রবিবার ৬ অক্টোবর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

‘সম্মতি’ লাগে সব কিছুতেই। আজকাল সম্মতি শব্দটি সিনেমা, টিভির দৌলতে বেশ পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে। হাসপাতালে চিকিৎসা হবে তার আগে আপনার থেকে সম্মতি নেওয়া হবে। সম্মতি ছাড়া গবেষণা কিংবা কারও ছবি পর্যন্ত তুলতে পারবেন না। আপনি সম্মতি না দিলে আপনার থেকে কেউ কিছু নিতে পারবে না, আবার জোর করে কিছু চাপিয়েও দিতে পারে না। কিন্তু একটু ভেবে দেখুন তো, সম্মতি না নিয়ে আপনি বা আপনার কোনও আত্মীয় জোর করে কারও থালায় ভাত দিয়ে দেয়নি কোনও দিন? মাছের বা সব্জির দোকানে বউ বকবে, বাড়িতে বকবে বলে পার পেয়েছেন? দিয়ে দিয়েছে জিনিস আপনার সম্মতি ছাড়া। তাই তো আজকে ভাবতে বসেছি সম্মতি নিয়ে যে গাণিতিক হিসেব করা হয়, মানে আপনি স্বজ্ঞানে ‘হ্যাঁ’ বলেছিলেন নাকি চুপ করে থেকে শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে শব্দহীন ‘হ্যাঁ’ বলেছিলেন, নাকি আপনার ‘না’-টাই ‘হ্যাঁ’ ধরা হবে—এ সব কি নারীদের জন্য প্রযোজ্য? নাকি তাঁদের জন্য সম্মতি বলতে একমাত্র বাড়ির পুরুষদের দেওয়া অধিকার কেই বুঝব। আপনারা ঠিক আন্দাজ করেছেন, নারীদের কাছে সম্মতি বিষয় সম্বন্ধে কী ধারণা আছে আর সমাজ নারীদের সম্মতির বিষয়টিকে কীভাবে দেখে, তাই নিয়ে আমি আমার বক্তব্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাইছি।

‘সম্মতি’ শব্দটির একটি সামাজিক জীবন আছে। এই সামাজিক জীবন বলতে বোঝাতে চাইছি কীভাবে শব্দটিকে আমরা ব্যবহার করি আমাদের জীবনের বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে। বিবিধ মানে যোগ করে অর্থাৎ কোনও একটি মানে ধরে চলতে চাইছি না, নিজেদের প্রয়োজন বা স্বার্থ অনুসরণ করার জন্য। এই স্বার্থের একটা একতরফা মানে জুড়ে দেওয়া হয় যখন যৌনক্রিয়াতে নারীদের ভূমিকা নিয়ে মতামত কী, এই প্রশ্ন করা হয়। অর্থাৎ যৌনক্রিয়াতে লিপ্ত হওয়ার আগে নারীর সম্মতি কি নেওয়া হয়েছিল।
ভারতীয় ধর্মীয় শাস্ত্রে সম্মতি কী এবং তার কী রকম মানে ধরতে হবে তা পরিষ্কার করে বলা আছে। সেই নিয়ে বিশ্লেষণে পরে আসছি। কিন্তু সেই মানে ধরার আগে একঝলক দেখে নিতে পারি পাশ্চাত্য ভাবধারাতে এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের নারী বিষয়ক যে বিভাগ আছে তার বক্তব্য কতটা আলাদা। কারণ মানবাধিকার নিয়ে সেই বিভাগের বক্তব্য সারা পৃথিবী জুড়ে চলা নারীদের প্রতি বৈষম্য কমানোর লক্ষ্যে অবিচল। এটি এমন কিছু বিষয়কে সামনে এনে দেয়, যার শিকড় সমাজের অনেক কিছুকে যেমন জড়িয়ে ফেলে, তেমনি আমাদের সামাজ সংস্কারের ইতিহাসকেও বহু প্রশ্নের মুখে ফেলে দেয়। আবার গবেষকের মনে সন্দেহ জাগিয়ে তোলে, সম্মতির রাজনীতি শুধুই কি লিঙ্গ বৈষম্যের মধ্যে আবদ্ধ, নাকি লিঙ্গ পেরিয়ে কূটনীতির প্রেক্ষাপটেও ছায়া ফেলেছে। আসলে সম্মতি সবসময় আদায় করে নিতে হবে বলে বলা হয়। সম্মতি আছে কিনা জানতে আমরা খুব বেশি আগ্রহী নই।

