ভুগছেন? সকালের জলখাবারে কী ধরনের খাবার খেতে পারেন? রইল ডক্তারবাবুর জরুরি পরামর্শ
বিশ্বসেরাদের প্রথম গোল, পর্ব-১: চায়ের দোকান থেকে বিশ্বজয়
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-১৮: দেখা-অদেখা চেনা-অচেনায় ‘মরণের পরে’
কী কী পরীক্ষা করা হয়?
খাই খাইঃ রোজ রোজ এক রকম খাবারে অরুচি? খুদের জন্য রইল ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপি
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৪৬: ছোটদের, একান্তই ছোটদের ‘ভাই-বোন সমিতি’
সঙ্গে আর কী কী পরীক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ
এই সব সাধারণ পরীক্ষাগুলি অবশ্যই করতে হবে। এই সব পরীক্ষায় যদি কিছু অস্বাভাবিকতা থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। শুরু করতে হবে চিকিৎসা।
যোগাযোগ: ৯৮৩১৬৭১৫২৫