আমরা যদি সম্মতি বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিবেদন বা আলোচনাকে ভালো করে লক্ষ্য করি, তাহলে দেখব নারীদের অল্প বয়েসে জোর করে বিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে শেষ বয়েস অবধি তিনি কোথায় থাকবেন, কীভাবে থাকবেন, তার প্রতিদান স্বরূপ তিনি কাকে কী দিয়ে যাবেন—প্রতিটা বিষয়ে নারীর সম্মতির সংজ্ঞা পরিষ্কার নয়। তাই সংজ্ঞা নির্ণায়ক প্রক্রিয়ার একটি প্রতিবেদন দেখতে পাই রাষ্ট্রপুঞ্জ থেকে। এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপুঞ্জের নারী বিষয়ক বিভাগের বক্তব্য, সম্মতি বিষয়ে শুরুতেই যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হল উদ্দিপনা। উৎসাহের সঙ্গে যখন সঙ্গী জানাবে যে, তিনি আগ্রহী, ‘হ্যাঁ’ জানাতে চান, ‘না’ নয়, তখনই বলা যাবে তিনি সম্মত হয়েছেন। আমাদের দেশে নারীদের যৌনতা নিয়ে মত না প্রকাশ করার অদৃশ্য বারণ আছে। তাঁদের চুল খুলে, হাসি দিয়ে মত প্রকাশ করার অধকারও নেই। এসব করলেই বলা হবে সেই নারী অলক্ষ্মী।
আরও পড়ুন:

বৈষম্যের বিরোধ-জবানি, পর্ব-২৬: নারীবিদ্বেষ— অসুখ নাকি রাজনীতি

হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৪: আমারে তুমি অশেষ করেছ

সম্মতির দ্বিতীয় বিষয়ে বলা হচ্ছে, সম্মতি আদায় করার জন্য কখনও চাপ দেওয়া যাবে না বা প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া যাবে না। কিছু দেওয়া বা পাইয়ে দেওয়ার লোভ বা ভয় দেখিয়ে বা কোনও দুর্বলতাতে আঘাত হেনে সম্মতি আদায় করা যাবে না। আপানাকে রাগিয়ে দিয়ে অথবা মাদক খায়িয়েও অর্থাৎ আপনাকে মানসিক ভাবে অস্থির করে দিয়ে সম্মতি নেওয়া যেতে পারে না। আমাদের দেশে মত প্রকাশ অবধি অপেক্ষা করতে কাউ রাজি নয়। বিশ্ববিদ্যালয়তে ভর্তি হতে এসেছে। মেয়েকে জিজ্ঞেস করছি, তুমি কোন বিষয় নিয়ে পড়তে চাইছো। মেয়েটি উত্তর দেওয়ার আগেই বাবা এগিয়ে এসে আমাকে বোঝাতে শুরু করেছিলেন। বিবাহিত নারীদের তাহলে কী ভাবে টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় বুঝে দেখুন।

সবশেষে যে বিষয়টিতে জোর দেওয়া হয়েছে তা হল, বাল্য বিবাহ। কম বয়েসে যে ভাবেই বিয়ে হোক না কেন, রাষ্ট্রপুঞ্জের মতে তা কখনওই বিনামূল্যে বা কারও স্বার্থপূর্ণ না করে হবে না। কম বয়েসে বিয়ে দেওয়া মানেই যাঁরা এ ভাবে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, এই বিয়ে তাঁদের স্বামীদের প্রতিদিন ধর্ষণ করার অধিকার দিয়েছে। তাঁদের স্বামীরা হয় অনেক টাকার বিনিময়ে বিয়ে করেছে, নয়তো টাকার লোভ দেখান হয়েছে। সেখানে সেই মেয়েদের পরিবারের সদস্যরা এই বিয়ে দেওয়ার জন্য এতটাই উদগ্রীব ছিলেন যে, শ্মশান ঘাট অথবা শুধু ফোনে কথা বলে বিয়ে ঠিক করে ফেলেছেন। অনেক সময়ে অল্প বয়সী মেয়েরা এ ভাবে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছেন পরিবারের সদস্যদের অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচার জন্য।
আরও পড়ুন:

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-২৭: মদ না খেলে ফ্যাটি লিভার হয় না?

লাইট সাউন্ড ক্যামেরা অ্যাকশন, পর্ব-৫: হিচককের লন্ডন, হিচককের সিরিয়াল কিলার

যৌনকর্মী মহিলাদের সঙ্গে কথা বলার সময় এই বিষয়টি বার বার উঠে এসে ছিল। তাঁদের মনে হয়েছিল অল্প বয়সে বিয়ে তাঁদের বাধ্য করেছে পরবর্তীকালে যৌনকর্মী হিসেবে কাজে যোগ দিতে। প্রতিদিনের অত্যাচার এবং বড় হয়ে বুঝতে পারা এ ভাবে চললে তাঁদের জীবন বিপন্ন হবে। বেশির ভাগ সময়ে তাঁদের আবার বাধ্য করা হয়েছে ভুল লোকের সঙ্গে মিশতে। এই ভুল লোকেরাই হয় বিক্রি করে দিয়েছেন যৌনপল্লীতে, নয়তো বাধ্য করেছে যৌনপল্লীতে গিয়ে টাকা রোজগারের জন্য। সেই সঙ্গে এই ভুল লোকেরা অবশ্য নিজেদের যৌন ইচ্ছে মিটিয়ে নিতেও দেরি করেননি। এই ঘটনা পরিক্রমা থেকে বোঝা যায় যে, ভারতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল বা পিছিয়ে পড়া এবং সেই কারণে রাজনৈতিক ভাবে লড়াই করার পর্যাপ্ত পরিসর না থাকা মেয়েদের আসলে সম্মতি দেওয়ার ক্ষমতাই নেই। নেই তাঁদের কোনও মর্যাদাও। তাই তাঁদের কেউ শ্রদ্ধা করে না। রাষ্ট্র বা সমাজ তাঁদের নিরাপত্তাও দিতে পারছে না।

এতো গেল সমাজের নীচের দিকে থাকা নারীদের কথা। তাহলে অপরের দিকে থাকা নারীদের পরিস্থিতি ঠিক কেমন? এই পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে একটি ঐতিহাসিক ঘটনার কথা বলা দরকার। তা না হলে ভারতে সম্মতির বিষয়টি নিয়ে এখনও যে আইনি পর্যালোচনা চলছে সে সবের ধারণা আমরা সবাই মিলে করে উঠতে পারব না। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে না করতে পারলে আবার শুরু হবে মিথ্যে আক্রমণ এই বলে যে, মেয়েদের বুদ্ধি কম, তারা বেশি পরিশ্রম করতে পারে না। তাই তাঁদের পুরুষ অভিভাবকদের কথাই শুনে চলতে হবে।

সম্মতি বিষয়টির অস্তিত্ব আসলে নির্ভর করে ব্যক্তির স্বায়ত্ত শাসনের অধিকার বা ক্ষমতা আছে কিনা তার উপর। সমাজে মানুষ জোটবদ্ধ ভাবে বসবাস করে, কারণ পারস্পরিক আদান-প্রদানের মধ্যে দিয়ে তাদের প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকতে হবে। এই আদান-প্রদান যেমন লঙ্কা কিংবা চিনি ফুরিয়ে যাওয়ার মতো বিষয় হতে পারে, তেমনই আবার শরীর খারাপ হলে কী করব বা কোনও আইনি সমস্যা হলে কী করা উচিত সেই সব মতামতের আদান-প্রদানও খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরও পড়ুন:

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৪১: কান্না হাসির দোল দোলানো ‘একটি রাত’

পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-১৮: মনে পড়ে পঞ্চমের কণ্ঠে শোলে ছবির সেই বিখ্যাত ‘মেহবুবা মেহবুবা…’ গানটি?

পারস্পরিক আদান-প্রদান কিন্তু শুধু নারী বা পুরুষের মধ্যে হতে পারে না। উভয়েরই যে ভূমিকা আছে তা সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রেই রয়েছে। তাহলে সম্মতির ক্ষেত্রে এই পারস্পরিক সামাজিক আদান-প্রদান ব্যহত হচ্ছে কেন? নারীবিদ্বেষ এবং পিতৃতান্ত্রিক দর্শনের ভূমিকাই কি এখানে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে? এই সব প্রশ্নের একটি সংক্ষিপ্ত উত্তর দিচ্ছি।

১৮৯০ সালে হরিমোহন মাইতির বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আনা হয় কলকাতা হাই কোর্টে। অভিযোগ ছিল, তিনি তাঁর এগারো বছরের স্ত্রীকে হত্যা করেছেন। হত্যার কারণ হিসেবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট বলছে, স্বামীর দ্বারা ধর্ষিত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ফুলমণি বা হরিমোহন মাইতির স্ত্রীর। মামলা চলাকালীন আমাদের সমাজ দু’ ভাগে ভাগ হয়ে যায়। একদল মানুষ ছিলেন তারা মূলত সমাজের মাথা এবং উচ্চ বর্ণের। তাঁদের মূল লক্ষ্য ছিল, ভারতীয় সমাজের পরিমার্জন করা কিন্তু পরিবর্তন নয়। তাঁদের বক্তব্য ছিল, ঔপনিবেশিক শাসক বাড়ির চার দেওয়ালের মধ্যে প্রবেশ করে সনাতন ভারতীয় ব্যবস্থার উপর ছড়ি ঘোরাচ্ছে। আর একদল মানুষ সতীদাহ প্রথার মতো এত কম বয়সে বিয়ে এবং এ ভাবে যৌনক্রিয়ায় বল প্রয়োগের প্রভাবে মৃত্যুর মতো ঘটনাকে মেনে নিতে পারেননি। তাঁরা আইনের পরিবর্তন দাবি করেন। তাঁরা সমাজ সংস্কারক ছিলেন। দুই দলের কেউ নারীদের কাছে জানতে চায়নি তাঁরা তাঁদের শরীর বা যৌনতা নিয়ে কী ভাবছে।
আরও পড়ুন:

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩: সুন্দরবনে মানুষের আদি বসতি

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-১: জয়রামবাটির আদরের ছোট্ট সারু

১৮৯০ সালে আরও একটি বিষয় উঠে এসেছিল। সেটি হল নারীদের জীবনের প্রথম স্ত্রীর রজস্বলা বা পিরিয়ড শুরু হওয়ার নির্দিষ্ট দিনের পরে গর্ভধারণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে স্বামীদের। স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে হবে এই ছিল মূল বিষয়। এই প্রক্রিয়াতে কোথাও স্ত্রীর ইচ্ছে বা উৎসাহ বা তার নিজের মতামতের কোনও কথা বলা ছিল না। অথচ দুই দলে বিভক্ত শিক্ষিত আইন বিশষজ্ঞরা পুরুষের অধিকার কতটা খর্ব হল তাই নিয়ে মাথা খারাপ করে ফেললেন। এই আইন নিয়ে বহু বিতর্ক হয়। কিন্তু আমাকে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি অবাক করেছে, সেটি হল এই আইনি বিবাদ নারীদের শরীর এবং মনকে নিয়ে কাঁটাছেড়া বন্ধ করা দূরে থাক, গর্ভাধারণ প্রক্রিয়া কীভাবে সম্পন্ন করবে স্বামী এবং স্ত্রী, ছেলে চাইলে কী করতে হবে, আর মেয়ে চাইলেই বা কী করণীয় তার ইংরেজি তর্জমা করে দেওয়া আছে অনলাইন মাধ্যমে। বর্তমানে এই গর্ভাধান প্রক্রিয়া পুরোমাত্রায় বজায় আছে।

আমাদের জীবনে সন্তান উৎপাদন করার বাসনা যতদিন বর্ষার জলে পরিপূর্ণ নদীর মতো থাকবে, ততদিন সম্মতির বিষয় বর্ষায় ভেজা শুকনো ডাল-পাতা হয়ে থাকবে। জ্বলবে আবার ধোঁয়াও হবে, কিন্তু পুরোপুরি পরিষ্কারও হবে না। আজ এক জন নার্সের সঙ্গে দেখা হল। আলাপচারিতায় তিনি জানালেন, বিয়ে করলে সন্তান হবে। কিন্তু নিজের কেরিয়ার ছাড়বো না। আইভিএফের মতো পদ্ধতি আছে, যা মেয়েদের বাঁচিয়ে রাখবে।

সম্মতি শুধু যৌনক্রিয়ার ক্ষেত্রে নয়, মেয়েদের জীবনের সব সম্মতির ক্ষেত্রেই মৌনতা মানেই সম্মতি— এই ধারণার মধ্যে বজায় থেকেছে। কারণ মেয়েরা এখনও নাগরিকের মতো নিজের আইন নিজে তৈরির প্রক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করে উঠতে পারছে না যে!

* প্রবন্ধের বক্তব্য লেখকের নিজস্ব।
* বৈষম্যের বিরোধ-জবানি (Gender Discourse): নিবেদিতা বায়েন (Nibedita Bayen), অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, পি আর ঠাকুর গভর্নমেন্ট কলেজ।

আপনার রায়

রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটে দফা বৃদ্ধি করা জরুরি?

Skip to content